"Poetics" by Aristotle - Chapter Base Summary (Bangla) |
Aristotle এর "Poetics" বা কাব্যনির্মাণকলা
একটি
গ্রন্থে
এরিস্টটল
কাব্য,
ট্রাজেডি,
কমেডি,
মহাকাব্যের
বিভিন্ন
দিক
তুলে
ধরেছেন।
সূচনাঃ কাব্য
একটি
অনুকরণ
প্রক্রিয়া
:
মহাকাব্য,
ট্র্যাজেডি,
এমন
কি
কমেডি
ও
ডিথির্যাম্ব
কবিতা
এবং
বাঁশী
ও
তারের
বাদ্যযন্ত্র
সহযোগে
গাওয়া
যায়
এমন
অধিকাংশ
সঙ্গীতকেই
সাধারণভাবে
অনুকরণ
বা
উপস্থাপনার
নানা
রূপ
হিসেবে
চিহ্নিত
করা
যেতে
পারে।
তবে
তিনটি
বিষয়ে
এদের
একের
সঙ্গে
অপরের
পার্থক্য
লক্ষ্য
করা
যায়ঃ-
অনুকরণের
মাধ্যমে,
অনকরণের
বিষয়ে
ও
অনকরণের
রীতিতে। এরিস্টটল
এর
মতে,
কাব্য
হলো
অনুকরণ
প্রক্রিয়া।
তাত্ত্বিক
জ্ঞান
হোক
বা
দীর্ঘকালীন
অনুশীলন
হোক,
সাহিত্যে
ও
সংগীত
অনুকরণের
বাইরে
নয়।
কাব্য
গুলো
আলাদা
হয়ে
ওঠে
অনুকরণের
মাধ্যম,
অনুকরণের
বিষয়
ও
অনুকরণের
রীতিগত
পার্থক্য
অনুসারে।
১)
Media
of Poetic imitation - অনুকরণের
মাধ্যম
: তাত্ত্বিক
জ্ঞানের
বলেই
হোক
বা
দীর্ঘকালীন
অভ্যাস
ও
অনুশীলনের
গুণেই
হোক,
কোন
কোন
শিল্পী
বর্ণ
ও
রেখার
মাধ্যমে
এবং
কোন
কোন
শিল্পী
কণ্ঠস্বরের
মাধ্যমে
নানা
বিষয়
অনুকরণ
ও
উপস্থাপন
করতে
পারেন।
আমি
যে-সব
শিল্পকর্মের
কথা
বলেছি,
সে-সব
ক্ষেত্রে
অনুকরণ
ক্রিয়া
নিম্পন্ন
হয়
ছন্দ,
ভাষা
এবং
সুরের
একক
পৃথক
অথবা
সামৱায়িক
প্রয়োগের
ফলে।
অনুকরণের
মাধ্যম
হলো
একটি
বাহন
যার
মাধ্যমে
শিল্পীরা
অনুকরণ
করে
থাকে।
যেমন
- চিত্রকর
অনুকরণ
করে
গঠন
ও
রংয়ের
মাধ্যমে।
কবিরা
অনুকরণ
করে
ভাষা,
ছন্দ
ও
ঐক্য
এর
মাধ্যমে।
২)
The
objects of Poetic Imitation - অনুকরণের
বিষয়
: অনুকরণকারী
শিল্পীর
উপস্থাপনার
বিষয়
যেহেতু মানুষের
ক্রিয়া
আর
সেই
সব
মানুষ
যেহেতু
ভাল
অথবা
মন্দ
চরিত্রের
একটি
হবেই-কারণ
সকল
লোকই
ভাল-মন্দ
ভেদে
নৈতিক
প্রকৃতির
দিক
থেকে
বিভিন্ন
বলে
ঐ
দুই
শ্রেণীর
যে
কোন
একটির
অন্তর্গত
হতে
বাধ্য-সেই
হেতু
শিল্পীর
কাজ
হবে
এই
সব
লোককে
বাস্তব
জীবনে
যেমন
দেখা
যায়
তার
চেয়ে
উন্নততর
রূপে
অথবা
হেয়
রূপে,
নতুবা
যথাযথ
রূপে
উপস্থাপিত
করা।
চরিত্র
চিত্রায়নের
এই
পার্থক্যই
ট্র্যাজেডিকে
কমেডি
থেকে
আলাদা
সৃষ্টির
পর্যায়ে
উন্নীত
করেছে।
কমেডির
প্রয়াস
হচ্ছে
মানুষকে
লৌকিক
জীবনে
যেরূপ
দেখা
যায়
তার
চেয়ে
হেয়
রূপে
উপস্থাপিত
করা,
আর
ট্রাজেডির
উদ্দেশ্য
বাস্তবের
চেয়ে
তাকে
মহত্তর
রূপে
দেখানো।
অনুকরণের
তিনটি
বিষয়
আছে।
যেমন
—
তত্ত্ব
( Ethos),
উদ্দীপনা
(Pathos)
& প্রচলিত
প্রথা(Pracis)।
এর
মাধ্যমে
শিল্পীরা
লোককে
যেমন
দেখে
তার
চেয়ে
উন্নত
রূপে
অথবা
হেয়
রূপে
অথবা
যথাযথ
রূপে
উপস্থাপন
করে।
৩)
The
Manner of Poetic Imitation - কাব্যিক
অনুকরণের
রীতি
: এরিস্টটল
এর
মতে,
কাব্যিক
অনুকরণের
তিনটি
রীতি
আছে।
যথা
: বর্ণনামূলক,
নাটকীয়
&
এ
দুয়ের
সংমিশ্রণ।
৪)
Origins
and Development of Poetry - কাব্যের
উৎপত্তি
ও
বিকাশ
: এরিস্টটল
এর
মতে,
কাব্য
সৃষ্টির
মূলবিষয়
দুইটি।
প্রথম
টি
হলো
- মানুষের
অনুকারণ
প্রবণতা।
মানুষ
হলো
সবচেয়ে
বেশি
অনুকারণ
প্রিয়
জীব।
অনুকারণ
থেকেই
কবিতা
সৃষ্টি।
দ্বিতীয়
টি
হলো
- স্বভাবগত
বৃত্তির
তাগিদে
প্ররোচিত
হয়ে
ক্রমাগত
অনুশীলনের
মাধ্যমে
ঐ
বৃত্তিগুলোকে
বিকশিত
করে
আপন
উদ্ভাবনী
ক্ষমতা
প্রয়োগ
করে
কাব্য
সৃষ্টি।
৫)
epic
Compared with Tragedy - কমেডির
উদ্ভব
ও
কমেডির
সাথে
ট্রাজেডির
ও
মহাকব্যের
তুলনা
: কমেডি
প্রথম
কার
হাতে
সৃষ্টি
হয়েছে,
তা
পাওনা
যায়নি।
তবে
কমেডি
হলো
হীনপ্রকৃতি
মানুষের
অনুকরণ।
এখানে
হীন
বলতে
হাস্যকর
দিক
কে
বোঝানো
হয়েছে।
কমেডি
তে
মানুষের
সাধারণ
ভুল
গুলোকে
ব্যঙ্গ
করা
হয়,
যা
হাসির
উদ্রেক
করে।
ট্রাজেডি
ও
মহাকাব্য
যেমন
জীবনের
মহৎ
দিক
দেখায়,
তেমনি
কমেডি
জীবনের
নিম্ন
দিক
গুলো
কে
দেখায়।
ট্রাজেডি
করুনা
ও
ভয়
জাগ্রত
করে,
অন্যদিকে
কমেডি
আনন্দ
ও
হাসি
উদ্রেক
করে।
৬)
A
Description of Tragedy - ট্রাজেডির
স্বরূপ
: এরিস্টটল
এর
মতে,
ট্রাজেডি
হল
এমন
এক
ঘটনা
বা
ক্রিয়ার
অনুকরণ
যা
গুরুত্বপূর্ণ,
পূর্ণাঙ্গ
এবং
বিশেষ
আয়তনযুক্ত,
যা
রচিত
হয়
নাটকের
বিভিন্ন
অংশের
পক্ষে
উপযুক্ত
বিচিত্র
ভঙ্গিমার
কলাকৌশল
ও
অলংকার-সমৃদ্ধ
ভাষায়,
যা
উপস্থাপিত
হয়
ক্রিয়ারূপে,
আখ্যানরুপে
নয়,
যা
করুণা
ও
ভয়
উদ্রেক
করে
আমাদের
অন্তরস্থ
ঐ
আবেগগুলোর
যথাযথ
পরিশুদ্ধতা
ঘটায়।
প্রত্যেক
ট্রাজেডির
৬
টি
উপাদান
রয়েছে।
যথা
- কাহিনী
বা
প্লট,
চরিত্র,
বাচন,
রচনায়
শব্দ
নির্বাচন,
দৃশ্য
এবং
সঙ্গীত
৭)
The
Scope of the Plot- ট্রাজেডির
ঘটনা
বিন্যাস
(Plot)
: এরিস্টটল
এর
মতে,
ঘটনা
বা
কাহিনী
হলো
ট্রাজেডির
প্রান।
এটিই
প্রথম
ও
গুরুত্বপূর্ণ
উপাদান।
ট্রাজেডি
হলো
ক্রিয়ার
অনুকরণ
এবং
ঘটনাই
হলো
ক্রিয়া।
ঘটনা
বিন্যাস
এমন
হবে
যে,
শুরু,
মধ্যাংশ
ও
শেষ
তিন
ভাগে
বিভক্তি
হবে।
৮)
Unity
of Plot - ঘটনা
বিন্যাসের
মধ্যে
ঐক্য
: ট্রাজেডি
একটা
ক্রিয়াকে
অনুকরণ
করে
পরিচালিত
হবে।
একজন
লোককে
কেন্দ্র
করে
গড়ে
ওঠে
ঘটনা
বিন্যাসের
ঐক্য।
*
ঘটনা
বিন্যাস
দুই
ধরনের
যেমন
- সরল
ও
জটিল।
সরল
ঘটনা
বিন্যাসে
ভাগ্যের
পরিবর্তন
আসে
না।
অন্যদিকে
জটিল
ঘটনা
চক্রে
ভাগ্যের
পরিবর্তন
আসে।
৯)
Poetic
truth and Historical truth - কাব্য
সত্য
ও
ঐতিহাসিক
সত্য
: ইতিহাসবিদ
ও
কবির
মধ্যে
পার্থক্য
হলো
যা
ঘটেছে
তার
বর্ণনা
দেয়,
অন্যজন
যা
যা
ঘটতে
পারে
তার
কথা
বলেন।
এজন্য
কাব্য
ইতিহাস
অপেক্ষা
বেশি
দার্শনিকতাময়
এবং
অনেক
বেশি
সমাদৃত।
কাব্য
যেখানে
সত্যের
অভিসারী,
ইতিহাস
সেখানে
তথ্যের
কারবারি।
১০)
সরল
ও
জটিল
ঘটনাবিন্যাস
(Simple
and complex Plot)
আমার
প্রদত্ত
আগের
সংজ্ঞানুযায়ী
আমি
সরল
ঘটনা
বলতে
বুঝি
সেই
ঘটনাকে
যা
একক
এবং
ধারাবাহিক,
যাতে
ভাগ্যের
পরিবর্তন
আসে
পরিস্থিতির
বিপরীতমুখি
পরিবর্তন
না
ঘটলেও
অথবা পূর্বপরিচয়
জ্ঞান
ছাড়াই।
জটিল
ঘটনা-চক্র
বলতে
বুঝি
যেখানে
ভাগ্যের
পরিবর্তন
আসে
এরূপ
পরিস্থিতির
বিপরীতমুখি
পরিবর্তন - Peripeteia - Reversal
of Circumstances অথবা পূর্বপরিচয়
জ্ঞান
- Anagnorisis
বা
উভয়ের
চিহ্নিত
পথেই।
১১)
Reversal,
Recognition and Calamity - পরিস্থিতি
বিপর্যয়
ও
প্রত্যভিজ্ঞান
: পরিস্থিতি
বিপর্যয়
( Reversal
) হলো
যা
সম্ভাব্যতা
ও
আবশ্যিকতার
অধীন
হয়েও
ঘটনাকে
বিপরীত
মুখী
পরিণতির
দিকে
ঠেলে
দেয়।
আর
প্রত্যভিজ্ঞান
( Discovery
or Recognition ) হলো অজ্ঞতা
থেকে
জ্ঞানের
দিকে
পরিবর্তন।
১২)
The
main Parts of Tragedy - ট্রাজেডির
মুখ্য
অংশ
সমূহ
:
*
Prologue বা
প্রস্তাবনা:
ট্রাজেডির
শুরুর
দিক।
*
Episode: দুই
কোরাস
সংগীত
এর
মাঝখানের
গোটা
অংশ।
*
Exode: গোটা
অংশ
যার
পরে
কোন
কোরাস
গীতি
থাকে
না।
*
Chorus Song: কোরাস
গীতি
হচ্ছে
সমবেত
বিলাপ
সংগীত
যা
আবার
Parode ও Stasimon এই দুই
উপশাখায়
বিভক্ত।
১৩)
Tragic
Action - ট্রাজিক সংগঠন
: ট্রাজিক
সংগঠনে
ভয়
ও
করুনার
উদ্রেক
খুব
গুরুত্বপূর্ণ
দিক।
দর্শক
যেন
ভয়ে
শিউরে
ওঠে
এবং
করুনায়
বিগলিত
হয়।
মূল
চরিত্র
বিন্যাস
ঠিক
রাখতে
হবে।
Tragic
Hero - ট্রাজিক হিরো:
ট্রাজেডি
তে
মূল
নায়ক
হলো
এমন
এক
চরিত্র
যে
বিশেষ
নৈতিকতা
র
জন্য
দাবি
রাখে
না
আবার
খুব
খারাপ
লোক
ও
নয়।
সে
দুর্ভোগে
পতিত
হয়
কোন
পাপের
জন্য
নয়,
বরং
তার
কোনা
ভুলের
জন্য
এবং
উন্নতির
শিখর
থেকে
অবনতি
তে
নেমে
যায়
যা
দর্শক
এর
মনে
ভয়
ও
করুনার
উদ্রেক
করে।
১৪)Fear
and Pity - ভয় এবং করুণা:
বিভিন্ন
আড়ম্বরপূর্ণ
দৃশ্য
প্রদর্শনের
মাধ্যমে
ভয়
এবং
করুণার
অনুভূতি
জাগিয়ে
তোলা
যেতে
পারে;
আবার
নাটকের
ঘটনার
আতভ্যস্তরীণ
গঠন
থেকেও
তাদের
সঞ্চারণ
ঘটতে
পারে।
এটাই
হচ্ছে
অধিকতর
কাম্য
পন্থা
এবং
উন্নততর
কবিত্বশক্তির
পরিচায়ক।
বস্তুতঃ,
প্লটটি
এমনভাবে
গড়তে
হবে
যাতে
চোখে
অভিনয়
না
দেখেও
যেন,
যেকেউ
শুধু
যা
ঘটতে
যাচ্ছে
শুনেই
তা
দর্শনের
অভিজ্ঞতা
লাভ
করে
ভয়ে
শিউরে
উঠবে
এবং
করুণায়
বিগলিত
হবে।
যেমন
রাজা
ইডিপাসের
কাহিনী
শুনেই
সকলের
এরূপ
অভিজ্ঞতা
হয়ে
থাকে।
২৩)
মহাকাব্য
: ট্রাজেডির
ন্যায়
মহাকাব্য
একইভাবে
শ্রেণী
বিন্যস্ত
হবে।
তবে
মহাকাব্যের
চিন্তন
ও
বাচন
উন্নত
মানের
হবে।
মহাকাব্যের
রচনার
দৈর্ঘ্য
ও
ছন্দ
ট্রাজেডি
থেকে
পৃথক।
২৪)
মহকাব্য
( আরো
জানতে)
১)
মহাকাব্যের
সংকল্প
ও
ভাষার
শব্দ
নির্বাচন
উন্নত
মানের
হতেই
হবে।
২)
নাটকের
শুরু
থেকে
শেষ
পর্যন্ত
অবশ্যই
যেন
এক
বসাতেই(এক
অধিবেশনেই)
শেষ
হয়।
৩)ট্র্যাজেডিতে
কিন্তু
একই
সময়ে
সংঘটিত
ঘটনার
নানা
দিকের
অনুকরণ
বা
উপস্থাপনা
সম্ভব
নয়।
শুধু
সেই
অংশটুকুর
উপস্থাপনা
সম্ভব
যেটি
বাস্তবে
অভিনেতাগণ
কর্তৃক
মঞ্চে
অভিনীত
হচ্ছে।
অপরপক্ষে
মহাকাব্য
বর্ণনাত্মক
রচনা
বিধায়
একই
সময়ে
সংঘটিত
যাবতীয়
ঘটনার
অনুকরণে
সমর্থ
এবং
সেই
সকল
ঘটনা
যদি
প্রাসঙ্গিক
হয়,
তা
হলে
তা
কাব্যটির
গুরুত্ব
বাড়িয়ে
দেয়-রচনাকে
ঐশ্বর্যময়
ও
বিচিত্র
স্বাদের
করে
তোলে
এবং
উপকাহিনীর
বৈচিত্র্যে
উজ্জল
করে
তোলে।
কারণ
একঘেয়েমিতা
শীঘ্রই
শ্রোতামণ্ডলীকে
পীড়িত
করে
এবং
ট্র্যাজেডির
মঞ্চাভিনয়ের
আবেদনকে
নষ্ট
করে
ফেলে।
২৬)
মহাকাব্য
ও
ট্রাজেডির
তুলনা
: ট্রাজেডি
কে
মহাকাব্য
অপেক্ষা
উন্নততর
বলা
যায়,
কারন
এতে
মহাকাব্যের
সব
উপাদানই
আছে।
ট্রাজেডিতে
সংগীত
ও
দৃশ্যের
সাহায্যে
এর
অন্তর্নিহিত
আবেদনকে
বাড়িয়ে
তোলার
অতিরিক্ত
ঐশ্বর্য
আছে।
অনুকরণের
এই
দুই
রীতি
অর্থাৎ
মহাকাব্য
ও
ট্রাজেডির
মাঝে
কোনটি
অধিকতর
ভালো,
এমন
প্রশ্ন
আসতেই
পারে।
যদি
অপেক্ষাকৃত
মার্জিত
রচনাই
উন্নততর
হয়
এবং
তা
সর্বদাই
উন্নত
রুচির
শ্রোতার
কাছে
আবেদনশীল
হয়,
তাহলে
ট্র্যাজেডির
মত
যা
কিছুরই
আবেদন
সর্বশ্রেণীর
লোকের
কাছে
রয়েছে,
তা
নিঃসন্দেহে
স্থুল
বা
অমার্জিত
কলা
বলে
বিবেচিত
হবে।
Thank you very much! All the efforts are appreciable. May Allah bless you.
ReplyDelete