Thyrsis - Matthew Arnold - Summary and Discussion - (Bangla) |
কবি
ম্যাথিউ
আর্নল্ড
১৮৬৫
সালে
তার
অকাল
প্রয়াত
বন্ধু
ও
সহপাঠী
আর্থার
ক্লাউ
[Arthur Hugh Clough] এর স্মৃতির
উদ্দেশ্যে
“Thyrsis” কবিতাটি রচনা
করেছেন।
আর্থার
ক্লাউ
ছিলেন
তাঁর
অক্সফোর্ডের
সহপাঠী।
তিনি
১৮৬১
সালে
মাত্র
৪২
বছর
বয়সে
মৃত্যুবরণ
করেন।
ক্লাউ
রাগবি
বিদ্যালয়
ও
অক্সফোর্ডে
কবির
সহপাঠী
ছিলেন।
ক্লাউ
ছিলেন
অসাধারণ
মেধার
অধিকারী।
সে
সময়ে
অক্সফোর্ডের
আশপাশের
এলাকাগুলোতে
ছিল
গ্রাম্য
পরিবেশ
ও
প্রকৃতির
অফুরন্ত
সম্ভার
ছড়ানো
ছিল
চারপাশে।
the Scholar-Gipsy কবিতার সাথে Thyrsis কবিতাটির
কিছু
যোগসূত্র
আছে।
কারন
দুটি
কবিতার
দৃশ্যপটই
হল
অক্সফোর্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ের
পাশের
এলাকার
প্রাকৃতিক
দৃশ্যাবলী।
প্রাকৃতিক
দৃশ্যাবলীসমৃদ্ধ
গ্রামগুলোতে
কবি
উদ্দেশ্যবিহীন
ভাবে
ঘুরে
বেড়াতেন
আশপাশের।
বন্ধুর
মৃত্যুর
পর
কবি
সেই
সব
স্থানে
ফের
বেড়াতে
গিয়ে
লক্ষ্য
করেন
তাঁর
চির
পরিচিত
সেই
প্রাকৃতিক
দৃশ্য
গুলো
আর
নেই।
নগরায়ণের
চাপে
সেগুলো
যেন
কোথায়
হারিয়ে
গেছে,
কিন্তু
তার
বন্ধুর
স্মৃতি
যেন
আজও
ঘিরে
রেখেছে
এই
স্থানগুলো।
কবি
এই
জায়গায়
পরিভ্রমণ
করতে
করতে
স্মরণ
করেছেন
তাঁর
প্রয়াত
বন্ধুর
কথা।
কবি
মনে
করেন
তাঁর
বন্ধু
যেন
আজও
এই
অবাধ
প্রকৃতির
মাঝে
বেঁচে
আছে,
কবি
আজও
তাই
পাহাড়ে,
উপত্যকায়,
টেমস
নদী
তীরে,
এলম
বৃক্ষের
তলায়
বন্ধুকে
খুঁজে
ফেরেন।
Thyrsis Bangla Translation
Thyrsis Bangla Translation
পাশে
টেমস
নদী,
বনাঞ্চল, ছোট ছোট
গ্রাম
আর
একটি
পাহাড়!
এসব
জায়গা
গুলোতে
কবি
তাঁর
এই
বন্ধুকে
নিয়ে
নিয়মিত
বেড়াতে
যেতেন।
কবি
এটাকে
মিলিয়েছেন
“Thyrsis” এর সাথে
Corydon এর গানের প্রতিযোগিতাকে। এক সময় Corydon না
থাকায়
Thyrsis এর অনুভুতি
যেমন
হয়েছিল,
সেটার
সাথে
আজ
ক্লাউ
না
থাকায়
কবির
নিজের
অনুভূতিকে
মিলিয়েছেন।
কবি
সিসিলিয়ান
মিথ
[বানোয়াট
কাহিনী]
স্মরণ
করেন,
যেখানে
প্রোজারপাইনকে
পাতালদেশ
থেকে
ফিরিয়ে
আনা
হয়েছিল।
যদি
সেভাবে
তাঁর
বন্ধুকে
ফিরিয়ে
আনতে
পারতেন,
আবার
নিজেই
বলেছেন
এটা
সম্ভব
না।
অক্সফোর্ডের
নিকটেই
ছিল
একটি
পাহাড়
যে
পাহাড়ের
পাদদেশে
ছিল
একটি
এলম
গাছ,
এই
এলম
গাছের
তলায়
দুজনে
বসেছেন
অনেকবার।
এলম
গাছটা
যেন
আজো
অতীতের
সাক্ষী
হয়ে
দাঁড়িয়ে
আছে।
সেখানে
গিয়ে
দেখেন
অতীতের
কোন
চিহ্নমাত্র
নেই,
বদল
ঘটে
গেছে
সকল
কিছু।
যেখানে
যে
ঘর-বাড়ি,
যেখানে
যেসব
দোকান
বা
খামার
থাকার
কথা
ছিল
সে
সবের
কিছুমাত্র
অবশিষ্ট
নেই।
কবি
এ
অবস্থায়
অতীত
দিনের
কথা
স্মরণ
করে
বেদনা
অনুভব
করছেন।
কবি
তার
বন্ধু
ক্লাউ
এর
স্মৃতির
প্রতিচ্ছবি
দেখতে
পাচ্ছেন
সর্বত্র।
কবির
বন্ধু
আর্থার
ক্লাউ
এক
সময়
আধ্যাত্মিক
চিন্তা
চেতনার
মাঝে
নিজেকে
নিমজ্জিত
করেন।
সত্যের
অনুসন্ধানে
ব্যাপ্ত
হয়ে
শিক্ষাঙ্গন
ত্যাগ
করেন।
কবি
তার
বন্ধুকে
একজন
জ্ঞান
তাপস
ও
সত্যের
অনুসন্ধানী
হিসেবে
চিহ্নিত
করেছেন।
তার
বন্ধু
ক্লাউ
নগর
জীবনের
ডামাডোল
হতে
নিজেকে
সরিয়ে
নিয়ে
গিয়েছিলেন
প্রকৃতির
মাঝে।
এরপর
তিনি
সব
পরিজন
স্বজনকে
ছেড়ে
হারিয়ে
যান
চিরতরে।
কবি
আজও
টেমস
নদীর
কিনারে,
পাহাড়ি
উপত্যকায়
তাঁর
বন্ধুর
স্মৃতি
খুঁজে
ফেরেন।
কবি
একটি
মেয়ের
কথাও
স্মরণ
করে
যে
তাদেরকে
নৌকা
ছেড়ে
দিয়ে
সাহায্য
করেছিল
আজ
সে
মেয়েটিও
সেখানে
নেই।
তবে
শেষের
দিকে
কবির
মন
কিছুটা
ভালো
যায়
কয়েকজন
শিকারীকে
দেখে।
সবচেয়ে
বড়
কথা
সেই
এলম
গাছটিও
তিনি
জীবিত
অবস্থায়
খুজে
পান।
স্বজন
হারানোর
শোক
গাথা
বলা
যায়
এ
কবিতাটিকে।
বারবার
এ
কবিতায়
উচ্চারিত
হয়
প্রিয়
মানুষকে
হারানোর
এক
গভীর
আর্তি।
কবি
নিজেও
Thyrsis এর পথ
অনুসরণ
করে
একদিন
চলে
যেতে
চান
দূরে
বহুদূরে।
কবি
বলেন,
Thyrsis তুমি
আজ
নেই
কিন্তু
তোমার
স্মৃতি
বহন
করছে,
পাহাড়ি
উপত্যকা,
টেমস
নদীর
ছোট
শাখা
নদী,
এলম
বৃক্ষ
প্রভৃতি।
কবি
মনে
করেন
অবাধ
এই
প্রকৃতিতে
তার
বন্ধুর
আত্মা
আজো
ঘুরে
বেড়ায়।
চারপাশের
প্রাকৃতিক
শোভার
মাঝেই
যেন
সে
অবস্থান
করছে।
বন্ধুর
প্রতি
তার
এই
ভালোবাসার
চিত্রটিই
এই
কবিতায়
প্রকাশিত
হয়েছে।
No comments:
Post a Comment