A Grammarians Funeral - Robert Browning - Summary and Discussion in Bengali |
“A
Grammarians Funeral” হল Robert Browning এর
লেখা
একটি
Dramatic
Monologue. এটি হল
একজন
বৈয়াকরনিক
এর
ছাত্রের
শোক
গান,
যিনি
তাঁর
সারা
জীবন
পার
করে
দিয়েছিলেন
জ্ঞান
সাধনায়।
Robert
Browning এখানে
একজন
মহান
পণ্ডিতের
শবদেহ
বহন
করে
নিয়ে
যাওয়া
এবং
শববাহকদের
এই
পণ্ডিতজনের
প্রতি
শ্রদ্ধা
নিবেদনের
দিকটি
তুলে
ধরেছেন।
শবযাত্রায়
অংশগ্রহণকারীদের
মুখ
হতে
মহান
এই
পণ্ডিতের
সারা
জীবনের
কার্যাবলি
এবং
তার
জ্ঞানান্বেষণের
দিকগুলো
উঠে
এসেছে।
তারা
শবদেহ
বহন
করে
নিয়ে
যেতে
যেতে
এই
মহান
সুধী
জুনের
নানা
গুণাবলী
এবং
ব্যক্তিজীবনে
তার
আচার
আচরণ,
তার
জ্ঞান
সাধনা
ও
জ্ঞান
তৃষা
সবই
বর্ণনা
করছে।
শববাহকেরা
খুবই
ধীর
গতিতে
চলেছে
এই
পণ্ডিতের
শবদেহ
বহন
করে,
বনভূমি, পাহাড়ি পথ,
গ্রামের
পাশ
ঘেঁষে
কোনো
এক
ছায়াময়
স্থানে
তাকে
সমাহিত
করার
উদ্দেশ্যে।
এখানে
এই
মহান
পণ্ডিতজনকে
মানুষের
বিবেক
হিসেবে
তুলে
ধরা
হয়েছে।
যিনি
জাগতিক
সব
কামনা
বাসনা
হতে
ছিলেন
পুরোপুরি
মুক্ত। জগৎ
সংসারের
হানাহানি,
সংঘাত,
সম্পদ
লিপ্সা
কিছুই
স্পর্শ
করেনি
তাঁকে,
তিনি
সর্বদা
নিরলস
জ্ঞানের
চর্চা
করে
গেছেন।
জীবন
যাপনের
অর্থ
তিনি
উপলব্ধি
করেছিলেন
গভীরভাবে।
হীনতর
মানুষেরা
আজীবন
কাটায়
লোভ
লালসার
মাঝে,
জ্ঞানের
দুয়ার
রুদ্ধ
থাকে
তাদের
জন্য।
কিন্তু
এই
পণ্ডিত
সর্বদা
খুলে
রেখেছেন
তার
জ্ঞানের
দরোজা।
মৃত্যুর
পূর্ব
মুহর্তেও
তিনি
থেকেছেন
জ্ঞানান্বেষণে
ব্যস্ত। মোট
কথা
কবি
এখানে
একজন
জ্ঞানী
পণ্ডিতজনের
জীবন
যাত্রা
ও
চিন্তা
চেতনা
শববাহক
দলের
মুখ
থেকে
পরিস্ফুট
করেছেন।
শববাহকেরা
বলছে,
ইনি
আমাদের
পথ
প্রদর্শক
ওস্তাদ,
আজ
তিনি
শান্ত,
নীরব,
তিনিই
ছিলেন
এই
শাবাহকদের
পথের
দিশারী। তারা
আরো
বলছিল
এই
মানুষটি
ছিল
সাধারণ
মানুষদের
হতে
সম্পূর্ণ
আলাদা।
সাধারণ
মানুষের
জীবন
যাত্রার
সাথে
তার
মিল
ছিল
না
কোনো
কালেই।
সাধারণ
স্তরের
মানুষেরা
যখন
সহায়
সম্পদ,
প্রাচুর্যের
তরে
নিরন্তর
প্রতিযোগিতা
করেছে
তখন
তিনি
নীরবে
জ্ঞানের
অন্বেষণে
ব্যস্ত
থেকেছেন,
ব্যস্ত
থেকেছেন
জ্ঞানের
জগতে
নতুন
কিছু
উপহার
দেয়ার
কাজে।
মহান
পণ্ডিত
তাঁর
জ্ঞানের
আলোকে
সর্বদা
মানবের
মুক্তির
সন্ধান
করেছেন।
পার্থিব
জীবনের
প্রতি
তাঁর
লোভ
ছিল
না
মোটেই,
তিনি
বলতেন
তাঁর
মহৎ
কর্মের
পুরস্কার
প্রদান
করবেন
ঈশ্বর,
তিনি
বলতেন
পার্থিব
জগৎ
নিয়ে
বেশি
মাতামাতি
ঈশ্বর
প্রাপ্তিতে
বাধা
এবং
জ্ঞান
প্রাপ্তির
পক্ষেও
বাধা।
তিনি
সর্বদা
স্বপ্ন
দেখেছেন
দেশ
ও
সমাজকে
জ্ঞানবান
করার,
মানুষের
মাঝে
জ্ঞানের
বাণী
পৌঁছে
দেয়ার।
এ
কারণে
এই
পণ্ডিত
পার্থিব
জগতের
সকল
লোভ
লালসাকে
পরিহার
করে
সর্বদা
জ্ঞানান্বেষণে
ব্যস্ত
থেকেছেন।
শববাহকগণ
তার
শবদেহ
কাঁধে
নিয়ে
দীর্ঘ
যাত্রা
পথে
শুধু
তাঁর
গুণকীর্তন
করে
গেছে। শববাহকেরা
বলেছে,
এই
পণ্ডিত
সাধারণ
ব্যক্তি
নন,
তিনি
যেন
বিশ্ব
ব্যক্তিত্ব। তারা
বলেছে,
এই
পণ্ডিত
আমাদের
জ্ঞানের
মশালধারী,
আমাদের
নেতা, আমাদের পথ
প্রদর্শক।
এই
জ্ঞানী
ব্যক্তিটি
যুবক
বয়সে
যেমন
জ্ঞান
অর্জনে
রত
ছিলেন
তেমনি
বৃদ্ধ
বয়সেও
তাই
করে
গিয়েছেন।
সাধারন
মানুষ
যখন
বৃদ্ধ
বয়সে
কাজ
কর্ম
ছেড়ে
দিয়ে
জীবন
উপভোগের
দিকে
ছুটে
বেড়ায়
তিনি
তা
করেননি।
চোখের
দৃষ্টিশক্তি
ক্ষীণ
হয়ে
যাওয়া
এবং
শরীরের
শক্তি
কমে
গেলেও
তিনি
জীবন
উপভোগের
দিকে
না
গিয়ে
বরং
জ্ঞান
সাধনায়
রত
ছিলেন।
তিনি
বিশ্বাস
করতেন
এই
পৃথিবী
আনন্দ
ফুর্তির
জায়গা
নয়।
তিনি
মৃত্যুর
পরের
জীবনে
ঈশ্বরের
কাছ
থেকে
পুরষ্কার
নিবেন।
আনন্দ
– ফুর্তি
সেখানেই
করবেন।
শেষ
অংশে
তাঁর
শিষ্যরা
তাকে
পাহাড়ের
চূড়ায়
নিয়ে
আসে
কবরস্থ
করার
জন্যে,
যেখান
থেকে
আকাশের
উল্কার
পতন
দেখা
যায়,
দেখা
যায়
তারাদের
যাওয়া
আসা,
যেখানে
গঠিত
হয়
মেঘ,
যেখান
থেকে
সৃষ্টি
হয়
ঝড়,
যেখানে
আনন্দের
বার্তা
নিয়ে
আসে
সকালের
শিশিরকণা।
তারা
মনে
করে
একমাত্র
এই
উঁচু
স্থানটি
তাঁর
উপযুক্ত।
কারন
এটা
পৃথিবীর
মানুষের
সন্দেহ
সংশয়ের
থেকে
অনেক
উপরে।
আর
যে
মানুষটিকে
এখানে
কবরস্থ
করা
হবে,
জীবনে
মরনে
তিনিও
ছিলেন
একজন
অনেক
উচূ
মনের
মানুষ।
Sadhu cholito milay ekdom joga khichuri banay felche summary ta k
ReplyDelete