The Hairy Ape - Eugene O' Neil - Characters and Discussion - Bangla |
The
Hairy Ape - Eugene O'
Neil - Characters and discussion - Bangla
প্রধান
চরিত্রসমূহ:
1.
Robert "Yank" Smith (রবার্ট"ইয়াঙ্ক"
স্মিথ)
- নাটকের
প্রধান
চরিত্র,
তার
প্রকৃত
নাম
বব
স্মিথ
(Bob
Smith)। তার
জন্ম
হয়
Brooklyn waterfront এ। পিতার মার ও মাতা-পিতার ঝগড়া থেকে বাচতে সে বারি থেকে পালিয়ে যায়।
সে
একজন
ব্রিটিশ
এবং
সে
সামুদ্রিক
জাহাজে
স্টোকারের
(stoker- যে আগুনে
কয়লা
ঢালে)
কাজ
করে।
শারীরিকভাবে
শক্তিশালী
হওয়ায়
সে
ছিল
বাকি
শ্রমিকদের
নেতা। তার
মনে
হয়
উচ্চ
পর্যায়ের
মানুষরা
তাদের
কাজে
ঠিকমত
কদর
করে
না
তাই
সে
তাদের
বিরুদ্ধে
রুখে
দাড়ানোর
চেষ্টা
করে।
মিলড্রেডের
সাথে
ঝগড়া
হওয়ায়
সন্দেহ
ও
রাগের
এক
ভয়ঙ্কর
ঘূর্ণাবর্তে
বড়ে
যায়
সে।
2.
Paddy (পেডি) - জাহাজের
একজন
আইরিশ
শ্রমিক
(stoker)। সে
তাদের
কাজে
একঘেয়েমিতার
বিষয়টা
বুঝতে
পারে
এবং
সে
পুজিবাদী
সমাজের
স্তরবিন্যাস
সম্পর্কেও
সচেতন।
তাকে
যৌক্তিক
আওয়াজের
প্রতীক
হিসেবে
দেখা
যেতে
পারে।
নাটকের
মধ্যম
পর্যায়ে
যখন
ইয়াঙ্ক
বিদ্রোহ
শুরু
করে,
তখন
থেকে
আমরা
এই
চরিত্রটাকে
আর
দেখতে
পাই
না।ইয়াঙ্কের
উপর
তার
কিছুটা
প্রভাব
ছিল।
3.
Long (লং) - জাহাজের
আরো
একজন
শ্রমিক
যার
সাথে
ইয়াঙ্ক
ফিফথ
এভিনিউয়ে
(Fifth
avenue) যায়। ফিফথ
এভিনিউয়েই
ইয়াঙ্ক
উচ্চ
শ্রেণীর
মানুষের
বিরুদ্ধে
বিদ্রোহ
শুরু
করে।
4.
Mildred Douglas (মিলড্রেড ডগলাস)
- একজন
ধনীর
দুলালী
ও
সামাজিক
অবস্থান
ছিল
উঁচু
পর্যায়ে।
সে
সমাজসেবা।
করার
ইচ্ছা
পোষণ
করে।
মিলড্রেড
জাহাজে
ইয়াঙ্ককে
কাজ
করতে
দেখে
অজ্ঞান
হয়ে
যায়।
ইয়াঙ্ককে
দেখে
ভয়
পেয়ে
সে
তাকে
নোংরা
জানোয়ার
(Filthy
beast) বলে যার
ফলে
পরবর্তীতে
ইয়াঙ্কের
মনে
বিত্তবানদের
প্রতি
বিদ্রোহের
জন্ম
হয়।
5. The Secretary (সেক্রেটারি)
: ইন্টারন্যাশনাল
ওয়ার্কাস
অফ
দি
ওয়ার্ড
নামের
শ্রমিক
সংগঠনের
সেক্রেটারি। সে
ভাবে
ইয়াঙ্ক
সরকারি
গোয়েন্দা
এবং
তাকে
শ্রমিক
সংগঠন
থেকে
বের
করে
দেয়।
আলোচনা
"The
Hariy Ape" ১৯২২ সালে
প্রকাশিত
আমেরিকান
নাট্যকার
ইউজিন
ও'নীলের
(Eugene
O'Neill) লেখা একটি
এক্সপ্রেসনিস্ট
প্লে
(Expressionist
play)। [Expressionism
হল
নাটক,
গঢ়
বা
ছবি।
আঁকানোর
একটি
কৌশল
যার
মাধ্যমে
বাহ্যিক
পৃথিবীর
প্রভাবকে
বাদ
দিয়ে
লেখক
বা
শিল্পী
আবেগময়।
অভিজ্ঞতাগুলোকে
প্রকাশ
করার
চেষ্টা
করেন]
নাটকটিতে
ইয়াঙ্ক
(Yank)
নামের
একজন
শক্তিশালী
সমুদ্র
জাহাজ
শ্রমিকের
গল্প
বলা
হয়েছে
যে
জীবন
নিয়ে
খুব-একটা
চিন্তা
করত
না,
কিন্তু
একটা
পর্যায়ে
সে
সমাজের
উচ্চ
বিত্তদের
বিরুদ্ধে
বিদ্রোহ
শুরু
করে
এবং
তাদের
দ্বারা
নিয়ন্ত্রিত
পৃথিবীতে
নিজের
অস্তিত্বের
অর্থ
খুঁজতে
থাকে।
ইয়াঙ্ক
একজন
স্টোকার
(stoker= যারা
সামুদ্রিক
বাষ্প
চালিত
জাহাজের
ইঞ্জিনে
কয়লা
দেওয়ার
কাজ
করে)।
সে
অনেক
শক্তিশালী
এবং
বাকি
শ্রমিকদের
নেতা।
নাটকের
শুরুতে
সে
নিজের
জীবন
নিয়ে
বেশ
সন্তুষ্ট
ছিল;
সহকর্মীদের
এবং
জাহাজের
ইঞ্জিন
নিয়ন্ত্রনে
নিজের
সামর্থের
ওপর
তার
পূর্ণ
আস্থা
ছিল
কিন্তু
যখন
একজন
ইস্পাত
ব্যবসায়ী
শিল্পপতির
মেয়ে
তাকে
নোংরা
জানোয়ার
(filthy
beast) বললে সে
মানষিকভাবে
ভেঙ্গে
পড়ে
এবং
অস্তিত্ব
সংকটে
ভুগতে
শুরু
করে। জাহাজ
ছেড়ে
সে
ম্যানহাটনের
ফিফথ
এভিনিউয়ে
(Manhattan
নিউ
ইয়র্কে
অবস্থিত)
ঘুরতে
থাকে
এবং
সেখানকার
মানুষের
সাথে
খারাপ
ব্যবহার
করে
যার
ফলে
পুলিশ
তাকে
গ্রেফতার
করে।
মুক্তি
পেয়ে
সে
ওয়াটারফ্রন্টের
শ্রমিক
সংগঠনে
যোগ
দেয়
যারা
তাকে
গোয়েন্দা
ভেবে
দল
থেকে
বের
করে
দেয়।
নাটকের
শেষের
দিকে
সে
একটা
চিড়িয়াখানায়
যায়
এবং
একটা
গোরিলার
সাথে
নিজের
তুলনা
করতে
থাকে;
একপর্যায়ে
সে
গরিলাটার
খুব
কাছাকাছি
চলে
যায়
এবং
গরিলাটা
তাকে
মেরে
ফেলে।
নাটকটিতে
মূলত
ইয়াঙ্কের
ওপর
শিল্পায়ন
এবং
সামাজিক
স্তরভেদের
প্রভাবটা
দেখতে
পাই।
No comments:
Post a Comment