Look back in anger – John Osborne – Summary (Bangla) |
Look
back in anger – John Osborne – Summary (Bangla)
চরিত্রসমূহঃ
1. Jimmy Porter (জিমি
পোর্টার)
নাটকের
প্রধান
চরিত্র।
অ্যালিসনের স্বামী। সর্বদা রাগান্বিত একজন তরুণের প্রতিচ্ছবি।
2. Cliff Lewis (ক্লিফ
লুইস)
- অ্যালিসন
ও
জিমির
বন্ধু।
সে
তাদের
সাথেই
থাকে। জিমি ও ক্লিফ দুজনের শ্রমিক গোছের লোক।
3. Alison Porter (অ্যালিসন
পোর্টার)
- জিমির
স্ত্রী। সে ব্রিটেনের অভিজাত বংশ থেকে এসেছে।
4. Helena Charles (হেলেনা
চার্লস)
- অ্যালিসনের
ফ্রেন্ড। অ্যালিসনের মত সেও একজন উচ্চ বংশীয়া মেয়ে।
5. Colonel Redfern (কর্ণেল
রেডফার্ণ)
- অ্যালিসনের
বাবা। রাজা এডওয়ার্ডের সময়ের একজন সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা।
" Look Back In
Anger" এর প্রথম দৃশ্য
জিমি
পোর্টার
এবং
অ্যালিসন
পোর্টার
এর
এপার্টমেন্ট
।
১৯৫০ সাল এর মাঝামাঝি সময়ের ইংল্যান্ডের একটি ছোট শহর। জিমি
পোর্টার (Jimmy Porter) এবং অ্যালিসন পোর্টার (Alison Porter) এর
সাথে একই ফ্লাটে
জিমির
প্রিয় বন্ধু ক্লিফ
লুইসও (Cliff Lewis) থাকে। ক্লিফ
একজন শ্রমিক শ্রেণীর মানুষ। জিমি
এবং
ক্লিফ
দুজনেই শ্রমিক শ্রেণীর মানুষ হলেও জিমির লেখাপড়া একটু বেশিই ছিল। দুজনে মিলে একটি মিস্টির দোকান চালায়। অ্যালিসন সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান এবং এই জন্যে জিমি কিছুটা ক্ষুব্ধ।
এপ্রিল মাসের কোন এক রবিবারে নাটকের প্রথম অঙ্ক শুরু হয়। যখন অ্যালিসন ঘরের এক কোনে কাপড় সমান করছিল সেসময় জিমি এর ক্লিফ পত্রিকায় রবিবারের খবরাখবর পড়ছিল। বদরাগী জিমি ক্লিফ ও অ্যালিসন উভয়কেই রাগানোর চেষ্টা করছিল। সে ক্লিফের পূর্বের অবস্থা এবং স্বল্প বুদ্ধি নিয়ে প্রায়ই হাসাহাসি করে। নম্র
স্বভাবের
মানুষ ক্লিফ, জিমির এজাতীয়
কথায়
সে কিছু
মনে
করেনা।
জিমি তার
স্ত্রী অ্যালিসনের
পরিবার
এবং
তাদের বিয়ের
আগে
অ্যালিসনের
আরামদায়ক
জীবন
নিয়েও
ঠাট্টা করে। জিমি
ইংল্যান্ডের
শক্তিশালী অতীত নিয়ে
স্মৃতি
কাতরতা
দেখায়।
সে
লক্ষ
করে
পৃথিবী
এখন নিরানন্দ
এক আমেরিকান যুগে প্রবেশ
করেছে।
বিষয়টা বেশ ক্রোধের সাথেই সে হজম করছে।
জিমির এসব
কথাবার্তাতে অ্যালিসন বিরক্ত
হয় এবং শান্তির আশায় তাকে থামতে বলে। জিমি আরো জোর
দিয়ে
অপমানজনক
কথাবার্তা
চালিয়ে যেতে থাকে।
ক্লিফ তাদের সাথে সমানতালে চলতে চেষ্টা করে এবং এক সময় ক্লিফ ও জিমির মাঝে খেলাচ্ছলে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। এই অবস্থায় তাদের ধাক্কা লেগে অ্যালিসন পরে যায়। ঘটনার জন্যে জিম দূঃখ প্রকাশ করলেও অ্যালিসন তাকে ঘর থেকে বের করে দেয়।
জিমি চলে যাওয়ার পরে অ্যালিসন ক্লিফকে জানায় সে অন্তঃসত্ত্বা (জিমির দ্বারা) কিন্তু সে জিমিকে এখনও সে কথা বলেনি। ক্লিফ কথাটা জিমিকে জানাতে বলে। ক্লিফ চলে যাওয়ার পরে জিমি আবার ঘরে প্রবেশ করে এবং তারা দুজনে অন্তরঙ্গ হয়ে খেলায় মেতে ওঠে।
জিমি চলে যাওয়ার পরে অ্যালিসন ক্লিফকে জানায় সে অন্তঃসত্ত্বা (জিমির দ্বারা) কিন্তু সে জিমিকে এখনও সে কথা বলেনি। ক্লিফ কথাটা জিমিকে জানাতে বলে। ক্লিফ চলে যাওয়ার পরে জিমি আবার ঘরে প্রবেশ করে এবং তারা দুজনে অন্তরঙ্গ হয়ে খেলায় মেতে ওঠে।
জিমি একটা
খেলনা
ভালুকের
ভূমিকা নেয় আর অ্যালিসন একটা
খেলনা
কাঠবিড়ালির
ভূমিকা নেয়। ক্লিফ তাদের ঘরে প্রবেশ করে
অ্যালিসনকে
জানায় তার
পুরোনো
বান্ধবি
হেলেনা
চার্লস
ফোন
করেছে।
অ্যালিসন
কথা
বলতে
যায়
এবং
ফিরে
এসে
বলে
হেলেনা
আসছে
তাদের
এখানে
বেড়াতে। জিমি হেলেনাকে মোটেও
পছন্দ
করেনা
এবং
রেগে
যায়
তার
আসার
কথা
শুনে।
রাগে
সে
বলে
সে
চায়
অ্যালিসন
যেনো
কষ্ট
করে
উপলব্ধি
করে
যে
একজন
প্রকৃত
মানুষ
কেমন
হয়।
সে অ্যালিসনকে অভিশাপ দেয় এবং বলে
অ্যালিসনের
যেনো
বাচ্চা
হয়েও
মারা
যায়
তাহলে
সে
বুঝবে।
দুই সপ্তাহ পরে, হেলেনা চলে এসেছে এবং অ্যালিসন হেলেনার সাথে জিমি এবং তার সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছে। সে বলে কিভাবে তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল এবং কিভাবে তারা আগের দিনগুলোতে তাদের বন্ধু হিউ ট্যানারকে (Hugh Tanner) সাথে নিয়ে বিভিন্ন পার্টি কিভাবে নষ্ট করত। বর্তমানে হিউ সাথে সম্পর্কে এতটা আন্তরিকতা না থাকলেও হিউর মায়ের প্রতি জিমির স্নেহ-মমতা রয়েছে। হিউ আর জিমির সম্পর্ক খারাপ হয় যখন হিউ পৃথিবী ঘুরতে চলে যায় আর জিমি অ্যালিসনের সাথে থেকে যায়। হিউ এর সাথে না যাওয়াতে জিমির আফসোস লাগে আবার হিউ তার মাকে একা ফেলে চলে গেছে তাই হিউয়ের উপর রাগও হয়। হেলেনা অ্যালিসন কে অ্যালিসন ও ক্লিফ এর মধ্যকার সম্পর্কের কথা জিজ্ঞেস করলে অ্যালিসন বলে তাদের মধ্যে শুধু মাত্র একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে এর বেশি কিছু না।
ক্লিফ এবং জিমি ফিরে আসলে হেলেনা তাদের বলে যে সে এবং অ্যালিসন চার্চে যাচ্ছে। জিমি এবার ধর্মবিরোধী কথা বলা শুরু করে এবং শেষ করে অ্যালিসনের পরিবার নিয়ে বিদ্রুপ করে। হেলেনা রেগে যায়, এক পর্যায়ে জিমি তাকে থাপ্পর দেয় এবং তাকে সতর্ক করে দেয়। সে ছোট বেলায় তার বাবাকে নিজের চোখের সামনে কিভাবে মরতে দেখেছে তা জানায়। আরো জানায় জিমির বাবা স্পেনের গৃহযুদ্ধে সময় যুদ্ধ করে কিভাবে আহত হয়ে ইংল্যান্ডে ফিরেছিল এবং কিছুদিন পরে মারা যান। এখন হেলেনা ও অ্যালিসন চার্চের দিকে রাওনা হবে জিমি ভাবতে থাকে যে সে তার স্ত্রী দ্বারা প্রতারিত হয়েছে।
দুই সপ্তাহ পরে, হেলেনা চলে এসেছে এবং অ্যালিসন হেলেনার সাথে জিমি এবং তার সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছে। সে বলে কিভাবে তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল এবং কিভাবে তারা আগের দিনগুলোতে তাদের বন্ধু হিউ ট্যানারকে (Hugh Tanner) সাথে নিয়ে বিভিন্ন পার্টি কিভাবে নষ্ট করত। বর্তমানে হিউ সাথে সম্পর্কে এতটা আন্তরিকতা না থাকলেও হিউর মায়ের প্রতি জিমির স্নেহ-মমতা রয়েছে। হিউ আর জিমির সম্পর্ক খারাপ হয় যখন হিউ পৃথিবী ঘুরতে চলে যায় আর জিমি অ্যালিসনের সাথে থেকে যায়। হিউ এর সাথে না যাওয়াতে জিমির আফসোস লাগে আবার হিউ তার মাকে একা ফেলে চলে গেছে তাই হিউয়ের উপর রাগও হয়। হেলেনা অ্যালিসন কে অ্যালিসন ও ক্লিফ এর মধ্যকার সম্পর্কের কথা জিজ্ঞেস করলে অ্যালিসন বলে তাদের মধ্যে শুধু মাত্র একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে এর বেশি কিছু না।
ক্লিফ এবং জিমি ফিরে আসলে হেলেনা তাদের বলে যে সে এবং অ্যালিসন চার্চে যাচ্ছে। জিমি এবার ধর্মবিরোধী কথা বলা শুরু করে এবং শেষ করে অ্যালিসনের পরিবার নিয়ে বিদ্রুপ করে। হেলেনা রেগে যায়, এক পর্যায়ে জিমি তাকে থাপ্পর দেয় এবং তাকে সতর্ক করে দেয়। সে ছোট বেলায় তার বাবাকে নিজের চোখের সামনে কিভাবে মরতে দেখেছে তা জানায়। আরো জানায় জিমির বাবা স্পেনের গৃহযুদ্ধে সময় যুদ্ধ করে কিভাবে আহত হয়ে ইংল্যান্ডে ফিরেছিল এবং কিছুদিন পরে মারা যান। এখন হেলেনা ও অ্যালিসন চার্চের দিকে রাওনা হবে জিমি ভাবতে থাকে যে সে তার স্ত্রী দ্বারা প্রতারিত হয়েছে।
জিমির জন্য
একটা
ফোন
কল
আসে
এবং
জিমি
বাইরে
চলে
যায়।
হেলেনা
অ্যালিসন
কে
বলেছে
যে
সে
অ্যালিসনের
বাবাকে
ফোন
করে অ্যালিসন কে এখান
থেকে
নিয়ে
যেতে
বলেছে।
অ্যালিসন
তার
কথায়
সায়
দেয়
এবং
বলে
যে
পরদিন
তার
বাবা
আসলে
সে
এখান
থেকে
চলে
যাবে।
এদিকে
জিমি
এসে
জানায়
যে
হিউ
এর
মা মিসেস ট্যানার (Mrs.
Tanner)
খুব
অসুস্থ
এবং
মরতে বসেছে।
জিমি
তাকে
দেখতে
যেতে
চায়
এবং
সে
অ্যালিসন এর কাছে
জানতে চায় সেকি তার সাথে যাবে
নাকি হেলেনার সাথে যাবে।
অ্যালিসন
তার
জিনিসপত্র
গুছিয়ে
হেলেনার
সাথে
চার্চে
চলে
যায়।
অ্যালিসন এর
এ
সিদ্ধান্তে
জিমির
মন
ভেঙ্গে যায়
এবং
এসে
বিছানা
উপর
হাত পা ছেড়ে শুয়ে পড়ে।
পরের দিন বিকেলে
অ্যালিসন
জিনিসপত্র
গোছাচ্ছে
এবং
বাবা
কর্ণেল
রেডফার্ণের (Colonel Redfern) সাথে কথা
বলছে।
কর্ণেল মৃদুভাষী মানুষ এবং
যিনি
উপলব্ধি
করেন
যে
তিনি এখনো
জিমি
ও
অ্যালিসনের
মধ্যকার
ভালোবাসার
ধরণটা
বুঝে উঠতে পারেননি।
তিনি
স্বীকার
করেন
তার
এবং
তার
স্ত্রীর
আচরণ
তার
সন্তান
অ্যালিসন
ও
তার
স্বামী
জিমির
এই
বিচ্ছেদের
জন্য
আংশীক
দায়ী।
কর্নেল ভারতে
ব্রিটিশ
আর্মি
অফিসার
ছিলেন
এবং
অতীতের
সময়গুলো নিয়ে
তার
মাঝে একধরণের
স্মৃতিকাতরতা
কাজ
করে।
অ্যালিসন
দেখে
তার
বাবা
অতীতের
কথা
মনে
করে
কষ্ট
পায় কারন বর্তমান তো আর অতীত না। জিমি কষ্ট পায় কারন তার কাছে প্রতিটা বর্তমানই অতীত। অ্যালিসন প্রথমে তার
খেলনা
কাঠ
বিড়ালিটা
নিয়ে
যেতে
চায়
কিন্তু এটা করা উচিত হবে না ভেবে
পরে তার সিদ্ধান্ত বদলায়
ক্লিফ ও
হেলেনা
এবার
দৃশ্যপটে
আসে।
সে
কেনো
চলে
যাচ্ছে
তার
কারণ
লিখে
অ্যালিসন
একটা
চিঠি
ক্লিফের
হাতে
দেয়
জিমিকে
দেওয়ার
জন্য।
অ্যালিসন
চলে
যাওয়ার
পর
ক্লিফ
রেগে
যায়
এবং
এই
পরিস্থিতির
জন্য
হেলেনাকে
দায়ী
করে
তার
হাতে
চিঠিটা
দেয়। জিমি ফিরে
আসে,
সে
কিছুটা
হতভম্ব
অবস্থায়
আছে,
রাস্তায়
কর্ণেলের
গাড়ির
সাথে
অল্পের
জন্য
ধাক্কা
খায়
নি
আর
ক্লিফের
সাথে রাস্তায়
দেখা
হওয়ার
পরও
সে
তাকে না দেখার ভান করে চলে যায়।
সে
এবার
অ্যালিসনের
চিঠিটা
পড়ে
এবং
আরো ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।
হেলেনা
বলে
অ্যালিসন
অন্তঃসত্ত্বা, উত্তরে
জিমি
বলে
এতে
তার
কিছু
যায়
আসেনা।
এবার
জিমি
হেলেনাকে
অপমান
করলে
হেলেনা
তাকে
চড়
মারে
এবং
পরে
আবেগাপ্লুত
হয়ে
চুমু খায়।
৩য় অঙ্ক
কয়েক মাস
পরে,
জিমি
এবং
ক্লিফ
আগের
মত
রবিবারের
পত্রিকা
পড়ছে
আর
হেলেনা
ঘরের
কোণায়
কাপড়
আয়রন
করছে।
জিমি
আর
ক্লিফের
মাঝে এখনও
ঝগড়াঝাটি চলে
এবং
হেলেনার
ধর্মীয়
বিষয়গুলো
জিমি
কঠোরভাবে
সমালোচনা করে।
জিমি
এবং
ক্লিফ
গান ও হাস্যরসাত্বক নাটক থেকে কিছু অংশ অভিনয় করে। হেলেনা বেরিয়ে গেলে ক্লিফ
বলে, হেলেনার সাথে থেকে তার কাছে পরিবেশটা আগের মত লাগছে না এবং সে এখান থেকে
চলে
যেতে
চায়।জিমি তাকে জানায় সে একজন বিশ্বস্থ বন্ধু এবং জিমির কাছে সে একজন মহিলার চেয়েও মূলবান। হেলেনা ঘরে ফিরলে তিনজনই বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করে। হঠাৎ করেই অ্যালিসন ফিরে আসে।
অ্যালিসন ও
হেলেনা
কথা
বলতে
শুরু
করে
আর
জিমি
রুম
থেকে
বের
হয়ে
যায়।
জিমি
জোরে
জোরে
ট্রাম্পেট
বাজাতে
শুরু
করে।
অ্যালিসনের
বাচ্চা
মারা
গেছে
এবং
তাকে
অসুস্থ
দেখাচ্ছে।
হেলেনা
অ্যালিসনকে
বলে
সে
তার
সাথে যে আচরণ করেছে অ্যালিসনের
উচিত
তার
উপর
রাগান্বিত
হওয়া।
কিন্তু
অ্যালিসনের
মনে
তখন
সন্তান
হারানোর
বেদনা
বিদ্যমান।
জিমির
ট্রাম্পেট
বাজানোর
শব্দে
হেলেনা
বিরক্ত
হয়ে
যায়
এবং
জিমিকে
তাদের
রুমে
আসতে
বলে।
যখন
সে
রুমে
আসে
এবং
শোনে
যে
অ্যালিসনের
বাচ্চা
মারা
গেছে
সে
খুবই
কষ্ট
পায়
কিন্তু
দ্রুতই
নিজেকে
ঠিক
করে
নেয়।
হেলেনা
এবার
জিমি
ও
অ্যালিসনকে
বলে
যে
তার
মধ্যে
এখনও
নৈতিকতা
বোধ এবং সঠিক ও ভুলের পার্থক্য বোঝার ক্ষমতা আছে এবং
এখন
তার নিজের
উচিত
এখান
থেকে
চলে
যাওয়া।
এদিকে
অ্যালিসনই
আবার
হেলেনা
কে
বলে থেকে যেতে কারন সে চলে গেলে জিমি একা হয়ে যাবে।
কিন্তু হেলেনা
চলে
যায়।
জিমি
আগের
মত
আবার
রাগান্বিত হতে শুরু করলে, অ্যালিসন
তাকে
বলে
যে, জিমি যেমনটা চায়, সে এখন তেমনি শারীরিক ও মানসিক কষ্টের ভিতর দিয়ে সময় পার করছে। সে অনুভব করে যে অ্যালিসন আসলে অনেক ভুগেছে। এতো কিছুর পরও যেহেতু সে জিমিকে এখনো পসন্দ করে, তাই জিমির উচিত তার সাথে আরো নরম ও স্বস্নেহ আচরণ করা উচিত। তারা একে অপরকে বুকে টেনে নিল ও তাদের সেই পুরনো ভাল্লুক ও কাঠবেড়ালীর খেলার মাধ্যমে নাটকের সমাপ্তি ঘটে।
No comments:
Post a Comment