Ode to a Nightingale - John Keats - Summary and Analysis - in Bangla |
Ode to a Nightingale - John Keats - Summary and Analysis - in Bangla
"Odeto a Nightingale" হল একটি নিয়মিত ছন্দের গীতিকাব্য। আটটি স্তবকের প্রতিটিতেই ১০টি করে পঞ্চমাত্রিক (pentameter) পংক্তি এবং অভিন্ন ছন্দবিন্যাস (uniform
rhyme scheme) রয়েছে। যদিও এই কবিতার ছন্দ ও গঠন নিয়মিত ধরনের কিন্তু এর মাঝে কাব্যের উচ্ছাসের কিছুটা অভাব লক্ষ্য করা যায়। এখানে Keats তার চিন্তা আর আবেগকে মুক্তভাবে ছেড়ে দিয়েছেন যেনো। কবিতাটিতে দেখা গেছে একটি চিন্তাকল্প আরেকটি চিন্তাকল্পের জন্ম দেয়, আর এভাবেই কবি একসময় হঠাৎ করেই তার কবিতার উপসংহার টানেন। অপরিকল্পিত অনুপ্রেরণার মাধ্যমে কবিতাটি এভাবেই পাঠকের মন ছুয়ে যায়। এখানে কবি তার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির ছলে নিজের অভিজ্ঞতাকে স্মরণ করেছেন। তবে তার এই অভিজ্ঞতাগুলো একটার সাথে আরেকটা পরিপূর্ণভাবে সামঞ্জস্যশীল নয়। তিনি যখন Nightingale পাখির গান শুনছিলেন তখন এই ঘটনাগুলো তার মনের মাঝে ঘটেছিল।
কিটস অস্বস্তিকরভাবে তন্দ্রালু অবস্থায় ছিলেন। কল্পিত Nightingale পাখির আনন্দের ব্যপারে হিংসা এর জন্যে দায়ী নয়। বরং Nightingale পাখির আনন্দ আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে কবি যে আনন্দ লাভ করেছিলেন, এটা তার প্রতিক্রিয়া। আর তিনি Nightingale পাখির গানের মাধ্যমেই এই আনন্দ আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন।
Nightingale পাখির গান কবির মনে এমন অনুভূতির অবতারণা করে যে কবি বেশ বিষাদ ভারাক্রান্ত হয়ে পড়েন এবং তার অনুভূতি রুদ্ধ হয়ে আসে। এই কষ্ট পার্থিব জীবনের হতাশা থেকে সৃষ্টি হয়। নানাবিধ না পাওয়ার দুঃখ জেঁকে বসে মনের গহীনে। তিনি ভাবছেন, Nightingale কত সাবলিল কণ্ঠে গেয়ে চলছে আনন্দের গান, যা তাঁর বাস্তবতা পীড়িত অস্তিত্বে সম্ভব হয়ে উঠছে না। Keats তখন wine এর আকাঙ্ক্ষী ছিলেন। কারন এটা তাকে তার নিজের থেকে বের করে নিবে আর পাখির সাথে তার অস্তিত্বকে সংযোগ ঘটিয়ে দিবে।
কবি এই পাখির গানে নিজেকে গহীন বনে হারিয়ে ফেলেন যা তাঁর মন থেকে সম্পূর্ণরূপে পার্থিব চিন্তা দূর করে দেয়। প্রথমে তিনি এক কাপ vintage এর আকাঙ্ক্ষা করেন, যা শত বছর ধরে মাটির ভিতরে ছিল,
যার মধ্যে আছে ফুলের স্বাদ, সবুজ প্রকৃতি, প্রোভিন্সের গান (Provençal song), নাচ, রোদে পোড়া আনন্দ, আছে প্রকৃতির বৈচিত্র্যেপূর্ণ সতেজতা। যদি তিনি তা পারতেন, তবে মন থেকে পার্থিব সমস্ত দুঃখ-কষ্ট ঘুচে সেখানে বিরাজ করত আনন্দের ধারা, সৌন্দর্য কখনো মুছে বিবর্ণ হতো না। কিন্তু এখন তিনি তেমন কিছু পাচ্ছেন না যা তাকে সহায়তা করবে। একমাত্র কবিতা তাঁকে তেমন আনন্দ দিতে পারে। কিছু সময়ের জন্য তিনি নিজের কবিত্ব সম্পর্কেই সন্দেহ করে বসেন। কিন্তু পরক্ষণেই বনের মধ্যে Nightingale পাখির সুমধুর সুরে নিজেকে কল্পনায় বিলীন করে দেন। কবি এই রোমান্টিক বনের বর্ণনা দেন যার মধ্যে তিনি কবিতার ডানায় চেপে উড়ে বেড়াবেন। অন্ধকারে কোনো ফুল দেখতে না পেলেও তিনি বিভিন্ন ধরনের সুবাস পাচ্ছেন, যা অসংখ্য ফুলের অস্তিত্ব প্রকাশ করে। এই আবহের মধ্যে কবি পাখির গান শুনতে থাকেন এবং বিভিন্ন ভাবনায় গড়াগড়ি খেতে থাকেন। তিনি স্মৃতিচারণে ভাবছেন কতদিন না মৃত্যুর কথা ভেবে দুঃখ পেয়েছেন, কিন্তু এখন মৃত্যুকে মনে হচ্ছে কত সুন্দর। Nightingale কখনো তাঁর গান থামাবে না। কবির হয়তো মৃত্যু হবে কিন্তু এই পাখি চিরদিন একই সুরে গেয়ে যাবে। এখানে কবি ব্যক্তির ক্ষণস্থায়ী জীবনের সাথে পাখির গানের মহাজীবনের এক তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেছেন। পাখির কখনো মরার জন্য জন্ম হয় না। যে স্বর কবি এই মুহূর্তে শুনছেন এই একই স্বর শুনে মুগ্ধ হতেন প্রাচীন রাজা-বাদশাহ-ভাড়,
ভারাক্রান্ত মন নিয়ে একই স্বর শুনতেন রুথ (Ruth - Biblical Character)। হঠাৎ করে কবির মোহ ভাঙে,
তিনি নিজেকে পার্থিব দৈনন্দিন বাস্তবতায় নিজেকে আবিষ্কার করেন। এই বলে সান্ত্বনা দেন নিজেকে, কল্পনা কখনো পুরোপুরি বিভ্রান্ত করতে পারে না।
আলোচনাঃ
Nightingale পাখির গানের সুরে কবির মনে নিত্যদিনকার দুঃখ-দুর্দশার কথা ভেসে ওঠে। My heart aches and a drowsy numbness
pains, My sense। এমন বিষন্নতা তাঁকে ঘিরে ধরে যেন তিনি আফিম সেবনে মাতাল। তিনি ইচ্ছা পোষণ করছেন এমন vintage এর যা অনেক বছর যাবৎ মাটির নিচে রেখে ঠান্ডা করা হয়েছে, যা তাকে বাস্তবতা থেকে দূরে নিয়ে যাবে। তিনি সমস্ত মানুষের দুর্দশা চিন্তার পাশাপাশি নিজস্ব দুঃখের কথাও ভাবছেন। এখানে মিডল্টন মারের মতে কিটস তাঁর ভাইয়ের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছেন, যে যৌবনেই ঝরে পড়ে। মহান কবি ভাবছেন তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবেন কল্পনার রাজ্যে, Nightingale পাখির গানের সাথে এক রোমান্টিক জগতে, অবশ্যই কবিতার ডানায় চেপে (But on the
viewless wings of Poesy)। যেখানে থাকবে অফুরন্ত আনন্দ, গানে আর সুরভিতে ভরে থাকবে যে জগৎ, সেই জগতের কথা ভাবছেন কবি। সেই কল্পনায় অবগাহনে কবি মনে করছেন মৃত্যুও আনন্দের এবং তাতে নেই কোনো কষ্ট। কিন্তু তিনি মরে গেলে এই সুর আর শুনতে পাবেন না। এখানে কবি পাখির গানের অমরতার সাথে মানুষের মরণশীল জীবনকে পার্থক্য করেছেন। তিনি মনে করছেন পাখির আছে এক বিশুদ্ধ গান এবং উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সৌন্দর্য
Thou wast not born for death, immortal Bird
No hungry generations tread thee down;
কবি এখানে সময়ের সংকীর্ণ জীবন থেকে কল্পনার চিরন্তন জগতে পৌছে যান। পাখির গান চিরন্তনের কথা বলে যা বলে আসছে সেই প্রাচীন রাজা-বাদশাহদের কাল থেকে আজও।
The same that oft-times hath
Charm'd magic casements,
opening on the foam
Of perilous seas, in faery lands forlorn.
The
Ode to Nightingale ইংরেজি ভাষায় রচিত গীতি কবিতার মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবিতা। Bridges বলেন 'I
could not name an English poem of the same length which contains so much beauty as this ode' ।
মিডল্টন মারে মনে করেন,
'For
sheer loveliness this poem is unsurpassed in the English language'.
The
Ode to Nightingale মধ্যরাতে দুঃখ ও সৌন্দর্যের কবিতা। গভীর রাতে কবি Nightingale পাখির সুমধুর শুনতে পান:
And
haply Queen Moon in on her throne,
Clustered
around by her starry rays.
কবি ভাবছেন এই পার্থিব দুঃখ-যন্ত্রণার কথা এবং এ থেকে মুক্তির জন্য ছটফট করছেন। কিন্তু কীভাবে, তা খুঁজে পাচ্ছেন না। তিনি Nightingale পাখির গান শুনতে পেলেন এবং কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে গেলেন। তিনি কল্পনার ডানায় পৃথিবী থেকে চলে গেলেন বহুদূরে, সময়ের বলয় ছেড়ে। হারিয়ে গেলেন সুন্দর স্বর্গে। এখানে পাখির গান সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে আসছে,
যা কখনো মুছে যাবে না। এটাই সৌন্দর্যের চিরন্তন ধারা। কবির ভাষায়,
“Thou
is not born for death, immortal bird!
কবিতাটির অবকাঠামোতে কিটস তাঁর দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। এটি ইংরেজি ভাষার এক অনবদ্য কবিতা। কবিতাটি প্রথমে ভারাক্রান্ত মন নিয়ে শুরু হলেও তা আমাদের সৌন্দর্য দর্শনের মাধমে এক আনন্দ ধারা দেয়। এর সুরেলা ছন্দ পাঠে দেয় ভালো লাগা।
Ode to a Nightingale Bangla Translation
Thank you.
ReplyDeleteThanks
ReplyDeleteThanks a lot.
ReplyDeleteAmazing... Hats off to you... 🙏
ReplyDeleteExcellent 👌🏻.
ReplyDeleteA lot of thanks 🙏🏻.