আর্নেষ্ট হেমিংওয়ে - জীবন ও কর্ম – Ernest Hemingway – Life and Works |
আর্নেষ্টহেমিংওয়ে
- জীবন
ও
কর্ম
–
Ernest Hemingway – Life and Works.
আমেরিকার
ইলিনয়েস
অঙ্গরাজ্যের
ওক
পার্ক
এলাকায়
১৮৯৮
সালে
নোবেল
বিজয়ী
মার্কিন
ঔপন্যাসিক,
ছোটগল্পকার
Ernest
Hemingway এর
জন্ম। পুরো
নাম
Ernest Miller Hemingway এবং তিনি ছিলেন চিকিৎসকের
সন্তান। বহু
বিচিত্র
অভিজ্ঞতায়
পুষ্ট
এই
লেখক
তাঁর
প্রথম
জীবনের
কার্যক্রম
শুরু
করেন
সংবাদপত্রে
স্কিপ্ট
রাইটার
হিসেবে
তখন
তাঁর
বয়স
মাত্র
সতেরো। আমেরিকা
প্রথম
বিশ্বযুদ্ধে
জড়িয়ে
পড়ার
পর
তিনি
ইতালিয়ান
সেনাবাহিনীতে
এম্বুলেস
ভলান্টিয়ার
হিসেবে
যোগদান
করেন। এই
যুদ্ধের
অভিজ্ঞতা
নিয়ে
তিনি
পরবর্তীতে
রচনা
করেছিলেন
তাঁর
বিশ্বখ্যাত
উপন্যাস
“এ
ফেয়ারওয়েল
টু
আর্মস”। বর্তমান
কালে
আমেরিকার
সবচাইতে
খ্যাতিমান
একজন
কথা
সাহিত্যিক
হিসেবে
হেমিংওয়ে
সর্বজন
সমাদৃত। বিশ্বযুদ্ধ
ও
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের
মাঝামাঝি
সময়ে
যে
ক’জন
আমেরিকান
লেখক
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করেছিলেন
তাদের
মাঝে
হেমিংওয়েই
প্রথম
ব্যক্তি
যিনি
জনপ্রিয়তার
তুঙ্গে
আরোহণ
করেছিলেন। ১৯২০
সালের
পরই
হোমিংওয়ের
রচনা
জার্মান,
ফরাসী
সহ
আরো
বহু
ভাষায়
অনুদিত
হয়।
হেমিংওয়েকে
বলা
চলে
সাহিত্যে
হিম্যান,
লিটারারী
টারজান। হেমিংওয়ে
শুধু
সাহিত্যচর্চা
আর
পাঠেই
মগ্ন
থাকতেন
না। জীবনে
বহু
বিচিত্র
কর্মকান্ড
আর
বৈচিত্রপূর্ণ
পেশার
সাথে
জড়িয়েছেন
নিজেকে। ব্যক্তিজীবনে
তিনি
ছিলেন
একজন
কর্মযোগী।
হেমিংওয়ের
প্রথম
উপন্যাস
দা
সান
অলসো
রাইজেস। এরপর
একে
একে
প্রকাশিত
হয়
তাঁর
ফেয়ারওয়েল
টু
আর্মস,
দা
ওন্ডম্যান
এন্ড
দা
সি। শেষোক্ত
এই
উপন্যাসটিই
তীকে
খ্যাতির
উচ্চ
শিখরে
পৌঁছে
দেয়।
হেমিংওয়ের
বন্ধুরা
বলতেন,
হেমিংওয়ের
প্রতিটি
উপন্যাসের
জন্য
চাই
একটি
করে
নতুন
মহিলা,
একথা
অনেকটাই
সত্যি। দা
সান
অলসো
রাইজেস
লেখেন
তিনি
হেডলিকে
বিয়ে
করার
পর। ফেয়ারওয়েল
টু
আর্মস
লেখেন
পুলীন
কে
বিয়ে
করার
পর
আর
মার্থাকে
বিয়ে
করার
পর
রচনা
করেন
“ফর
হুম
দা
বেল
টোলস”।
কিন্তু
ব্যক্তিগত
জীবনে
হেমিংওয়ে
ছিলেন
একটু
আলাদা
টাইপের
মানুষ। প্রেমিকার
মনের
কোন
অবস্থার
কথা
বিবেচনা
না
করেই
সে
প্রেমিকাকে
প্রত্যাখান
করতেন।
সম্ভবত
হেমিংওয়ের
এই
মহিলা
বিদ্বেষ
এসেছিল
তাঁর
বাবা
মা
আর
তাঁর
প্রথম
ভালোবাসা
থেকে। মা
বাবার
প্রতি
ছিল
তাঁর
প্রচন্ড
বিদ্বেষ। এ
প্রসঙ্গে
জন
ডস
বলেন, হেমিংওয়ে তার
মার
প্রতি
কেন
জানি
কিছুটা
ঘৃণা
প্রকাশ
করতেন। মায়ের
কাছ
থেকে
আঘাত
প্রাপ্তির
পর
জীবনে
প্রথম
বার
চরম
আঘাত
পান
প্রথম
প্রেম
থেকে,
আমেরিকার
রেডক্রস
বিভাগের
নার্স
অ্যাগনেস
হেমিংওয়েকে
প্রত্যাখান
করলে
হেমিংওয়ে
রীতিমতো
আহত
হন। হেমিংওয়ের
এ
ভেরি
শর্ট
স্টোরিতেও
এ
বেদনার
প্রকাশ
লক্ষ্য
করা
যায়।
বিবাহ
বিচ্ছেদ
ছিল
হেমিংওয়ের
জীবনের
সাথে
আষ্টেপৃষ্টে
জড়িত। বিবাহ
বিচ্ছেদ
হেমিংওয়ের
পরবর্তী
জীবনে
যথেষ্ট
প্রভাব
ফেলেছিল।
তাঁর
বিশ্বখ্যাত
উপন্যাস
“দি
ওল্ডম্যান
এন্ড
দা
সি”
তে
তিনি
মানবজীবনের
সীমাহীন
দুঃসহ
সংগ্রামের এক
অসাধারণ
চিত্র
তুলে
ধরেছেন। ১৯৯৬
সালে
এই
মহান
লেখক
লোকান্তরিত
হন।
No comments:
Post a Comment