Seize the Day - Saul bellow - Summary in Bangla |
Seize the Day - Saul bellow - Summary in Bangla
Seize The Day উপন্যাসিকায়
কেন্দ্রীয়
চরিত্র
টমি
উইলহেম,
বয়স
চল্লিশোর্ধ্ব।
বয়সটা
মোটেই
নায়কোচিত
নয়।
তার
স্মৃতির
ভার,
অতীতের
ব্যর্থতা,
বর্তমানের
গ্লানি
আর
অব্যক্ত
বেদনায়
জর্জরিত
একটি
মাত্র
দিনের
ঘটনা
বর্ণিত
হয়েছে।
গল্পকার
Flash back ও Stream of Consciousness দুটো
আধুনিক
বর্ণনা
কৌশলের
মাধ্যমে
অতীতের
উইলহেম,
আজকের
দিনে
তার
অবস্থান
এবং
ভবিষ্যতের
একটা
আবছা
ধারণা
পাঠকের
সামনে
তুলে
ধরেছেন।
বাইরে
যেসব
ঘটনা
সব
সাদামাটা,
কিন্তু
উইলহেমের
মনে
যে
ভাবনার
স্রোত
বয়ে
যায়
পাঠককে
টানে
সেই
প্রবাহ।
পিতা
ডা.
এ্যডলার।
হোটেল
গ্লোরিয়ানার
একই
ছাদের
নীচে
অবস্থান
করলেও
তাদের
বাস
সম্পূর্ণ
ছিন্ন
দুই
জগতে।
পেশাগত
সাফল্যের
কথা
যদি
ধরা
যায়
তাহলে
সাফল্যের
চূড়ার
সর্বোচ্চ
শিখরে
তার
অবস্থান।
নিউইয়র্কের
নাম
করা
ডাক্তারদের
একজন
তিনি।
অথচ
তাঁরই
পুত্র
হয়ে
উইলহেম
তার
চল্লিশ
বছরের
জীবনে
সব
কাজে
ব্যর্থ
হয়েছে।
একের
পর
এক
নেয়া
ভুল
সিদ্ধান্ত
তার
জীবনটা
ওলটপালট
করে
দিয়েছে।
আগের
প্রত্যেকটা
সিদ্ধান্ত
নিয়েছে
বাবার
ইচ্ছের
বিরুদ্ধে,
প্রত্যেকবারই
ঠকেছে।
আজকের
দিনটাও
তার
জন্যে
গুরুত্বপূর্ণ,
কারণ
এবারও
বাবার
সাবধানবাণী
উপেক্ষা
করে
ডা.
টামকিন
নামের
এক
ঝানু
লোকের
সাথে
সে
পণ্য-বাজারে
শূকরের
চর্বি
কিনেছে,
শেষ
সঞ্চয়
সাতশো
ডলার
দিয়ে,
যদিও
টামকিনের
সত্যিকারের
পরিচয়
সে
জানে
না।
কাহিনীর
শুরুতে
দেখি
উইলহেম
লিফটে
করে
নামছে,
প্রাতরাশের
টেবিল
তার
উদ্দেশ্য।
ওখানে
বাবার
সাথে
প্রতিদিন
তার
দেখা
হয়।
তবে
আজকের
দিনটা
আলাদা।
টামকিনের
সাথে
ব্যবসায়
টাকা
খাটিয়ে
পকেট
শূন্য।
নীচে
নেমে
লবিতে
রুবিনের
সংবাদপত্র
বিক্রয়
কেন্দ্রে
দ্যা
ট্রিবিউন
(The
Tribune) পত্রিকা
হাতে
নিয়ে
হঠাৎ
অন্যমনস্ক
হয়ে
পড়ে।
আজ
থেকে
প্রায়
কুড়ি
বছর
আগে
কলেজের
পাঠ
শেষ
না
করেই
হলিউডে
পাড়ি
জমিয়েছিল
অভিনেতা
হবার
বাসনা
নিয়ে।
সেখানে
মরিস
ভেনিস
নামের
এক
স্বেচ্ছাসেবক
তাকে
অভিনেতা
বানানোর
আশ্বাস
দিয়েছিল।
পরে
ভেনিসের
আসল
পরিচয়
জানতে
পারে
সে।
ও
ছিল
বারবণিতাদের
দালাল।
হলিউডে
কিছুই
করতে
পারেনি
উইলহেম।
শুধু
কতগুলো
বছর
নষ্ট
হয়ে
গেছে,
বাবা
যা
করেছেন
তার
থেকে
আলাদা
কিছু
করতে
গিয়ে,
আলাদা
একটা
পরিচয়ে
পরিচিত
হতে
গিয়ে
জীবনের
প্রথম
এবং
সবচেয়ে
বড়
ভুলটা
করে
বসে
সে।
মার্গারেটকে
বিয়ে
করা
ও
একের
পর
এক
করে
যাওয়া
ভুলগুলোর
মধ্যে
একটি।
ভুলের
লম্বা
সারিতে
আরো
একটা
যোগ
করে
ডা.
টামকিনের
সাথে
পণ্য
বাজারে
টাকা
খাটিয়ে।
প্রাতঃরাশের
টেবিলে
বাবার
সাথে
দেখা
হয়।
নানাভাবে
বুঝিয়ে
দিতে
চায়
কীভাবে
দিনের
পর
দিন
ডুবে
যাচ্ছে
ও।
চাপা
মানসিক
যন্ত্রণায়
ওর
কণ্ঠ
রুদ্ধ
হয়ে
আসে,
কিন্তু
বোঝাতে
পারে
না
বাবাকে।
হয়তো
বুঝেও
না
বোঝার
ভান
করেন
বৃদ্ধ
এ্যাডলার।
তাঁর
মনোভাব
এরকম-এখন
জীবনের
শেষ
প্রান্তে
এসে
বাকী
কটা
দিন
শান্তিতে
কাটাতে
চান।
এখানে
আসার
আগে
ইউলহেম
ভেবেছিল
বাবার
সাথে
ভাল
ব্যবহার
করবে।
নিজের
কোন
কষ্টের
কথা
জানতে
দেবে
না।
কিন্তু
যতক্ষণে
টেবিল
ছাড়ে
ততক্ষণে
মনটা
বিষিয়ে
ওঠে
ওর।
ডাইনিং
রুম
থেকে
বেরিয়ে
লবির
আধো
অন্ধকারে
দেখা
হয়
ডা.
টামকিনের
সাথে।
এই
লোকটার
সাথেই
ব্যবসায়
নেমেছে
সে।
লোকটার
এক
আশ্চর্য
সম্মোহনী
শক্তি
আছে।
উইলহেম
এখনও
জানে
না
টামকিনের
আসল
পেশা
কোনটা।
কথা
বলে
যতদূর
মনে
হয়
লোকটা
অত্যন্ত
মেধাবী,
কোন
বিজ্ঞানী
বা
মনোবিজ্ঞানী
হবে
যে
জীবনটার
সবদিক
উল্টেপাল্টে
দেখেছে।
তবু
টামকিনের
কথাবার্তায়
সন্দেহ
হয়
ওর।
সব
কথাতেই
অত্যুক্তি
আর
নিজেকে
জাহির
করার
প্রবণতা
ভাল
লাগে
না
উইলহেমের।
তবে
লোকটার
জীবন
দর্শনে
প্রভাবিত
হয়।
এখানে-আর-বর্তমানে
(Here-and-Now) এবং ‘পাপাত্মা
আর
শুভ
আত্মা
নিয়ে
যে-তত্ত
টামকিন
দেয়
তার
সাথে
নিজেকে
মানিয়ে
নিতে
চায়,
যদি
ভাগ্যটা
ফেরে
এই
ভেবে
হয়ত।
তবু
সন্দেহ
হয়
লোকটা
ওকে
সর্বসান্ত
করে
দেবে
না
তো?
ডুবন্ত
একজন
মানুষ
যেমন
খড়কুটো
ধরে
ভেসে
থাকতে
চায়,
বেঁচে
থাকতে
চায়,
পৃথিবীর
বাতাস
নিতে
চায়
বুক
ভরে,
তেমনি
ও
জোর
করে
বিশ্বাস
করায়,
এই
লোকটা
অন্তত
তাকে
ঠকাবে
না,
ঠকাতে
পারে
না।
কিন্তু
অতীতে
যে-ভাবে
সে
প্রত্যেকবার
ঠকেছে
এবারও
টামকিন
ওকে
সর্বসান্ত
করে
গা
ঢাকা
দেয়।
টমি
যখন
বুঝতে
পারে
টামকিন
প্রতারণা
করেছে,
বাবার
সাথে
দেখা
করে
ম্যাসাজ
রুমে।
বৃদ্ধ
সেখানে
শরীরটাকে
একটু
চাঙ্গা
করে
নিচ্ছিলেন।
অন্যান্যবারের
সাথে
এবারের
দেখা
করার
একটা
বিশাল
পার্থক্য
আছে।
অন্যান্যবার
বাবার
কাছে
গিয়েছে
সাহায্য
চাইবার
একটা
সুপ্ত
বাসনা
নিয়ে।
কিন্তু
এবারের
কারণটা
সম্পূর্ণ
ভিন্ন।
কপর্দক
শূন্য
পিতা
সন্তানকে
আর
কিছু
দিতে
না
পারলেও
দিতে
পারেন
অপত্য
স্নেহ,
সান্ত্বনার
বাণী।
এ্যাডলার
ওকে
ভুল
বোঝেন।
বলেন,
তিনি
ওর
জন্য
কিছু
করতে
পারবেন
না।
বিফল
মনোরথ
হয়ে
ফিরে
আসার
আগে
উইলহেমের
কথাগুলোর
গুরুত্বপূর্ণ-“একজন
পিতা
তার
পুত্রকে
শুধু
টাকা
দেয়
না,
আরো
অনেক
কিছু
দিতে
পারে,”
“তুমি
বড়
নির্দয়,
বাবা।”
এবার
একেবারে
ক্ষেপে
যান
ডা.
এ্যাডলার।
বলতে
গেলে
প্রায়
কুকুরের
মত
ম্যাসাজরুম
থেকে
বের
করে
দেন
ছেলেকে।
গল্পের
শেষ
ভাগে
টেলিফোনে
কথা
হয়
স্ত্রী
মার্গারেটের
সাথে। কাগজে
কলমে
না
হলেও
ভিতরে
ভিতরে
স্ত্রীর
সাথে
ছাড়াছাড়ি
হয়ে
গেছে
অনেক
আগে।
ডিভোর্স
চায়,
কিন্তু
আইনী
মারপ্যাঁচে
মার্গারেট
ওকে
ডিভোর্স
পেতে
দেয়
না
পাছে
ওর
প্রেমিকা
অলিভকে
বিয়ে
করে
সুখী
হয়
সেই
ভয়ে।
দুই
ছেলেকে
নিয়ে
মার্গারেট
আলাদা
থাকে,
কিন্তু
খরচ
চালাতে
হয়
ওকেই।
টেলিফোনে
যান্ত্রিকভাবে
কথা
বলে
যায়
ওরা,
কোন
শুভেচ্ছা
বিনিময়
হয়
না। মার্গারেট
টাকা
চায়,
সে
জানে
না,
রাস্তার
একটা
ভিক্ষুক
আর
ওর
স্বামীর
সাথে
বস্তুগত
কোন
তফাৎ
নেই।
কথা
শেষ
হবার
আগেই
টেলিফোনের
লাইন
কেটে
দেয়
মার্গারেট।
উপন্যাসিকার
একেবারে
শেষ
পৃষ্ঠায়
যে-উইলহেমকে
আমরা
দেখি,
আগেকার
উইলহেমের
সাথে
তার
কোন
মিল
নেই।
মনে
হয়
নিজের
জীবনের
সমস্ত
প্রতিকূলতা
থেকে
কী
এক
যাদুবলে
তার
উত্তরণ
হয়েছে।
কিছু
সময়ের
জন্যে
হলেও
সংকীর্ণ
শারীরিক
সত্তা
থেকে
সে
বেরিয়ে
আসতে
পারে। সমস্ত
চাপা
দুঃখ
আর
যন্ত্রণার
গিঁট
খুলে
যায়।
নিজের
তথা
সমস্ত
মানবজাতির
উপর
করুণায়
চোখ
দিয়ে
জল
গড়িয়ে
পড়ে।
তার
চোখের
সামনে
যে
মরদেহ
তাকে
সে
চেনে
না,
কোন
দিন
দেখেনি,
তবু
বিশ্ব
ভ্রাতৃত্ববোধর
সুতো
তাদের
এক
বন্ধনে
আবদ্ধ
করে।
ওই
অচেনা
মৃত
লোকের
জন্যে
কাঁদে
সে।
হয়ত
ওই
লোকটার
মুখে
অসহায়
মানবজাতির
ছায়া
দেখতে
পায়।
এক
অজানা
প্রশান্তি
তাকে
ঘিরে
ধরে।
Bellow কাহিনী শেষ
করেন
এভাবে।
The flowers and lights
fused ecstatically in Wilhelm’s blind, wet eyes; the heavy sea-like music came
up to this ears. It poured into him where he had ridden himself in the centre
of a crowd by the great and happy oblivion of tears. He heard it and sank
deeper than sorrow, through torn sobs and cries toward the consummation of his
heart's ultimate need.
No comments:
Post a Comment