Biographia Literaria - Samuel Taylor Coleridge - Summary (Bangla) |
Biographia
Literaria - Samuel Taylor Coleridge - Summary (Bangla)
রোমান্টিক
যুগের
কবি
Samuel
Taylor Coleridge এর জন্ম
১৭৭২
সালের
২১শে
অক্টোবর।
নানা
সমস্যার
মাঝে
জীবন
অতিবাহিত
করেছেন।
তিনি
Wordsworth
এর
সাথে
কাজ
করেছেন।
১৭৯৮
সালে
যৌথভাবে William Wordsworth এর
সাথে
Lyrical
Ballads প্রকাশ করেছিলেন
আর
এর
মাধ্যমেই
ইংরেজি
সাহিত্যে
সূচনা
হয়েছিল
Romantic
যুগের।
১৮১৭
সালে
তিনি
নিজেই
প্রকাশ
করেন
Biographia
Literaria। কিংবদন্তী
এই
লেখক
১৮৩৪
সালে
মারা
যান।
এখানে
সর্বমোট
২৩
টা
অধ্যায়
আছে
তবে
আমাদের
সিলেবাসে
শুধু
৩টি
অধ্যায়ই
আছে।
★চতুর্থ অধ্যায়;
★চর্তুদশ অধ্যায় এবং
★সপ্তদশ অধ্যায়।
★চতুর্থ অধ্যায়;
★চর্তুদশ অধ্যায় এবং
★সপ্তদশ অধ্যায়।
#চতুর্থ_অধ্যায়
Coleridgeর
এটা
লেখার
উদ্দেশ্য
তিনি
নিজেই
দিয়েছেন।
তিনি
বলেছেন,
"আমার
বর্তমান
উদ্দেশ্য
হচ্ছে
Mr.
Southey নতুন কাব্য-ধারা
ও
স্রষ্টাদের
সম্পর্কে
যে
মন্তব্য
করেছেন
তা
আমার
ধারনা
থেকে
ভিন্ন
নয়,
তা
প্রমান
করা"।
এখানকার
প্রায়
কথাগুলোই
হচ্ছে
Lyrical
Ballads নিয়ে। Coleridge
বলেছেন
"Lyrical
Ballads" এবং "Preface
to Lyrical Ballads" এ
যেসব
মন্তব্য
Wordsworth
করেছেন
তার
কোন
উদাহরণ
না
দিয়ে
বা
বিশ্লেষণ
না
করেই
সেই
মন্তব্যগুলোর
সমালোচনা
করেছেন
সমালোচকরা।
কিন্তু
প্রকৃতপক্ষে
ঐ
পুস্তকগুলোতে
সমালোচনা
করার
মত
কোন
বিষয়ই
ছিল
না।
সেগুলো
যথেষ্ট
প্রতিভা
ও
বুদ্ধিমত্তা
দিয়েই
লেখা
হয়েছিল।
সমালোচকরা
এমন
মন্তব্যও
করেছেন
যে
তাদের
অনেক
কবিতা
ভালও
লেগেছে।
তবে
একজন
যেটা
ভাল
বলেছেন
অন্যজন
সেটাকে
খারাপ
বলেছেন।
তাই
এটা
নিশ্চিত
করে
বলা
যায়না
দোষটা
আসলে
কার।
Wordsworth
এর
লেখার
নাকি
সমালোচকদের?
এরপর
Coleridge
বলেছেন
তার
সাথে
Wordsworth
এর
দেখা
হয়েছিল
1796
সালে
যখন
তার
বয়স
24
বছর।
তখন
Wordsworth
তাকে
একটা
কবিতা
শুনিয়েছিল
সেটা
তার
মন
ছুঁয়ে
গিয়েছিল।
সেটায়
কোন
দুর্বোধ্যতা
ছিলনা
আর
না
ছিল
কোন
কৃত্রিমতা
আর
না
ছিল
রুপকাশ্রয়ী
কিন্তু
তারপরও
কবিতাটা
তাকে
বিশেষভাবে
মোহিত
করেছিল।
এই
কথাগুলো
দ্বারা
Coleridge
বুঝাতে
চেয়েছেন
যে
"প্রতিভাবান
ব্যক্তিদের
বৈশিষ্ট্য
হচ্ছে
চিরচেনা
বিষয়কে
এমনভাবে
রূপায়িত
করা
যা
দেহমনকে
সমানভাবে
পরিতৃপ্ত
করে"।
এরপর
Coleridge
খেয়াল
ও
কল্পনা
(fancy
and imagination) এর মধ্যে
পার্থক্য
দেখিয়েছেন।
তিনি
বলেছেন
শব্দ
দুটো
একে
অপরের
বিপরীত
অর্থ
বহন
করে।
"Fancy"
শব্দটি
গ্রিক
'phantasia'
থেকে
আগত
এবং
'Imagination'
শব্দটি
ল্যাটিন
শব্দ
'imaginatio"
থেকে
আগত
এবং
একটা
আরেকটার
বিপরীত।
Coleridge
নিজেকে
প্রথম
ইংরেজ
বলে
আখ্যায়িত
করেছেন
যিনি
সর্বপ্রথম
'fancy'
and 'imagination' এর মধ্যে
পার্থক্য
দেখিয়েছেন।
তিনি
বলেছেন
Wordsworth
এর
উদ্দেশ্য
ছিল
কবিতাকে
'fancy'
ও
'imagination'
এর
মাধ্যমে
বিশ্লেষণ
করা
কিন্তু
আমার(Coleridge)
এর
উদ্দেশ্য
ছিল
তাদের
অনুসন্ধান
করে
দুটি
নতুনধারার
প্রকাশ
ঘটানো।
#চতুর্দশ_অধ্যায়
এখানে
কবি
বলেছেন
তার
আর
Wordsworth
এর
আলোচনার
বিষয়বস্তু
ছিল
প্রায়
একই।
তারা
উভয়ই
চাইতেন
প্রাকৃতিক
সত্যকে
প্রধান
বিষয়
হিসেবে
গ্রহন
করে
তার
সাথে
কল্পনাকে
সংযুক্ত
করে
নতুনত্ব
দান
করা।
তাদের
দুজনেরই
কবিতার
বিষয়বস্তু
ছিল
অতিপ্রাকৃত
(supernatural) এবং
ভাবপ্রবণ
(romantic)।
এরপর
Coleridge
তার
বন্ধু
Wordsworth
এর
অনুসরণকারীদের
সম্পর্কে
বলেছেন।
Coleridge
বলেছেন
Wordsworth
এর
কোন
ভক্তই
সাধারণ
পাঠক
ছিলেন
না,
তারা
ছিলেন
চিন্তাশীল
এবং
তাদের
মধ্যে
যথেষ্ট
গভীরতা
ও
ধর্মীয়
গাম্ভীর্য
ছিল।
Coleridge বলেছেন দার্শনিক বিষয় রচনার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে দার্শনিককে স্বাতন্ত্র্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
Coleridge বলেছেন দার্শনিক বিষয় রচনার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে দার্শনিককে স্বাতন্ত্র্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
এরপর
Coleridge
বলেছেন
"একটা
গদ্য
রচনার
মধ্যে
যে
উপাদান
থাকে
একটা
কবিতা
বা
পদ্যের
মধ্যেও
সেই
একই
উপাদান
থাকে"।
শুধু তাদের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে উপাদানগুলোর সংযুক্তিতে বা তাদের উদ্দেশ্যের ভিন্নতার কারণে।
শুধু তাদের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে উপাদানগুলোর সংযুক্তিতে বা তাদের উদ্দেশ্যের ভিন্নতার কারণে।
কোন
কিছুই
চিরন্তনভাবে
আনন্দ
দিতে
পারে
না
যদি
তার
মধ্যে
কোন
কারণ
নিহিত
না
থাকে।
একটা
কবিতা
হচ্ছে
সেই
ধরনের
রচনা
তার
প্রধান
উদ্দেশ্য
হচ্ছে
আনন্দ
প্রদান,
এক্ষেত্রে
সত্যকে
উদঘাটন
না
করলেও
হবে।
তবে
সেটা
এমন
হতে
হবে
যার
প্রতিটা
অংশ
পরস্পরকে
সমর্থন
ও
ব্যাখ্যা
করবে
এবং
সেগুলো
ছন্দোবদ্ধও
হতে
হবে।
কবিতার
কাজই
হবে
পাঠকদের
মনে
আকর্ষন
সৃষ্টি
করা।
এরপর
Coleridge
কাব্য
সম্পর্কে
বলেছেন।
তিনি
বলেছেন
কাব্য
শব্দটিকে
আমরা
যে
অর্থেই
প্রকাশ
করিনা
কেন,
বিশ্লেষণ
করলে
দেখা
যাবে
এটা
পুরোপুরি
কাব্যিক
নয়
বা
এর
কাব্যিক
হওয়াটাও
বাঞ্ছনীয়
নয়।
এরপর
Coleridge
কবিতা
ও
কবি
সম্পর্কে
বলেছেন।
কবিতা
এবং
কবি
শব্দ
দুটো
একে
অপরের
পরিপূরক।
এটা
এমন
একটা
স্বাতন্ত্র
যা
এসেছে
যা
কবির
নিজের
মনের
চিত্রকল্প
চিন্তা
ও
আবেগ
গুলোকে
ধরে
রাখে
এবং
পরিবর্তন
করে।
একজন
উৎকৃষ্ট
কবির
কাজ
হচ্ছে
মানুষের
আত্মাকে
ক্রিয়াশীল
করা
এবং
ক্ষমতা
ও
মর্যাদা
অনুসারে
মানুষের
মনকে
একে
অপরের
অধীনে
নিয়ে
আসা
ও
পরস্পরের
মিলন
ঘটান।
এর
সাথে
তিনি
জাদুকরী
ক্ষমতা
ব্যবহার
করে
যাকে
আমরা
কল্পনা
নাম
দিয়েছি।
সবশেষে
বিচারবুদ্ধি
হচ্ছে
কাব্যিক
প্রতিভার
দেহ,
অলীক
কল্পনা
হচ্ছে
এর
পোশাক,
গতি
হচ্ছে
এর
জীবন
এবং
কল্পনাই
হচ্ছে
এর
আত্মা।
এই
কল্পনাই
পারে
এসবকিছুকে
একটা
কমনীয়
ও
বুদ্ধিদীপ্ত
রূপ
প্রদান
করতে।
# ১৭ অধ্যায়ঃ
একজন
কবি
তাঁর
বিরোধী
কোন
কবির
কাছ
থেকে
সেটুকুই
ধার
করেন
যেটুকু
ধার
করা
যৌক্তিক
মনে
করেন।
আর
সেটুকু
তিনি
প্রত্যাখ্যান
করেন,
যেটুকু
তিনি
নিজে
রচনা
করতে
পারেন।
Wordsworth
বলেছেন
কবিতার
ভাষা
হওয়া
উচিত
প্রাত্যাহিক
জীবনে
মানুষের
কথ্য
ভাষা
এবং
স্বাভাবিক
প্রকাশভঙ্গি
নিয়ে।
কিন্তু
Coleridge
তার
সাথে
দ্বিমত
পোষণ
করেছেন।
তিনি
বলেছেন
ঐসব
কেবলমাত্র
বিশেষ
কিছু
কবিতায়ই
প্রযোজ্য
হতে
পারে।
দ্বিতীয়ত
যে
সব
কবিতায়
সেরকম
ভাষা
প্রযোজ্য
নয়
যদি
কোন
পাঠক
সেসব
নিয়ে
কোন
প্রশ্ন
তোলে
বা
সন্দেহ
পোষণ
করে।
Wordsworth
সাধারণ
মানুষের
জীবন
অনুকরণে
যে
আনন্দের
প্রত্যাশা
করেন
সেগুলো
তিনটি
উপায়
পাওয়া
যেতে
পারে।
প্রথমত
চিত্রিত
জীবনের
অবিকল
উপস্থাপনা।
দ্বিতীয়ত
চিত্রিত
জীবনের
সাথে
কবির
কল্পনার,
জ্ঞানের
ও
প্রতিভার
সংমিশ্রণ
এবং
তৃতীয়ত,
পাঠকের
মনকে
সেই
চিত্রিত
জিনিসের
সঙ্গে
নিজেদের
মত
করে
সাজিয়ে
দেয়া।
Coleridge
বলেছেন
অবশ্য
Wordworth
এর
গ্রামীন
জীবন
ও
মানুষকে
বেছে
নেওয়ার
কারণ
ছিল।
★
তিনি
তার
নিজের
ভাষায়
গ্রামীণ
আবহে
আবেগকে
খুঁজে
পেয়েছিলেন৷
★ এছাড়া গ্রামীণ মানুষের ব্যবহৃত ভাষার জীবনের স্পন্দন খুঁজে পাওয়া যায়।
★ গ্রামীণ আবহে জীবনের সন্ধান পাওয়া যায় এবং প্রকৃত ধ্যানমগ্ন তার উপাদান পাওয়া যায়।
★ জীবনের প্রকৃত অনুভূতির সন্ধান পাওয়া যায় গ্রামীণ পেশায়, ভাষায়, জীবনাচরণে ও আবেগে। এক কথায় প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং স্থায়ী রুপকেই খুঁজে পাওয়া যায় গ্রামীণ আবহে।
★ এছাড়া গ্রামীণ মানুষের ব্যবহৃত ভাষার জীবনের স্পন্দন খুঁজে পাওয়া যায়।
★ গ্রামীণ আবহে জীবনের সন্ধান পাওয়া যায় এবং প্রকৃত ধ্যানমগ্ন তার উপাদান পাওয়া যায়।
★ জীবনের প্রকৃত অনুভূতির সন্ধান পাওয়া যায় গ্রামীণ পেশায়, ভাষায়, জীবনাচরণে ও আবেগে। এক কথায় প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং স্থায়ী রুপকেই খুঁজে পাওয়া যায় গ্রামীণ আবহে।
কিন্তু
Coleridge
এক্ষেত্রে
Wordsworth
দ্বিমত
পোষণ
করেন।
তিনি
বলেছেন,
আমি
বিশ্বাস
করি
গ্রামীণ
মানুষের
চিন্তা-চেতনা
অনুকূল
পরিবেশ
অপরিহার্য
কিন্তু
এগুলো
শুধু
গ্রামেই
যথেষ্ট
নয়।
সব
মানুষের
চেতনা
গ্রামীণ
আবহে
গ্রামীণ
পেশায়
সমানভাবে
উৎকর্ষ
লাভ
করে
না
তাই
এদিক
দিয়ে
Wordsworth
এর
নির্বাচনে
একটু
ভুল
আছে।
এরপর
Coleridge
ব্যাখ্যা
দিয়েছেন
কেন
তিনি
Wordsworth
এর
সাথে
দ্বিমত
পোষণ
করেছেন।
তিনি
বলেছেন
গ্রামীণ
মানুষের
ভাষাকে
যতই
পরিশুদ্ধ
ও
পরিশীলিত
করা
হোক
সে
ভাষার
মূলভাবটি
সাধারণ
শিক্ষিত,
সাধারণ
জ্ঞানী
কোনো
মানুষের
ভাষা
থেকে
ভিন্ন
কিছু
হবেনা
আর
গ্রামীণ
মানুষের
ভাষায়
ভাবের
গভীরতা
ও
ভাবের
সংযোগও
হবে
সীমিত।
কারণ
গ্রামীণ
মানুষের
অভিজ্ঞতা
সীমিত,
তথ্য
অপ্রতুল
এবং
সে
ভাষাচিন্তা
যুক্তিপূর্ণ
ধারাবাহিক
নয়
এবং
গ্রামীণ
মানুষ
এক
তথ্যের
সঙ্গে
আরেক
তথ্যের
সংযোগ
ঘটাতে
পারে
না
যেমন
পারে
একজন
শিক্ষিত
মানুষ।
গ্রামীন
মানুষের
ভাষায়
প্রকাশের
উদ্যম
ও
পরিধি
অত্যন্ত
সীমিত
তাই
তা
কবিতায়
ব্যবহারের
অনুপযোগী।
Coleridge
সপ্তদশ
অধ্যায়ের
শেষে
বলেছেন
"আবেগের
ধর্ম
সৃজন
নয়
বরং
কৃতকর্মে
বেগ
আনা"।
মূলত
কোলরিজ
বুঝাতে
চেয়েছেন,
নব্য
কাব্যরীতিতে
অভ্যস্ত
হওয়া
সময়সাপেক্ষ
ব্যাপার।
তারপর
তিনি
এরস্টটলের
কাব্য
ব্যাখ্যা
অনুসরণ
করে
যুক্তি
দেখান,
গ্রামীন
আবহ
নয়,
চিন্তার
গভীরতা
দিয়েই
উৎকৃষ্ট
ভাষা
সৃষ্টি
হয়
এবং
তা
পেশারও
প্রতিনিধিত্ব
করে।
এরপর
তিনি
Wordsworth এরই কবিতা
থেকে
কয়েকটি
কবিতা
বিশ্লেষণ করে
দেখান,
Wordsworth এরি চিন্তা
তারই
কবিতাতে
সফলভাবে
প্রয়োগ
হয়
নাই।
সর্বশেষ
তিনি
বলেন
Wordsworth বর্ণিত সাধারণ
মানুষের
ভাষা
কবিতার
সর্বোত্তম
ভাষা
নয়।
thanks
ReplyDeletethanks
ReplyDelete