Literature of Saul below (Bangla) |
Literature of Saul below (Bangla)
Saul Bellow জন্মগ্রহণ
করেন
১৯১৫
সালে,
কুইবেকের
এক
রাশিয়ান
পরিবারে।
১৯২৪
সালে
তাঁর
পিতা-মাতা
আমেরিকার
অভিবাসী
হন
এবং
শিকাগোতে
স্থায়ীভাবে
বসবাস
শুরু
করেন।
পড়াশোনা
শিকাগো
বিশ্ববিদ্যালয়,
নর্থওয়েষ্টার্ন
বিশ্ববিদ্যালয়
এবং
উইসকনসিন
বিশ্ববিদ্যালয়ে।
তিনি
১৯৩৮
সাল
পর্যন্ত
প্রাতিষ্ঠানিক
শিক্ষার
সাথে
সম্পৃক্ত
ছিলেন।
প্রথম
উপন্যাস
Daagling Man প্রকাশিত হয়
১৯৪৪
সালে।
এরপর
পর্যায়ক্রমে
প্রকাশিত
হয়
The Victim (১৯৪), The Adventures of Angie March (১৯৫৩)
যেটা
National Book Award লাভ করে।
তাঁর
সুদীর্ঘ
সাহিত্য
জীবনে
এটাই
প্রথম
কোন
বড়
স্বীকৃতি।
তবে
এর
পরবর্তী
রচনাগুলোই
মূলত
তাঁকে
আন্তর্জাতিক
খ্যাতি
এনে
দেয়।
Seize The Day-এর প্রকাশকাল
১৯৫৬
সাল.
Handerson,
The Rain king-এর ১৯৫৯
সাল,
Herzog ১৯৬৪ সাল,
Mr. Sammler's Planer১৯৭০ সাল,
Humboldt's
Gift এবং
The Dean’s December প্রকাশিত হয়
যথাক্রমে
১৯৭৫
এবং
১৯৮২
সালে।
প্রত্যেকটি
উপন্যাসে
দুর্বিষহ
নাগরিক
জীবনে
অতিষ্ঠ
মানুষ
আর
পতিত
মানবতা
ফুটিয়ে
তোলা
হয়েছে
শিল্পীর
নিপুণ
হাতের
ছোয়ায়।
১৯৭৬
সালে
তিনি
সাহিত্যে
নোবেল
পুরস্কার
লাভ
করেন।
Bellow রচিত
Herzog তার সাহিত্য-প্রতিভার
অন্যতম
প্রধান
স্বাক্ষর।
এটি
১৯৬৫
সালে
National Book Award অর্জন করে।
উপন্যাসের
কেন্দ্রীয়
চরিত্র
৪৭
বছর
বয়সী
Moses Herzog, স্কলার, দু’বার
বিবাহ
বিচ্ছেদ
হয়েছে।
উপন্যাসের
মূল
আলোচ্য
তার
আবেগধর্মী,
বুদ্ধিবৃত্তিক
আর
নৈতিক
সংকট।
উপন্যাস
শুরু
হয়
বার্কশায়ার
মাউন্টেনের
এক
বাড়িতে।
গ্রীষ্মকাল।
গত
বসন্ত
থেকে
জীবিত
বা
মৃত,
খ্যাত
বা
অখ্যাত,
পরিচিত
বা
অপরিচিত,
জীবিত
বা
মৃতদের
কাছে
চিঠি
লিখছেন।
উদ্দেশ্য
তিনি
এ-যাবত
যে-জীবন
কাটিয়েছেন
সে-সম্পর্কে
নিজের
কাছে
ব্যাখ্যা
দেয়া,
ভুলগুলো
থেকে
শিক্ষা
নেয়া;
আর
অতীতে
নেয়া
পদক্ষেপগুলোর
সত্যাসত্য
যাচাই
করা।
এই
চিঠিগুলোকে
বলা
যায়
'mental letters'। যাদের
কাছে
লেখা
তাঁদের
মধ্যে
আছেন
তাঁর
জীবনে
আসা
বিভিন্ন
নারী,
বন্ধু-বান্ধব,
আত্মীয়-স্বজন,
মনোচিকিৎসক,
রাজনীতিবিদ,
দার্শনিক,
জনগণ
(পত্রিকার
সম্পাদকের
মাধ্যমে),
এমনকি
স্বয়ং
ঈশ্বরও
আছেন
এই
চিঠির
প্রাপকদের
মধ্যে।
তবে
চিঠিগুলোর
পিছনে
একটা
করুণ
রস
(Pathos) কাজ করে।
করণ
এগুলো
কখনোই
তিনি
পোস্ট
করেন
না।
তাই
যাদের
সাথে
তিনি
মেলবন্ধন
রচনা
করতে
চান
তারা
দূরেই
থেকে
যান
পূর্বেকার
মত।
Flash back-এর মাধ্যমে
পাঠকের
সাথে
হারজগ-এর
পরিচিতদের,
অর্থাৎ
দুই
প্রাক্তন
স্ত্রী
ডেইজি
আর
ম্যাডেলিন,
জাপানি
রক্ষিতা
সনো
এবং
বর্তমান
প্রেমিকা
রামোনার
পরিচয়
করিয়ে
দেয়া
হয়।
হরজগ
শিকাগোতে
যান
ম্যাডেলিন
আর
তার
প্রেমিক
গার্চব্যাচ-এর
উপর
প্রতিশোধ
নিতে।
গার্চব্যাচ,
যে
একসময়
তার
বন্ধু
ছিল,
হারজগের
অনুপস্থিতিতে
স্ত্রী
ম্যাডেলিন
আর
কন্যা
জুনিকে
নিয়ে
পালিয়ে
গিয়েছিল।
প্রতিশোধস্পৃহা
নিয়ে
ওদের
বাড়ির
জানালা
দিয়ে
যখন
দেখেন
গার্চব্যাচ
তার
মেয়ে
জুনিকে
স্নান
করাচ্ছে
তখন
হাতের
অস্ত্রটা
নামিয়ে
ফেলেন,
গুলি
করতে
পারেন
না,
সব
ক্রোধ
জল
হয়ে
যায়,
জেগে
ওঠে
মানবিকতা।
এরপর
তাঁর
চিঠি
লেখার
কাজ
শেষ
করতে
আবার
বার্কশায়ার-এ
ফিরে
যান।
প্রথম
স্ত্রী
ডেইজির
কাছে
চিঠি
লেখেন
বড়
ছেলে
মার্কোকে
তার
কাছে
ক’দিনের
জন্য
পাঠিয়ে
দিতে।
রামোনার
সাথে
একটা
ডিনারের
বন্দোবস্ত
করেন।
এভাবে
সব
মানসিক
দ্বন্দ্বসংঘাত
থেকে
সাময়িকভাবে
হলেও
মুক্তি
লাভ
করেন।
১৯৫৩
সালে
প্রকাশিত
The Adventures of Augie March সেই
সময়ের
এক
সাড়া
জাগানো
উপন্যাস।
পশ্চিম
শিকাগো
শহরের
এক
স্বামী
পরিত্যক্তা
দুর্বলচিত্ত
মায়ের
তিন
ছেলের
মধ্যে
দ্বিতীয়
Augie march। সবার
ছোট
ভাইটা
নির্বোধ,
অন্যদের
থেকে
নির্বাসিত।
কলেজের
পাঠ
শেষ
করে
না
Augie। নৌবাহিনীতে
যোগ
দেয়,
এরপর
বিয়ে।
চাকরি
ছেড়ে
ইউরোপে
গিয়ে
স্বীয়
অভিজ্ঞতা’
(memoir') লেখা শুরু
করে
।।
তার
এ
স্মৃতিকথায়
স্থান
পায়
কীভাবে
বিভিন্ন
লোকের
সান্নিধ্যে
জীবনটা
প্রভাবিত
হয়েছে।
তখনই
পাঠক
Augie সম্পর্কে
পুরোপুরি
জানতে
পারে।
বর্ণনায়
আছে
দাদীর
কথা,
যিনি
Machiavellian দর্শনে বিশ্বাসী।
বলা
হয়েছে
ধনী,
মেধাবী
আর
পঙ্গু
William Einhom-এর কথা
কৈশোরে
যার
হয়ে
অনেক
কাজ
করেছে
Augie ।
Renlings নামের
অন্য
এক
চরিত্র
আছে।
যিনি
ওকে
পোষ্য
নিতে
চেয়েছিলেন।
আরো
আছে
Mini Villar. কোন এক
সুযোগসন্ধানী
পুরুষের
খপ্পরে
পড়ে
যে
সন্তানসম্ভবা
হয়ে
পড়ে।
Augie তার
গর্ভপাতে
সাহায্য
করেছিল।
Thea নামে
এক
ধনী
মহিলা
Augieকে
নিয়ে
মেক্সিকো
পাড়ি
জমিয়েছিল,
আর
চেয়েছিল
স্বামীকে
ডিভোর্স
দিতে।
এই
স্মৃতিকথায়
আরো
স্থান
পেয়েছে
লাখপতি
Roby চরিত্র,
যিনি
প্রকৃত
মানব
চরিত্র
নিয়ে
একটা
বড়
বই
লিখতে
ওর
সাহায্য
নিয়েছিলেন।
Stella নামের Show girl-এর
সাথেও
পাঠকের
পরিচয়
করিয়ে
দেয়া
হয়
যাকে
সে
বিয়ে
করেছিল।
সবশেষে
আছে
কীভাবে
টর্পেডোর
আঘাতে
জাহাজডুবি’র
পর
আধপাগল
এক
বিজ্ঞানী
Bateshaw-এর সাথে
লাইফবোটে
দু’জনেরই
প্রাণ
বাঁচে
সেই
কথা।
No comments:
Post a Comment