Preface to Lyrical Ballads - William Wordsworth – Summary (Bangla) |
Preface
to Lyrical Ballads - William Wordsworth – Summary
(Bangla)
The
preface to the Lyrical Ballads নামের
essay টি ১৮০১
সালের
জানুয়ারী
মাসে
প্রকাশিত
হয়।
উইলিয়াম
ওয়ার্ডওয়ার্থ
এবং
এস
টি
কোলরিজ
এর
Lyrical
Ballads প্রকাশের এর
মধ্য
দিয়ে
ইংরেজি
সাহিত্যে
Romantic
যুগের
শুরু
হয়।
কিন্তু
তারা
তাদের
প্রথম
প্রকাশিত
কপিতে
এর
কোন
ভূমিকা
ছিল
না।
তাই
William
Wordsworth পরে
A
Preface to Lyrical Ballads নামে
একটি
প্রবন্ধ
প্রকাশ
করেন।
যেটাতে
Romantic
Poetry এর ধরণ,
এর
শব্দ
কেমন
হওয়া
উচিত,
বিষয়বস্তু
কি
হওয়া
উচিত
এসব
নিয়ে
আলোচনা
করা
হয়েছে।
Wordsworth এখানে বলেছেন
কবিতার
মাধ্যমে
তারা
শ্রোতাদের
আনন্দ
দিতে
চান
তাই
তারা
কবিতা
লিখেন।
আর
সেই
দর্শকদের
সমর্থন
লাভের
জন্য
William
Wordsworth - Preface to Lyrical Ballads প্রকাশ
করেছিলেন।
ওয়ার্ডওয়ার্থ
বলেছেন
Romantic
Poetry এর প্রধান
লক্ষ্যই
হচ্ছে
সাধারণ
জীবন
থেকে
ঘটনা
ও
অবস্থা
নির্বাচন
করা
এবং
সেগুলোকে
সাধারণ
মানুষের
ব্যবহার
উপযোগী
করে
তোলা।
সেগুলো
হতে
পারে
কল্পনামাফিক
বা
বাস্তব।
এই
কবিতা
গুলোর
বিষয়বস্তু
হিসেবে
সাধারণ
গ্রামীণ
জীবন
পছন্দ
করার
কারণ
ছিল,
সেখানে
আবেগের
বিষয়টা
লক্ষ্য
করা
যায়,
তাছাড়া
গ্রামীন
জনগোষ্ঠীর
মনে
অহংবোধ
কম
থাকে,
তারা
সহজসরল
হয়।
এরপর
ওয়ার্ডওয়ার্থ
Romantic Poetry প্রকাশের লক্ষ্য
সম্পর্কে
বলেছেন।
তিনি
বলেছেন
সব
ভালো
কবিতাই
হচ্ছে
শক্তিশালী
অনুভূতিসমূহের
একটা
স্বতঃস্ফুর্ত
প্রবাহ
– প্রশান্তির
মাঝে
যা
স্মরণ
হয়।(Poetry is a spontaneous overflow of
powerful feelings........ recollected into tranquility").
কবিতা সাধারণত অনুভূতিসমূহকে গুরুত্ব প্রদান করে আর এক্ষেত্রে বিষয়বস্তু হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ।
কবিতা সাধারণত অনুভূতিসমূহকে গুরুত্ব প্রদান করে আর এক্ষেত্রে বিষয়বস্তু হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ।
এরপর
Wordsworth
কবিতায়
বাক্যলঙ্কারের
কথা
বলেছেন।
যেমন
personification
ব্যবহৃত
হয়
কোন
কিছুকে
কল্পনায়
জীবনদান
করার
জন্য।
তেমনি
poetic
diction টাও গুরুত্বপূর্ণ
কারণ
সাবলীল
ভাষা
পাঠককে
বেশী
আনন্দ
দিতে
পারে।
এরপর
লেখক
বলেছেন
যে
ভালো
কবিতায়
ভাষা
নির্বাচনও
অনেক
বেশী
আনন্দের
মাত্রা
যোগ
করে।
যেমনটা
হয়েছে
Milton
এর
Paradise
Lost epic এ। Wordsworth বলেছেন
কোন
লেখায়
গদ্যরীতি
ও
পদ্যরীতি
দুটোই
ব্যবহার
করা
যায়।
এদের
মধ্যে
তেমন
কোন
পার্থক্য
নেই
বা
থাকতেও
পারে
না।
#কবিতার চোখ থেকে যে অশ্রু ঝরে তা দেবতাদের অশ্রু নয়, মানুষের অশ্রুর মতই প্রকৃত ও বাস্তব অশ্রু।
কবির বিষয়বস্তু যদি সঠিকভাবে নির্বাচন করা হয় তা পাঠকদের মনে এমন আবেগের প্রকাশ ঘটাবে যে তা পাঠকের কাছে প্রানবন্ত মনে হবে।
#কবিতার চোখ থেকে যে অশ্রু ঝরে তা দেবতাদের অশ্রু নয়, মানুষের অশ্রুর মতই প্রকৃত ও বাস্তব অশ্রু।
কবির বিষয়বস্তু যদি সঠিকভাবে নির্বাচন করা হয় তা পাঠকদের মনে এমন আবেগের প্রকাশ ঘটাবে যে তা পাঠকের কাছে প্রানবন্ত মনে হবে।
এরপর
Wordsworth
কবি
কি
বা
কেমন,
তার
কাজ
কি
এসবের
ব্যাখ্যা
দিয়েছেন।
তিনি
বলেছেন
একজন
কবি
এমন
একজন
মানুষ
যিনি
অধিক
সংবেদনশীল,
অধিক
স্নেহপরায়ণ।
তার
মধ্যে
এমন
অনুভূতি
থাকবে
যার
সাহায্যে
সে
মানুষের
প্রকৃতি
সম্পর্কে
বুঝতে
পারবে।
তিনি
তার
নিজের
ইচ্ছা
আর
আবেগ
নিয়ে
খুশী
থাকবেন।
তিনি
অনুপস্থিত
জিনিসকেও
উপস্থিত
হিসেবে
ধরে
নিতে
পারবেন।
বাস্তব
জিনিস
দেখেও
তিনি
আবেগ
দ্বারা
সেটা
কল্পনায়
আঁকতে
পারবেন।
তাকে
সাধারণ
মানুষ
থেকে
আরো
বেশী
উন্নত
চিন্তাভাবনা
করতে
হবে
ইত্যাদি।
কবি
প্রধানত
অন্যান্য
মানুষের
চেয়ে
আলাদা
কারণ
তিনি
বাহ্যিক
কোনো
কারণ
ছাড়াই
অধিকতর
দ্রুত
ভাবতে
পারেন
এবং
এইসব
অনুভূতি
অধিক
দক্ষতার
সাথে
প্রকাশ
করতে
পারেন।
কিন্তু
তার
এই
আবেগ-অনুভূতিগুলো
হচ্ছে
সাধারণ
মানুষের
আবেগ-অনুভূতি,
ভাবনা।
সাধারণ
মানুষের
এই
ভাবনাগুলোই
কবিরা
একটু
অলঙ্কৃত
করে
বর্ণনা
করেন
যা
কিনা
আমাদের
আনন্দ
দেয়।
আসলে
ছন্দই
মানুষকে
আনন্দ
দেয়।
যেসব
কবিতা
খুব
সাধারন
বিষয়
নিয়ে
এবং
অলংকার
বিহীন
ভাবে
লেখা
সেগুলোও
যুগ
যুগ
ধরে
চলে
আসছে
এবং
এখনও
বিদ্যমান
আছে।
আর
এগুলো
পাঠককে
আনন্দও
দিয়ে
যাচ্ছে।
এটা
থেকে
প্রমানিত
হয়
যে
অলঙ্কারহীন
সাদাসিধা
কবিতাও
আনন্দ
দান
করতে
সক্ষম।
কবিতার
লক্ষ্য
হচ্ছে,
আনন্দের
সাথে
সাথে
উত্তেজনারও
উদ্রেক
ঘটানো।
এরপর
Wordsworth
কবিতার
সংজ্ঞা
দিয়েছেন
এরিস্টটলের
শর্তানুসারে।
এরিস্টটল
বলেছেনঃ---
"কবিতা
হচ্ছে
সব
রকম
লেখার
মধ্যে
সবচেয়ে
বেশী
দার্শনিক,
আর
এর
উদ্দেশ্য
হচ্ছে
এমন
সত্য
যা
ব্যক্তিগত
বা
আঞ্চলিক
নয়,
বরং
সাধারণ
ও
ক্রিয়াশীল"।
এরপর
Wordsworth
একজন
কবি
ও
একজন
বিজ্ঞানীর
মধ্যে
পার্থক্য
দেখিয়েছেন।
তিনি
বলেছেন
একজন
কবির
জ্ঞান
অস্তিত্বের
একটা
অংশ
হিসেবে
আমাদের
নিকট
গচ্ছিত
থাকে
আর
সেটা
স্বাভাবিক
থাকে
কিন্তু
একজন
বিজ্ঞানীর
জ্ঞান
আমাদের
কাছে
আসে
মন্থর
গতিতে
আর
সেটা
আমাদের
একে
অপরের
সাথে
সংযুক্ত
করে
না।
"কবিতা
হচ্ছে
সকল
জ্ঞানের
নিশ্বাস
ও
সুক্ষ্মতর
চালিকাশক্তি"।
কবিতা হচ্ছে অমর। এটির থেকেই সকল জ্ঞানের শেষ ও শুরু।
কবিতা হচ্ছে অমর। এটির থেকেই সকল জ্ঞানের শেষ ও শুরু।
এরপর
Wordsworth
নিজে
কবিতার
সংজ্ঞা
দিয়েছেন।
তার
কাছে
কবিতা
মানে
হচ্ছে
"এক
ধরনের
শক্তিশালী
অনুভূতি
সমূহের
একটা
স্বতঃস্ফূর্ত
প্রবাহ
এবং
প্রশান্তির
মাঝেই
(আবেগের)
স্মরণ।
(Poetry is a spontaneous overflow of powerful feelings....... recollected into tranquility").
আর কবির ধরণ হচ্ছে "তিনি যে কোন আবেগই প্রকাশ করেন না কেন সেগুলো পড়ে পাঠক আনন্দ পাবে"।
(Poetry is a spontaneous overflow of powerful feelings....... recollected into tranquility").
আর কবির ধরণ হচ্ছে "তিনি যে কোন আবেগই প্রকাশ করেন না কেন সেগুলো পড়ে পাঠক আনন্দ পাবে"।
Wordsworth
বলেছেনঃ--
গদ্যের
চেয়ে
পদ্যের
চাহিদা
বেশী।
একজন
পাঠক
একটা
গদ্য
একবার
পড়লে
একটা
পদ্য
পড়বেন
একশ
বার।
প্রাচীনকালের
কবিরা
সাধারণত
প্রকৃত
ঘটনা
ও
জাগ্রত
আবেগ
থেকে
কবিতা
লিখতেন
আর
মানুষ
হিসেবে
স্বাভাবিকভাবে
তারা
খুব
গভীরভাবে
অনুভব
করতেন
বলে
তাদের
ভাষা
ছিল
সাহসী
এবং
অলংকারপূর্ণ।
পরবর্তী
সময়ে
কবিতা
এবং
কবিদের
খ্যাতির
জন্য
উচ্চাকাঙ্ক্ষী
লোকেরা
এসব
ভাষা
উপলব্ধি
করে
এবং
আবেগে
উদ্বেলিত
না
হয়ে
একই
ফল
উৎপাদনের
ইচ্ছুক
হয়ে
ওইসব
বাক্যালঙ্কারের
একটা
যান্ত্রিক
প্রয়োগে
ব্রতী
হন
এবং
সেগুলো
ব্যবহার
করেন
শুদ্ধ
রূপে।
প্রাচীন
কবিতা
যারা
পড়তেন
তিনি
বাস্তব
জীবনে
যেমন
ভাবে
আন্দোলিত
হতে
অভ্যস্ত
ছিলেন
তার
চেয়ে
ভিন্নভাবে
আন্দোলিত
হতেন
এবং
এর
কারণ
ছিল
বাস্তব
জীবনের
কারণসমূহের
ভিন্নতা।
পরবর্তী
সময়ে
কবিরা
এমন
একটা
রচনা
নির্মাণ
করেন
যার
মধ্যে
সত্যি
সত্যি
কবিতার
প্রকৃত
ভাষার
একটা
জিনিস
ছিল।
এটা
ছিল
সাধারণ
কথোপকথন।
এটার
মাধ্যমেই
তারা
আরো
সহজ
উপায়ে
পাঠকদের
আনন্দ
দিতেন।
The
four guidelines of the manifesto include:
1.
Ordinary life is the best subject for poetry
2.
Everyday language is best suited for poetry
3.
Expression of feeling is more important than action or plot
4."Poetry
is the spontaneous overflow of emotion" that "takes its origin from
emotion, recollected in tranquility." - William Wordsworth.
It's a very helpful site for English departments students
ReplyDeleteঅনেক ভাল লিখেছেন।
ReplyDeleteThank you
ReplyDeleteখুব উপকারি ছিলো।
ReplyDelete