To Kill a Mocking Bird – Harper Lee – Summary in Bangla |
To Kill a Mocking Bird – Harper Lee – Summary in Bangla
অ্যামেরিকান ঔপন্যাসিক Harper Lee তার বিখ্যাত
উপন্যাস “টু কিল
এ মকিংবার্ড” উপন্যাসটি
রচনা শুরু করেন
১৯৫০ সালে নিউ
ইয়র্কে অবস্থান গ্রহণ
করার পর। হারপার লি
১৯৫০ সালের মাঝামাঝি
উপন্যাসটি রচনা শুরু
করলেও এটি সমাপ্ত
হয় ১৯৫৭ সালে
এবং ঐ বৎসরই
প্রকাশিত হয়। এটির সংশোধিত
সংস্করণ প্রকাশিত হয়
১৯৬০ সালে।
লির এ
বইটি এতটাই জনপ্রিয়তা
লাভ করে যে,
১৯৬১ সালেই এটি
পুলিৎজার প্রাইজ জিতে
নেয়।
শুধু তাই নয়,
এটি অবলম্বনে চলচ্চিত্র
তৈরি হলে,
চলচ্চিত্রটিও অ্যাকাডেমিক অ্যাওয়ার্ড
জিতে নেয়।
উপন্যাসের ক্ষেত্র রচিত
হয়েছে অ্যালবামা অঙ্গরাজ্যের
মেকম্ব নামক নিরিবিলি
একটি শহরকে ঘিরে। বলা চলে,
লেখিকার মতে একটি
ঝিম ধরা শহর,
এখানকার উল্লেখযোগ্য দিক
হচ্ছে তুলোর চাষ,
আর কাঠের ব্যবসা। তবে
মেকম্ব শহরের দালানকোঠা
আর ইমারতগুলো বেশ
মনোরম, এখানকার কোর্ট
বিল্ডিংটাও বেশ অভিজাত
মানের।
তবে এ অঞ্চলে
সাদা আর কৃষ্ণাঙ্গ
দু শ্রেণির মানুষেরই
বাস, কালোরা
এখানে সাদাদের নীরব
নির্যাতনের শিকার, যেটি
পরবর্তীতে আমরা লেখিকার
জবানীতে পাই।
মেকম্ব এরিয়াটাকে বলা
চলে একটি উপনিবেশ,
বিভিন্ন স্থান থেকে
আসা লোকজন নানা
কর্মের সাথে যুক্ত
হয়ে এখানে আবাস
গড়েছে অনেক আগে
থেকেই।
উপন্যাসে বর্ণিত নয়
বৎসর বয়সী স্কাউটের
পিতা এটিকাস ফিঞ্চের
পূর্ব পুরুষেরাও এখানে
উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। এটিকাসের পূর্বপুরুষ
এ অঞ্চলে এসেছিলেন
ভেষজ চিকিৎসা বিদ্যা
নিয়ে।
পরবর্তীতে এ অঞ্চলেই
আবাস গড়ে তোলেন।
“টু কিল
এ মকিংবার্ড” উপন্যাসের
কাহিনি বর্ণিত হয়েছে
জেন লুইস (স্কাউট - Jean Louise “Scout” Finch)
নামে উল্লিখিত এক
সহজসরল অল্প বয়সী
বালিকার জবানীতে। স্কাউটের পিতা
এটিকাস (Atticus Finch),
যিনি মেকম্বে ওকালতি
করেন। জনাব এটিকাস ছিলেন
বিপত্নীক, ছেলে জেম
আর কন্যা স্কাউটকে
নিয়ে তিনি বাস
করেন মেকম্ব শহরে,
স্কাউটের বর্ণনায় এটি
যেন ঝিম ধরা
এক শহর। এখানকার অধিবাসীদের
মাঝে কৃষ্ণাঙ্গের সংখ্যাই
বেশি।
তবে সাদা চামড়ার
লোকেরা কালোদের সর্বদা
অবহেলার চোখে দেখে
এবং আদালতে তারা
সুবিচার পর্যন্ত পায়
না।
আইন সর্বদাই যেন
এখানে সাদাদের পক্ষে।
মেকম্ব আদতে একটি
উপনিবেশ বলা চলে,
নানা অঞ্চল হতে
সাদা মানুষেরা এখানে
বসতি গড়ে,
গড়ে তোলে ব্যবসাকেন্দ্র
আর আস্তে আস্তে
শহরের পত্তন হয়। কালোরা
মূলত কর্মের খাতিরেই
এখানে এসেছিল পরে
সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
উপন্যাসের শুরুতেই আমরা
বর্ণনাকারী বালিকা স্কাউটের
ভাই জেমকেও (Jeremy Atticus “Jem” Finch)
দেখতে পাই। সে নাকি
হঠাৎ করে তার
হাতে প্রচণ্ড আঘাত
পায় আর এটা
ওদের পরিবারে বেশ
প্রভাব ফেলে। জেম নিজেও
কিছুটা চিন্তিত হয়
এই ভেবে যে
সে হয়তো তার
এই ভাঙা হাত
দ্বারা কঠিন কোনো
কাজ করতে পারবে
না।
স্কাউট আর জেমের
খালাতো ভাই ডিলকে (Charles Baker “Dill” Harris)
দেখা যায় কাহিনির
সূচনা লগ্নেই, সে
মেকম্বে এটিকাস পরিবারে
এসে মাঝে মধ্যে অবস্থান
করে।
এই ডিলই জেম
আর স্কাউটের মনে
প্রথমে ভৌতিক ধারণাটি
দেয়।
এটিকাস পরিবারের আরেকজন
সদস্যা হলো কৃষ্ণাঙ্গ
মহিলা কালপূর্নিয়া (Calpurnia)। সে
এটিকাস পরিবারের রাধুনী।
এটিকাসের বাসার অনতিদূরে
স্কাউট আর জেমদের
বিদ্যালয়ে যাওয়া আসার
পথে একটি রহস্যময়
বাড়ি নজরে পড়ত
তাদের, বাড়িটি সম্পর্কে
প্রতিবেশীদের নানা আজগুবি
ধারণা প্রচলিত ছিল। এই
রহস্যময় বাড়ির বাসিন্দা
আর্থার বু রাডলি (Arthur “Boo” Radley) নামের
একজন রহস্যময় বয়স্ক
মানুষ।
যাকে সচরাচর বাড়ির
বাইরে দেখা যায়
না।
তার সম্পর্কে এলাকার
সাধারণ মানুষ আর
বালক বালিকাদের ধারণা
সে কোনো অশরীরী
আত্মা, আদপে সে
রক্ত মাংসের মানুষ
নয়, মোটকথা,
মানুষরূপী এক রহস্য। জেম,
স্কাউট আর ডিল
এ বাড়ির রহস্য
ভেদ করতে রাতেরবেলা
অভিযান পর্যন্ত চালিয়েছে।
পূর্বেই উল্লেখ করা
হয়েছে এখানে কালোরা
সর্বদাই সাদাদের অবহেলার
শিকার।
বর্ণনাকারী স্কাউটের পিতা
উকিল এটিকাসকেও আড়ালে
আবডালে সাদারা নিগার
বলে ডাকে।
উপন্যাসের একটি বিশেষ
উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে
একজন কম বয়সী
বালিকার দৃষ্টিতে শ্রেণিগত
দ্বন্দ্বের যে রূপটি
ধরা পড়ে,
বিশেষ করে সাদা
কালোর মাঝেকার যে
ব্যবধান উন্মোচিত হয়,
সেটা সত্যিই বিস্ময়ের
উদ্রেক করে।
স্কাউট তার বর্ণনায়
তার সহপাঠী সহযাত্রীদের
আচরণগত দিক পর্যবেক্ষণ
করে এই শ্রেণিগত
দ্বন্দ্বের দিকটি বিশেষভাবে
উন্মোচিত করে। বিদ্যালয়েও স্কাউট
এই পার্থক্যটা সচেতনভাবে
লক্ষ্য করে। বিদ্যালয়ে কালো
বালকেরা সর্বদাই সাদাদের
অত্যাচারে জর্জরিত। বলা চলে
সাদা বালকেরা সর্বদা
তাদের কালো সহপাঠীদের
নিগার বলে অবমূল্যায়ন
করে।
সাদা আর কালোর
এই দ্বন্দ্বের সবচাইতে
উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো,
উপন্যাসে বর্ণিত, কৃষ্ণাঙ্গ
টম রবিনসন (Tom Robinson) আর
শ্বেতাঙ্গ যুবতী মায়েলা (Mayella Ewell)। এদের দুজনকে
ঘিরেই সাদা কালোর
দ্বন্দ্ব প্রচণ্ড রূপ
নিয়ে ধরা দেয়
পাঠকের কাছে। টম রবিনসন
এক নিরীহ কৃষ্ণাঙ্গ
যুবক।
সে তার এক
সন্তানসহ নিরুপদ্রব সহজসরল
জীবনযাপন করে। টমের দ্বারা
শ্বেতাঙ্গরা অনেক কাজকর্মও
করিয়ে নেয়,
টম বিনাবাক্যে আনন্দ
সহকারেই তাদের সাহায্য
সহযোগিতা করে।
বব ইউয়েল (Bob Ewell)
নোংরা স্বভাবের এক
বিপত্নীক শ্বেতাঙ্গ, নিকৃষ্ট
চরিত্রের একজন মানুষ,
যে সর্বদা অপকর্ম
করার জন্যই যেন
প্রস্তুত থাকে।
স্বভাবেও সে দুরন্ত
প্রকৃতির, অন্যায় কর্মের
ওস্তাদ, কালোদের শত্রু। বব
ইউয়েলের কন্যা মায়েলা,
যুবতী, তবে কিছুটা
বোকাসোকা স্বভাবের। একদিন মায়েলা
টমকে বাড়ির ভেতরে
ডেকে নেয় রাস্তা
থেকে।
মায়েলা তাকে জোর করে জাপটে ধরে,
আর এসময়েই বাড়িতে
আবির্ভাব ঘটে বব
ইউয়েলের।
কন্যাকে টমের সাথে
এমন অবস্থায় দেখে
বব ইউয়েল সরাসরি
আদালতে নালিশ করে
বসে।
সে অভিযোগে জানায়
টম তার মেয়ে
মায়েলাকে ধর্ষণ করেছে। মিথ্যে
এই কেসে গ্রেফতার
হয় টম। টমের পক্ষে
উকিল হিসেবে দাঁড়ান
মি. এটিকাস,
তবে টমের বিচার
নিয়ে আদালতে প্রহসন
চলে।
কৃষ্ণাঙ্গ টমের পক্ষ
নেয়াতে মেকম্ব অঞ্চলের
সাদা মানুষেরা এটিকাসের
প্রতি বিদ্বেষ পোষণ
করতে থাকে। এমনকি বব
ইউয়েল এটিকাসের বিরুদ্ধে
দাঁড়ায়।
আদালতে জুরি বোর্ড
গঠিত সাদাদের নিয়ে,
এরা বরাবরই কালোদের
প্রতি অবিচার করে
এমন দুর্নাম সর্বত্রই
প্রচারিত।
কালোরা জানে তারা
কোনো অপরাধ না
করলেও, আদালতে অপরাধ
প্রমাণিত না হলেও
তাদের অপরাধী করে
জুরি বোর্ড আর
আদালতের শ্বেতাঙ্গ বিচারক
সে দিকেই রায়
প্রদান করেন।
টম রবিনসনের ক্ষেত্রেও
এমনটিই ঘটল। টম নির্দোষ
হলেও তাকে দোষী
হিসেবে চিহ্নিত করল
জুরিগণ, আর বিচারক
তাদের মতেই টমকে
দোষী সাব্যস্ত করল। শ্বেতাঙ্গদের
এই একপেশে বিচারের
সাক্ষি হয়ে থাকল
জেম আর স্কাউট,
কোমলমতি এই কিশোর
কিশোরীর মাঝেও দাগ
কেটে গেল বিষয়টি,
তারা এবার সম্যক
উপলব্ধি করল যে,
সাদা চামড়ার লোকেরা
আসলেই কৃষ্ণাঙ্গদের চরম
শত্রু হিসেবেই ভাবে
এবং পদে পদে
তাদের হেয় করার
জন্য সর্বদা মুখিয়ে
থাকে।
মি. এটিকাসের
দোষ তিনি কেন
টমের পক্ষে দাঁড়ালেন। শ্বেতাঙ্গ
গোষ্ঠী এটা সহজে
মেনে নিতে নারাজ
এবং তারা এটিকাসকে
ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করতে
থাকে।
শুধু তাই নয়,
মায়েলার পিতা বব
ইউয়েল তাকে একবার
রাস্তায় পেয়ে মুখে
চপেটাঘাত করে এবং
তাকে দেখে নেবে
বলে হুমকি দেয়।
শুধু এটিকাস নয়,
তার পরিবারবর্গের উপরও
হামলা আসতে থাকে
শ্বেতাঙ্গদের তরফ থেকে। জেম
আর স্কাউট এক
রাতে বব ইউয়েলের
আক্রমণের শিকার হয়,
চরমভাবে আহত হয়
জেম।
তবে অন্যায়ের শাস্তিস্বরূপ
বব নিজের ছুরির
উপরে পতিত হয়ে
মৃত্যুবরণ করে।
মোটকথা, একজন কিশোরী
বালিকার ক্রমে বেড়ে
উঠা, তার
সমসাময়িক কাল আর
সমাজের নানারূপ অসংগতি
দর্শন, সবই তার
কথনে উঠে আসে। কিশোরীর
দেহে মনে যে
পরিবর্তন আসে,
সঙ্গী কাউকে পেতে
চায় এমন আকুলতারও
প্রকাশ লক্ষ্য করা
যায় স্কাউটের মাঝে। খালাতো
ভাই ডিলের প্রতি
স্কাউটের জবানীতেই আমরা স্কাউটের অধিক
আগ্রহের প্রকাশ লক্ষ্য
করি।
উপন্যাসের আরেকটি রহস্যময়
দিক হচ্ছে, এটিকাসের
প্রতিবেশী বু আর্থার
রাডলি এবং তার
রহস্যময় বাড়িটা। জেম আর
স্কাউট এতকাল জেনে
এসেছিল বু আর্থার
রাডলি একজন রহস্যময়
মানুষ, অশুভ আত্মা
শরীর ধারণ করে
আছে, ভূতই
বলা চলে। তার এই
ধারণার আমূল পরিবর্তন
ঘটে যায় আকস্মিক
এক ঘটনায়। রাতেরবেলা বব
ইউয়েল যখন জেমকে
আক্রমণ করে,
তখন হঠাৎ করেই
কোথা থেকে যেন
উদয় হয় এক
রহস্যময় মানব জেমকে
উদ্ধার করার জন্য। জেমকে
উদ্ধার করে যে
ব্যক্তি সে আর
কেউ নয় আর্থার
বু রাডলি, যাকে
ছোটোবেলা থেকেই জেম
আর স্কাউট ভয়
পেয়ে এসেছে একটি
ভৌতিক দেহধারী হিসেবে। স্কাউট
লক্ষ্য করল কী
অসাধারণ মানবিকতার প্রকাশ
এই বৃদ্ধ মানুষটির
মধ্যে।
জেম আহত অবস্থায়
যখন বাড়িতে শয্যাশায়ী,
বু রাডলি তাকে
দেখতে এসেছে। স্কাউট বু
রাডলির সাথে তার
বাড়ির গেট পর্যন্ত
গিয়েছে এগিয়ে দিতে। সে
সময়ই স্কাউট অনুভব
করেছে বাইরে থেকে
কোনো মানুষকে বিচার
করা যায় না। একজন
অজানা রহস্যময় মানুষের
মাঝেও যে লুকিয়ে
থাকে মহামানব বু
রাডলি তার প্রমাণ।
উপন্যাসে বর্ণিত স্কাউট
যেন মিস হারপার
লি নিজেই, তিনি
নিজেই যেন তার
পারিপার্শ্বিক দিকের বর্ণনা
দিচ্ছেন।
লেখিকার সব চাইতে
উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে
সহজ সরল এক
বালিকার দৃষ্টি দিয়ে
দেখা সামাজিক
ক্ষত আর অসংগতি। পুরো
উপন্যাস জুড়েই সাদা
আর কালোর ফারাক
নানা উপমা,
নানা প্রতীকে এবং
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নানা
ঘটনার দ্বারা বার
বার দেখা দিয়েছে। কাহিনির
শুরু থেকে শেষাবধি
জেম আর স্কাউটকে
নানা প্রতিকূল অবস্থার
মুখোমুখি হতে দেখা
যায়।
হারপার লি মূলত
সমাজের সাদা কালোর
প্রকট অসংগতি প্রকাশ
করতে নানা বিষয়
তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে
আইন কানুন এবং
আদালতের বিচার, জুরিদের
স্বজনপ্রীতি অর্থাৎ সাদা
প্রীতি, গভীর দৃষ্টিতে
নিরীক্ষণ করে জেম
আর স্কাউট। দুজন বালক-বালিকার মাঝে
আইনি জটিলতার দিকটিও
প্রকট হয় আর
আইন কতটা একপেশে
সেটাও বুঝতে পারে
ওরা।
মানবিকতা যে সাদাদের
কাছে ভুলুণ্ঠিত এটাও
অনুধাবন করে অতি
সহজেই।
নিরপরাধ সহজসরল কৃষ্ণাঙ্গ
টমের প্রতি অবিচারের
দিকটি প্রচণ্ড দাগ
কাটে জেম আর
স্কাউটের মাঝে,
সাদাদের ভেতরের কালো
রূপ দর্শন করে
এ দুটো কিশোর
কিশোরীর মাঝে মানুষের
নিম্নগামিতা সম্পর্কে একটা
সূক্ষ্ম ধারণা তৈরি
হয়।
লেখিকা হারপার লি
‘মোকিংবার্ড’
বলতে নিরীহ সহজসরল
মানুষদেরকেই বুঝিয়েছেন যারা
প্রতিনিয়ত অশুভ শক্তি
দ্বারা বিনাশপ্রাপ্ত হচ্ছে। মকিংবার্ড
বলতেই তো হরবোলা
পাখি, সব ধরনের
সুরই যার ঠোটে
স্পন্দিত হয়,
সব সুরই উচ্চকিত
তার কণ্ঠস্বরে। টম রবনিসনও
যেন তেমনি এক
মোকিংবার্ডতুল্য, সর্বদাই যে
টম সহযোগিতার জন্য
প্রস্তুত, সব কিছুর
মাঝেই সে নিজেকে
মিশিয়ে দেয় সহজেই। এই
রবিনসন মায়েলার ইচ্ছের
সাথে সুর মেলাতে
গিয়েই, সহায়তা দিতে
গিয়েই দুর্দশার শিকার
হয়।
হরবোলা এই পাখিরা
সবার সুর ধরেই
গান গাইতে পারে। অন্য
পাখিদের মতো চাতুরালী
জানে না এই মোকিংবার্ড,
ফসল কিংবা বাগানের
ক্ষতি করে না। মূলত
এ পাখির আড়ালে
সহজসরল কালোদের কথাই
বলা হয়েছে।
অন্যান্য লিঙ্কঃ
১। হারপার লি এর জীবনী
২। টু কিল এ মোকিং বার্ড এর চরিত্র বিশ্লেষণ ও পরিচিতি
অন্যান্য লিঙ্কঃ
১। হারপার লি এর জীবনী
২। টু কিল এ মোকিং বার্ড এর চরিত্র বিশ্লেষণ ও পরিচিতি
No comments:
Post a Comment