Speech on the East India Bill - Edmund Burke - Bengali Translation - Part - 7 of 7 |
Speech on the East India Bill - Edmund Burke - Bengali Translation - Part - 7 of 7
আমি
নিশ্চিত
যে,
সম্রাটের
প্রভাব
যেভাবেই
হোক
এই
ধরনের
সংস্কারে
সহায়তা
করবে। যা
ঘটানো
যায়
না,
সমর্থন
করা
যায়
না। যা
সম্ভব
শুধু
ইংল্যান্ডের
প্রতিনিধিদের
নিষ্কলঙ্ক
পুণ্য
দ্বারা। স্বাভাবিক
প্রশাসনের
মধ্যে
ছেড়ে
দেওয়া
হোক। আমি
মনে
করি
না
এই
বিল
সম্রাটের
প্রভাব
বৃদ্ধি
করবে।
আমরা
সকলে
জানি
যে,
পরিচালকণ্ডলীর
ওপর
সম্রাটের
কিছু
প্রভাব
ছিল। ১৭৭৩
এবং
১৭৭৮-এর
আইনে
তা
অনেক
বেড়ে
যায়। সংস্কারের
অংশ
হিসেবে
ভদ্রমহোদয়গণ
প্রস্তাব
করেন,
সম্রাটের
পক্ষে
অধিকতর
সক্রিয়
নিয়ন্ত্রণ,
এতে
পরিচালকমণ্ডলী
একজন
রাষ্ট্রের
সচিবের
নিয়ন্ত্রণে
থাকবে
[প্রস্তাব
ডুনডাসের
জন্য
আরোপ
করা
হয়]।
এভাবে
বলা
হবে
এবং
পরিকল্পনাকে
আরো
কার্যকর
করবে। কিন্তু
পুরনো
প্রভাব
যা
ছিল,
নতুন
যা
হবে,
তাতে
ব্যাপক
অসুবিধা
হবে। এই
প্রস্তাবিত
বিলে
সংসদীয়
ব্যবস্থাপনায়
তা
হতে
পারে
না। একজন
সম্মানিত
ভদ্রলোক
যিনি
এখানে
নেই,
কোম্পানির
সাথে
ভালোভাবে
পরিচিত,
এই
বিলের
বন্ধু,
তিনি
আপনাদের
বলেছেন
ওই
সংস্থার
ওপর
মন্ত্রীদের
প্রভাব
ব্যাপক
এবং
পরিচালকমণ্ডলীকে
নমনীয়
রাখার
জন্য
মন্ত্রীগণ
স্বল্প
জ্ঞানসম্পন্ন
ব্যক্তিদের
নিয়োগ
প্রদান
করে। তার
মতে
বশ্যতা
অব্যাহত
রাখার
জন্য
তারা
কোম্পানির
কার্যক্রম
অযোগ্য
হাতে
ঠেলে
দেয়। শাসনের
জন্য
কোম্পানিকে
ধ্বংস
করে। প্রভাবের
যত
খারাপ
পর্যায়
হতে
পারে
এটা
তাই। এটা
হয়
গোপনে
এবং
দায়িত্বজ্ঞানশূন্যভাবে। লোকের
বক্তব্য
অনুযায়ী
আমার
সন্দেহ,
এটা
একটা
প্রক্রিয়ার
মধ্যে
হয়েছে। সরকারের
কার্যক্রম
ওই
সংস্থার
ওপর
পূর্বে
যেমন
ছিল
এমনি
কাঠামোর
ওপর
ভবিষ্যতেও
হবে। ভারত
শাসনের
সমস্ত
কার্যক্রম
থেকে
মন্ত্রীদের
অপসারণ
করতে
হবে। নয়ত
তাদের
মুরব্বিয়ানার
প্রভাব
থেকেই
যাবে। বিষয়টি
অনিবার্য। তাদের
নতুন
সচিবের
পরিকল্পনা
অধিকতর
সক্রিয়
নিয়ন্ত্রণ”
আমাদের
অভিজ্ঞতা
অনুসারে
পুরনো
নিয়মকানুনের
পুনরাবৃত্তি
ছাড়া
আর
কিছু
না। ১৭৭৩
এবং
১৭৮০
সাল
থেকে
রাষ্ট্রের
সচিবদের
অফিসের
নিয়ন্ত্রণে
ছিল
[১৭৭৩-এর
পর
থেকে
ভারত
থেকে
আসা
সকল
ডেসপাচ
রাষ্ট্রের
সচিবের
অফিসে
জমা
দিতে
হবে। ১৭৮১
সাল
থেকে
পাঠাতে
ও
সচিবের
অফিসে
জমা
দিতে
হবে]।
তখন
আমাদের
সচিব
ছিল
তিনজন। এর
চেয়ে
যদি
বেশি
কিছু
করা
হয়
তবে
যে
নির্দেশ
তারা
মানার
ভান
করে
তাও
নিঃশেষ
করে
দেবে। তারা
সম্রাটের
ভূমিকা
বৃদ্ধি
করে,
যার
ভয়
তারা
করে। নির্দেশগুলো
সামঞ্জস্যপূর্ণ
করার
পরিকল্পনা
প্রকৃতপক্ষে
বিবেচনাসম্মত
এবং
যে
অফিস
এটা
নিয়ন্ত্রণ
করবে
তা
শুধু
স্বল্প
সময়ের
জন্য
নিয়মমাফিক
রাখা
যাবে। পরিচালকেরা
কেরানির
পর্যায়ে
নেমে
যাবে,
নয়ত
সচিবেরা
পরিকল্পনামাফিক
কিংবা
অবহেলার
মধ্যে
সবকিছু
তাদের
হাতে
ছেড়ে
দেবে। উভয়ে
মিলে
কর্মকাণ্ডে
ক্ষতি
করবে-
বিবাদ,
দীর্ঘসূত্রিতা,
বিল
পরিশেষে
পূর্ণ
বিশৃঙ্খলা
শুরু
হবে।
কিন্তু
স্যার,
মনোনয়নের
চাইতেও
আরো
বড়
ধরনের
একটি
প্রভাব
আছে। এই
ভদ্রলোকেরা
বিরোধিতাবশত
এটা
উপেক্ষা
করেছে,
যদিও
এটা
পূর্ণোদ্যমে
আছে। তাদের
পরিকল্পনামাফিক
ভবিষ্যতেও
থাকবে। যা
এখনো
আছে। এই
বিল
সেই
প্রভাবের
মূলোচ্ছেদ
করবে। নিরাপত্তার
প্রভাবকে
বোঝাচ্ছি। একজন
তরুণকে
যখন
একটি
পদ
দেওয়া
হয়,
এটা
বড়
কোনো
ব্যাপার
নয়,
কিন্তু
একজন
অনুল্লেখযোগ্য
ছেলে
হিসেবে
যায়
আর
ফিরে
আসে
বিরাট
নবাব
হিসেবে। মি. হেস্টিংস
বলেন,
এই
ধরনের
আড়াই
শ
কাঁচামাল
তার
আছে,
যাদের
তিনি
রপ্তানিযোগ্য
মাল
হিসেবে
ফেরত
পাঠাবেন। একজন
ভদ্রলোক
যখন
ফিরে
আসেন
তিনি
আসেন
ঘৃণা
আর
প্রচুর
সম্পদ
নিয়ে। যখন
ইংল্যান্ডে
ফিরে
আসে
তখন
হয়
কারাগারে
অথবা
কোনো
আশ্রয়স্থানে
ফিরে
আসে। তার
ব্যবহারে
মনে
হয়,
দুটোই
যেন
তার
সামনে। অপরাধের
সাথে
আপস
করে
অপরাধের
আশ্রয়ে
গিয়ে,
আশা-নিরাশার
দোলাচলে
পড়ে,
ভারতে
কোনো
একটি
পদে
গিয়ে
প্রভূত
ধনসম্পত্তি
অর্জন
করে
কতটা
ক্ষমতা
সে
খাটাতে
পারবে?
সেই
ব্যক্তির
পূর্ণ
সৌভাগ্য
যা
অর্ধ
মিলিয়ন
সম্ভবত
যা
কোনো
খরচ
ব্যতীত
ওই
আশ্রয়
থেকে
আসতেই
থাকবে,
তা
ওই
ব্যক্তির
প্রভাব
খাটানোর
হাতিয়ার
হবে। দু
ভাবেই
কাজ
করবে। অপরাধীকেও
তারা
প্রভাবিত
করবে
আবার
মন্ত্রীদেরও
প্রভাবিত
করবে। প্রভাব
তুলনা
করুন,
নিয়োগের
মাধ্যমে
আর
আশ্রয়দানের
মাধ্যমে। আমি
বিষয়টি
আর
আগে
বাড়াব
না। আমি
আশা
করব,
ভদ্রমহোদয়গণ
তাদের
মনের
মধ্যে
বিচরণ
করাবেন। এই
বিল
প্রভাবের
উৎস
কেটে
দেবে। এর
উদ্দেশ্য
এবং
পরিধি
হচ্ছে
ভারতের
শাসনকে
বিচারসম্পন্নভাবে
নিয়ন্ত্রণ
করা। মানুষের
স্বাভাবিক
জ্ঞানে
যতটা
সম্ভব
হয়
দুর্নীগ্রিস্ত
পক্ষপাতকে
দূর
করা। অন্যায়কারী
বা
ক্ষমতার
অপব্যবহারকারীকে
তদন্ত
এবং
শাস্তির
আওতার
মধ্যে
আনা। এই
বিলের
নিয়ন্ত্রণাধীন
বোর্ড
ফিসফিসানি
দ্বারা
পুরস্কার
বা
শাস্তি
পরিবর্তন
করবে
না
[কোম্পানির
কর্মচারীদের
বিরুদ্ধে
যেকোনো
নালিশ
কমিশনারদের
তদন্ত
করতে
হবে। অভিযোগের
বিরুদ্ধে
ব্যবস্থা
না
নিলে
কারণ
প্রকাশ্যে
ঘোষণা
করতে
হবে]।
গুপ্ত
সহ্ম,
ষড়যন্ত্র,
মিথ্যা
প্রতিনিধিত্ব
হচ্ছে
কমিশনের
মারাত্মক
ক্ষতির
কারণ। অপরিপক্ক
সৌভাগ্যের
পথ
যে
কেটে
দেয়
কিংবা
পাওয়ার
পূর্বে
নিরাপত্তা
ব্যাহত
করে
সে
বিশাল
ফান্ড,
ব্যাংক
এবং
ভারতীয়
ভাণ্ডারের
বিশাল
ক্ষতি
করে,
যা
জনগণকে
বিরাট
ক্ষতির
ঝুঁকিতে
রেখে
কোথাও
যেকোনো
হাতে
ন্যস্ত
করা
যায়
না।
তৃতীয়
এবং
বিপরীত
আপত্তি
হচ্ছে,
এই
বিল
সম্রাটের
প্রভাব
বৃদ্ধি
করে
না। অপরদিকে
সম্রাটের
ক্ষমতা
কমে
যাবে। সম্রাটের
নিয়ন্ত্রণের
বাইরে
সংসদ
কর্তৃক
কোনো
কমিশনকে
যদি
ভারতের
কর্তৃত্ব
দেওয়া
হয়,
বৈপরীত্য
লক্ষণীয়
এবং
বিষয়টির
ওপর
আলোচনা
আবশ্যক। বৈপরীত্য
পাশ
কাটিয়ে
এবং
এর
সম্পর্ক
না
রেখে
সমস্ত
আপত্তি
বিস্ময়কর। মহোদয়গণ
কি
জানেন
না
সম্রাট
দেশে
বা
বাইরে
কোম্পানির
প্রশাসনিক
অথবা
সামরিক
কোনো
কার্যালয়
রাখেননি?
সম্রাটের
কথা
যদি
বলি,
তিনিই
সবচেয়ে
বেশি
লাভবান,
কারণ
নতুন
কমিশন
অনুযায়ী
শূন্য
পদগুলো
তিনিই
পূর্ণ
করবেন। বিলের
অংশ
হিসেবে
তর্কে
সম্রাটের
সুবিধার
ব্যাপারে
কিছু
কটাক্ষ
করে
বলা
হয়েছে। বিলে
কমিশনারদের
যে
উল্লেখ
আছে,
তারা
স্বল্প
সময়ে
থাকবেন
(আমার
মতে),
কারণ
সেই
সময়ে
তারা
কোর্টের
কোনো
প্রভাবশালী
উপদলের
দয়ার
ওপরে
থাকবে
না
[বিলে
উল্লিখিত
কমিশনাররা
চার
বছর
চাকরিতে
থাকবে]। এই
অভিযোগ
কি
বর্তমান
পরিচালকদের
বেলায়
খাটে
না?
তাদের
মেয়াদকাল
চার
বছর
[রেগুলেটিং
আইন
অনুযায়ী
প্রতি
বছর
ছয়জন
পরিচালক
নিয়োজিত
হবেন। তাদের
কার্যকাল
হবে
চার
বছর]।
এটা
কি
১৭৭৩
সালের
আইন
অনুযায়ী
গভর্নর
জেনারেল
এবং
কাউন্সিলের
ব্যাপারে
প্রযোজ্য
হয়
না,
যেমনি
সংসদের
আইন
অনুযায়ী
কমিশনারদের
নিয়োগ
করা
হবে,
তারা
কয়েক
বছর
ক্ষমতায়
থাকবে
এবং
সম্রাটের
ইচ্ছায়ই
অপসারিত
হবে
না
[পরিচালকেরা
আবেদন
করার
পরেই
কেবল
সম্রাট
কমিশনারদের
ফেরত
নেবেন]।
এটা
কি
১৭৮০
সালের
আইনে
ছিল
না,
সেই
নির্ধারিত
সময়ে
পুনঃনিয়োগের
কথা?
সংসদ
কর্তৃক
সৃষ্ট
কমিশনের
সদস্যদের
নাম
কর্তৃপক্ষ
কর্তৃক
নির্ধারিত
হলেই
কি
তা
সম্রাটের
ক্ষমতার
কটাক্ষ
হবে?
অন্য
আপত্তিসমূহ
পরিকল্পনায়
যাই
থাকুক
না
কেন। সম্রাট
কর্তৃক
ক্ষমতাপ্রাপ্ত
কোনো
কার্যক্রমকে
সংসদ
ত্যাগ
করছে
না
বা
সংসদের
তা
ত্যাগের
ব্যাপারও
নয়। এটা
নতুন
কিছু
নয়,
সহিংস
বা
আতঙ্কগ্রস্ত
হওয়ার
কিছু
নয়। আমার
স্মরণ
পড়ে
না
কোনো
সংসদীয়
কমিশনে,
ট্যাক্স
কমিশনার
পর্যন্ত
অন্য
কিছু
হয়েছে। যেখানে
নির্বিঘ্নে
কার্যক্রম
হয়
না
সেক্ষেত্র
সর্বত্রই
চার
বছরের
সময়কালের
প্রতিবাদ
আসবেই। কিন্তু
সেই
প্রতিবাদে
আমি
ঘোষণা
করছি,
সেইসব
লোকদের
চেহারা
নীতিবোধ
থেকে
যা
জানি,
তারা
সম্পূর্ণ
অকপট। মন্ত্রীদের
পার্টির
লোকজন
(এই
ভদ্রলোকেরা)
যারা
এই
পরিকল্পনাকে
প্রস্তাব
করেন,
এর
দ্বারা
তারা
শক্তিশালী
হবেন;
কারণ
তিনি
তার
পার্টির
লোকজনদের
নাম
কমিশনারদের
কাছে
বলবেন
[বিলের
নাম
সবই
কোয়ালিশনের
সদস্য]
এই
প্রতিবাদ
পার্টির
বিরুদ্ধে
পার্টির
প্রতিবাদ
এবং
এ
ব্যাপারে
এই
ভদ্রলোকেরা
ভয়ানক। তারা
বুঝে
যদি
ষড়যন্ত্র
করে
কোনোভাবে
পদ
দখল
করতে
পারে
তবে
অনুগত
পরিচালক
কিংবা
সম্পদশালী
ভীত
ভারতীয়
অপরাধীদের
ওপরে
যে
গোপন
মুরব্বিপনা
করে
কলকাঠি
নাড়াত
তা
হারাবে। এখান
থেকে
যদি
তারা
হেরে
যায়,
আবার
ফিরে
আসবে। মন্ত্রী
তার
বন্ধু
কিংবা
পার্টির
লোকের
নাম
বলবেন। কার
নাম
তিনি
বলবেন?
তিনি
কি
বিরুদ্ধপক্ষীয়
লোকের
নাম
বলবেন?
যাদের
বিশ্বাস
করেন
না
তাদের
নাম
বলবেন?
তার
সংস্কারের
প্রকাশ্য
শত্রু,
তিনি
কি
তার
নাম
বলবেন?
এখানে
তার
চরিত্র
ঝুঁকির
সম্মুখীন
হবে। যদি
তিনি
তার
নিজ
উদ্দেশ্যে
(কখনো
প্রস্তাব
করবেন
না)
মর্যাদা,
সৌভাগ্য,
চরিত্র,
সামর্থ্য,
জ্ঞানবর্জিত
কোনো
নাম
প্রস্তাব
করেন,
তবে
তিনি
স্বাধীন
হাউজ
অব
কমন্সে
হাউজ
অব
কমন্সের
গুণ
এবং
সংসদীয়
আনুগত্য
ভঙ্গ
করবেন
[কতকগুলো
আইন
অর্থনৈতিক
সংস্কার
বাধ্য
করে]। হাউজ
অব
কমন্স
এই
ধরনের
নাম
সহ্য
করবে
না। যে
সূত্রে
তিনি
ক্ষমতায়
এসেছেন
সেই
ক্ষমতার
সূত্রে
তিনি
হারিয়ে
যাবেন।
ওই
নামগুলোর
মধ্যে
যে
আস্থা
তিনি
ন্যস্ত
করেছেন
সেটাই
হবে
এই
সংস্কারে
তার
আন্তরিকতার
প্রথম
প্রতিশ্রুতি।
আমার
দিক
থেকে,
স্যার,
এ
ব্যাপারে
সকল
পরোক্ষ
বিবেচনা
মন
থেকে
ঝেড়ে
ফেলে
দিচ্ছি। বিলের
প্রতিটি
পরিচ্ছেদ
সম্পর্কে
আমার
একমাত্র
প্রশ্ন
হচ্ছে,
যে
সকল
পদ্ধতি
প্রস্তাব
করা
হয়েছে,
তা
কি
ভারতে
প্রয়োজন
আছে?
এ
ব্যাপারে
প্রকৃত
বিষয়
হচ্ছে
মানুষ। সেই
মানুষের
প্রকৃত
অভাব
ভুলে
যেতে
সম্মতি
দিতে
পারি
না
এবং
বিভিন্ন
বিষয়ে
যে
দলগত
কলহ
উদ্ভব
হতে
পারে
সে
ব্যাপারে
অনুসন্ধান
করা। কমিশনের
ব্যাপ্তিকাল
প্রশ্নে
আমি
নিশ্চিত। যদি
কেউ
একটু
কষ্ট
করে
ভারতের
অবস্থা
সম্পর্কে
অবগত
হয়,
তবে
সে
কল্পনার
বিচিত্র
রঙে
রঞ্জিত
হবে। অভ্যাসগত
স্বেচ্ছাচারিতা,
অত্যাচার
একচেটিয়া
অধিকার,
অর্থ
আত্মসাৎ,
আইনগত
কর্তৃত্বের
অবসান
ইত্যাদি
বিগত
কুড়িটি
বছরে
মহাঅপরাধের
পরিপক্বতা
লাভ
করেছে। সেই
সাথে
দৃশ্যপটের
দৃঢ়ত্ব,
অপরাধীদের
সাহস
ও
কৌশল,
যোগাযোগ,
অত্যধিক
ধনদৌলত,
ইংল্যান্ডে
দলাদলি
যা
শুরু
হয়েছে
এগুলো
কি
চার
বছর
সময়ের
চাইতে
অল্প
সময়ে
সমাধান
করা
যাবে?
এমনি
একটি
উত্তর
দিতে
কেউ
ঝুঁকি
নেয়নি। সুনাম
সম্পর্কে
যার
সুবিবেচনা
আছে
সে
ঝুঁকি
নেবে
না।
স্যার,
যে
সকল
ভদ্রলোক
কমিশনে
নিয়োগপ্রাপ্ত
হবেন
তাদের
কাছে
থাকবে
একটি
গুরুতর
প্রতিশ্রুতি। তাদের
স্থায়িত্ব
হবে
অবশ্যই
বাস্তব। সংসদের
কর্তৃত্ব
বহির্ভূতভাবে
প্রতিষ্ঠানের
সম্মতি
ব্যতিরেকে
যদি
তাদের
কার্যকাল
সুনির্দিষ্ট
না
থাকে,
অপকর্মের
হোতাদের
বিরুদ্ধে
আমার
সম্মানিত
বন্ধুর
সংস্কার
পরিকল্পনা
ভিন্নতর। আমরা
তাদের
নিকট
থেকে
বেশি
আশা
করতে
পারি,
তারা
তাদের
পুরনো
অপকর্ম
আর
চালাবে
না। আর
বিশেষ
কিছু
নয়,
শুধু
তাদের
নিকট
আমরা
একটা
নিয়ন্ত্রণ
প্রত্যাশা
করি। তাদের
সম্মানের
(যদি
তাদের
সম্মান
থেকে
থাকে!)
কথা
ভেবে
ভারতবর্ষের
অভিযোগগুলো
ঢেকে
রাখবে,
চাপা
দেবে;
ফলত
প্রতিরোধ
করবে। তা
না
করলে
তাদের
জন্য
অপমান
বয়ে
আনবে। অন্যথায়
প্রতিটি
সংস্কার
প্রচেষ্টা
তাদের
পূর্বতন
প্রশাসনের
জন্য
একটি
প্রহসন
হবে। যাকেই
তারা
জবাবদিহি
করতে
বলবে
সে-ই
হবে
তাদের
অপকর্মের
হাতিয়ার
কিংবা
সহযোগী। তারা
কোনো
উপকার
তো
করবেই
না
বরং
তা
নষ্ট
করবে। মেয়াদকাল
যত
সংক্ষিপ্ত
হবে
সংশোধনের
সম্ভাবনা
তত
বেশি
হবে।
কিন্তু
বিলের
ধরনটা
ভিন্ন। এই
বিলে
সংস্কারটাই
মূল
কথা,
সংসদে
সংশোধিত
কোনো
আইন
নিয়ে
উদ্বিগ্ন
হবে
না। এই
বিলের
প্রধান
অর্থই
হচ্ছে
সাহায্য,
নিয়ন্ত্রণ
নয়। সহায়তা
করা,
কর্তৃপক্ষকে
আটকে
দেয়ার
নীতি
নয়। এতে
আমরা
নির্দোষিতাই
বেশি
দেখি। এতে
আমরা
প্রত্যাশা
করি
প্রচণ্ড
আগ্রহ,
দৃঢ়তা
এবং
বিরামহীন
কর্মপ্রবাহ। তাদের
কর্তব্য,
চরিত্র
উৎসাহের
কর্মতৎপরতায়
বেঁধে
ফেলবে। যতক্ষণ
তারা
আস্থা
ও
লক্ষ্য
নিয়ে
কাজ
করছে,
তাদের
সকল
ভয়-ভীতি
উপেক্ষা
করে
একটি
সময়কাল
কাজ
করতে
হবে। যেখানে
কাজের
ধারাবাহিকতা
থাকবে। একটি
পদ্ধতি
থাকবে,
সেখানে
কাজের
সময়কাল
দিতে
হবে। যখন
তারা
জানবে
তাদের
কানাঘুষাতেই
চাকরি
যাবে
না। গণআলোচনা
ব্যতীত
তাদের
কোনো
তদন্তের
সম্মুখীন
হতে
হবে। তাদের
কার্যক্রম,
পরিকল্পনা
এমন
হাতে
পড়বে
না
যারা
তাদের
সম্মান
ক্ষুন্ন
করতে
চায়
কিংবা
অপমান
করতে
চায়,
তখনি
আমরা
আশা
করতে
পারি। মেয়াদকাল
হবে
চার
বছর
অথবা
তাদের
সুন্দর
আচরণ
পর্যন্ত। সেই
সুন্দর
আচরণ
হবে
যতদিন
তারা
বিলের
নীতিগুলোর
প্রতি
বিশ্বাসী
থাকবে। আর
বিচারের
ভার
থাকবে
সংসদের
[সংসদের
যেকোনো
হাউজের
ভাষণেই
কমিশনারগণ
অপসারিত
হবেন]। এটা
হবে
বিচারকদের
মেয়াদকাল। এবং
বিলের
মূল্যবান
নীতিই
হচ্ছে
ভারতে
একটি
বিচারব্যবস্থা
সমন্বিত
প্রশাসন
গড়ে
তোলা। একটি
দায়িত্ব
পালন
করায়
আস্থা
দিতে
হবে। একটি
মায়ের
সন্তানের
জন্য
যতটুকু
ধৈর্য
ও
সহিষ্ণুতা
থাকা
দরকার
ততটুকু
থাকতে
হবে।
যথার্থ
সম্মানিত
বন্ধুর
বিলে
কোনো
পক্ষ
যদি
লাভবান
হয়,
সেক্ষেত্রে
দেখানো
হোক
সেই
লাভে
কোন
বিষয়ের
ক্ষতি
হয়েছে। আপত্তির
গুরুত্ব
থাকতে
হবে। তা
যদি
না
করা
হয়,
সে
প্রচেষ্টা
যদি
না
করা
হয়,
তবে
আমি
বলব,
সেই
লাভটাকে
হেয়
করার
জন্যই
করা
হয়েছে
এবং
তা
অপমানজনক। দেশটা
বিভিন্ন
পক্ষের
নিকট
ভাগ
করে
দেওয়া
হয়েছে,
আগেও
তা
করা
হয়েছে,
ভবিষ্যতেও
তা
করা
হবে। এই
সাম্রাজ্যের
মানুষদের
যদি
অত্যাচার
থেকে
রক্ষা
না
করা
হয়,
ধ্বংস
থেকে
রক্ষা
করা
না
হয়,
যদি
দেখানো
না
যায়
তাদের
কল্যাণ
হবে,
তবে
কোনো
মঙ্গলই
এ
দেশের
হবে
না। এই
সংস্কার
থেকে
কোনো
পক্ষ
যদি
উপকৃত
হয়
(আমার
জানা
বা
বিশ্বাস
এর
বেশি
হবে),
তবে
সেই
পক্ষের
সুনাম
অব্যাহত
রাখবে। তাই
নয়,
সেই
পক্ষ
রাজ্যের
সেই
অংশের
নিরাপত্তা
ও
রক্ষার
সাথে
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আশঙ্কার
কারণ
হচ্ছে,
বিলে
উল্লেখকৃত
কমিশনাররা
স্থানচ্যুত
মন্ত্রীদের
ভক্তি
করবে। এই
ধরনের
ব্যক্তিদের
প্রতি
আপত্তিই
অপরাধীদের
প্রতি
আপত্তি। স্মরণ
রাখতে
হবে
কমিশনাররা
তাদের
বন্ধু
হবে,
দাস
নয়। কিন্তু
নির্ভরশীলরা
কখনো
বন্ধুর
সাথে,
নীতির
সাথে,
চরিত্রের
সাথে
একীভূত
হতে
পারে
না। সমালোচক
হিসেবে
শুরু
করে
সহযোগী
হিসেবে
শেষ
হয়। যাদের
শান্তি
দেওয়ার
জন্য
নিয়োগপ্রাপ্ত
হয়েছিল
তাদের
নির্দেশের
আওতার
মধ্যে
চলে
যেতে
পারে।
চতুর্থ
এবং
শেষ
আপত্তি
হচ্ছে,
এই
বিল
মানুষের
সম্মানহানি
করবে। এর
উত্তর
দেয়ার
দরকার
আছে
কি
না
জানি
না। যদি
তা
করতে
হয়
তবে
আপনাদের
গোড়াটা
দেখুন। ডুবন্ত
তহবিলই
হচ্ছে
এ
দেশে
সম্মানের
স্তম্ভ। এ
কথা
ভুলে
গেলে
চলবে
না
কোম্পানির
অব্যবস্থার
কারণে
কর
প্রদানে
ব্যর্থ
হয়েছে,
ফলে
ওই
তহবিল
থেকে
মিলিয়ন
নেয়া
হয়েছে
[কোম্পানিকে
অর্থনৈতিক
অসুবিধা
দূর
করার
জন্য
শুল্ক
প্রদানে
অব্যাহতি
দেওয়া
হয়েছে-]।
কোষাগারের
অনুমতি
ব্যতীত
কোম্পানির
ওপর
যে
চার
মিলিয়ন
চাওয়া
হয়েছে
তা
গ্রহণ
করা
যেতে
পারে
না
[ভারতে
বিল
বিনিময়
কোম্পানি
লন্ডনে
অর্থ
প্রদান
করতে
পারবে]। কোষাগার
সংসদীয়
কর্তৃত্ব
এবং
বিশ্বাসের
মধ্যে
কাজ
করে
জনগণকে
এই
মিলিয়ন
অর্থের
প্রতিশ্রুতি
দেয়। জনগণকে
যদি
সেই
প্রতিশ্রুতি
দেয়,
জনগণকে
লাভ
প্রদানের
জন্য
তাদের
হাতে
নিশ্চয়তা
থাকতে
হবে। অন্যথায়
জাতীয়
সম্মান
ক্ষুন্ন
হবে। শুধু
ইস্ট
ইন্ডিয়া
কোম্পানির
লাভই
অনাদায়ী
নয়,
বরং
সকল
ফান্ডই
শূন্যের
কোঠায়। পুরো
কাঠামোই
ধ্বংসের
প্রক্রিয়ায়। আপত্তি
দুর্ভাগ্যজনক
হবে,
যদি
এই
বিল
সততা
এবং
ট্রাস্টের
সামর্থ্য
ও
যোগ্যতার
নির্দেশনা
না
দেয়। যদি
তা
করে,
তবে
এই
বিল
মানুষের
সম্মান
ও
সমর্থন
পাবে। বলা
হয়েছে,
এই
সনদ
যদি
ভঙ্গ
করেন,
তবে
ব্যাংকের
সনদ
যার
সাথে
জনগণের
সম্মান
জড়িত,
লন্ডন
সনদ
যার
সাথে
জনগণের
অধিকার
জড়িত,
কী
নিরাপত্তা
দেবে?
আমি
উত্তর
দিচ্ছি,
তেমন
ক্ষেত্রে
কোনো
নিরাপত্তা
দেবে
না,
কোনো
নিরাপত্তা
না। যে
ধরনের
অব্যবস্থায়
ইস্ট
ইন্ডিয়া
কোম্পানি
পড়েছে,
সেই
একই
অবস্থায়
ব্যাংক
পড়ে;
যদি
দাবির
অত্যাচার
না
মেটাতে
পারে,
কর্মকাণ্ড
সমাধান
না
করতে
পারে,
বিলের
পরিপ্রেক্ষিতে
অর্থ
প্রদান
করতে
না
পারে,
তবে
কোনো
সনদই
রক্ষা
করতে
পারবে
না
এবং
মানুষের
কোনো
অভিযোগের
প্রতিকার
হবে
না। যদি
লন্ডন
নগরীর
একটি
সাম্রাজ্যের
তাদের
মতোই
মিলিয়ন
মিলিয়ন
মানুষকে
অত্যাচার
এবং
সন্ত্রাস
করে
ধ্বংস
করার
সামর্থ্য
ও
ইচ্ছা
থাকে,
তবে
লন্ডন
নগরীর
সেই
অত্যাচার,
সন্ত্রাসের
সনদের
প্রতি
কোনো
অনুমোদন
থাকবে
না। সনদ
থাকবে
যতক্ষণ
উদ্দেশ্য
অব্যাহত
থাকবে,
সুযোগ
সুবিধাগুলো
উদ্দেশ্যের
বিপরীতে
যাবে,
সনদ
ভঙ্গ
হবে।
এখন
স্যার,
এই
বিলের
পক্ষে
ভোট
দেয়ার
জন্য
যে
সকল
যুক্তি
তুলে
ধরার
প্রস্তাব
করেছিলাম
আমি
তা
শেষ
করছি। যদি
আমি
ভুল
করে
থাকি,
সত্য
জানার
জন্য
চেষ্ঠা
করিনি
তা
নয়। যে
ন্যায়পরায়ণতা
আমার
দেশবাসীর
জন্য
রয়েছে
এটা
তারই
অঙ্গীকার।
বিলের
প্রতি
আমি
আমার
দায়িত্ব
পালন
করেছি। আমি
এর
লেখকের
[মি.
ফক্স]
উদ্দেশ্যে
একটি
কথা
বলব। সকল
সংসদীয়
স্বাধীনতা
ভঙ্গ
করে,
অপ্রয়োজনীয়,
নির্মম
ভাষা
ব্যবহার
করে
তার
প্রতি
অবিচার
করা
হয়েছে। তার
মহৎ
আবেগ
তার
কাছেই
ছেড়ে
দিলাম। আমি
অবশ্যই
বলব,
মানব
জাতির
একটি
বিরাট
অংশ
যারা
মস্ত
স্বৈরশাসনে
নিদারুভাবে
নিপীড়িত
ছিল,
তাদের
রক্ষা
করা
যুগের
একটি
উল্লেখযোগ্য
সম্মানের
কাজ। দায়িত্ব
তাদের
ওপর
পড়েছে
যাদের
তা
বোঝার
জন্য
উদারতা
আছে,
কাজের
মানসিকতা
আছে,
সমর্থনের
বাগ্মিতা
আছে,
সেই
বিশাল
বিপদসংকুল
উপায়
উদ্ভাবনের
জন্য। মানুষের
অবস্থা
এবং
বিষয়বস্তুর
অজ্ঞতার
জন্য
তার
এই
মানসিকতা
নয়। তিনি
জানেন,
ব্যক্তিগত
শত্রুতার
কারণে,
কোর্টের
ষড়যন্ত্রের
কারণে,
মানুষের
বিভ্রান্তির
কারণে
কত
ফাঁদ
তার
পথে
ছড়ানো
আছে। তিনি
তার
সহজ
জীবনকে,
তার
নিরাপত্তাকে,
তার
স্বার্থকে,
ক্ষমতাকে,
প্রিয়
জনপ্রিয়তাকে
বিপদসংকুল
করে
ফেলেছেন
তাদের
জন্য,
যাদের
তিনি
কখনো
দেখেননি। সেই
রাস্তা
যে
রাস্তায়
তার
পূর্বে
বীরেরা
অগ্রগমণ
করেছেন। তার
সেই
কল্পিত
চিন্তাধারার
জন্য
তাকে
অপবাদ
এবং
কষ্ট
নিতে
হয়েছে। তিনি
মনে
রেখেছেন
সব
ধরনের
সত্যিকার
মহৎ
কাজের
পেছনে
প্রধান
উপাদান
থাকে
অপমান। তার
মনে
আছে,
এটা
শুধু
রোমানদের
সামাজিক
প্রথা
নয়,
বরং
এটাই
হচ্ছে
প্রকৃতি
এবং
জয়ের
জন্য
প্রয়োজনীয়
উপাদানই
হচ্ছে
অপবাদ
এবং
নিগ্রহ। যারা
সাময়িক
নিন্দায়
ভারাক্রান্ত
হয়েও
সম্মানের
জন্য
বাঁচে
তারাই
এই
চিন্তাধারা
সমর্থন
করবে। তিনি
একটি
বড়
কাজ
করছেন
যা
মানুষের
ভাগ্যে
কদাচিৎ
হয়
এবং
কদাচিৎ
মানুষের
এমনি
মহৎ
ইচ্ছা
হয়। তিনি
তার
নাম
আরো
বড়
করুন। তার
বদান্যতার
জন্য
তার
সমস্ত
প্রভাবকে
প্রসারিত
করুন। তিনি
এখন
তার
খ্যাতির
চূড়ায়। মানুষের
চোখ
তার
দিকে
নিবদ্ধ। যদি
তিনি
দীর্ঘজীবী
হন,
অনেক
কিছুই
তিনি
করতে
পারেন। এখানেই
তিনি
সর্বাপেক্ষা
উচ্চতায়
আছেন। আজ
তিনি
যা
করছেন
এটাকে
তিনি
ছাড়িয়ে
যেতে
পারবেন
না।
তার
ত্রুটি
আছে। সে
ক্রটি
উজ্জ্বলতাকে
সামান্য
পরিমাণ
মলিন
করে,
সামর্থ্যের
গতিকে
কিঞ্চিৎ
বাধাগ্রস্ত
করে,
কিন্তু
তা
তার
মহৎ
গুণগুলোকে
নির্বাপিত
করে
দেয়
না। ওই
ত্রুটির
সাথে
প্রতারণা,
ভণ্ডামি
অহঙ্কার,
হিংস্রতা,
প্রকৃতিগত
স্বেচ্ছাচারিতা,
নির্যাতিত
মানুষের
জন্য
অনুভূতি
মিশ্রিত
নয়। তার
দোষ
ফ্রান্সের
জাতির
পিতা
চতুর্থ
হেনরির
বংশধরদের
মধ্যে
যতটা
থাকবে
ততটা
[ফক্স-এর
মা
জর্জিনা
ক্যারোলিনা
লেনক্স
(১৭২৩-৭৫)
হয়ে
চার্লসের
প্রপৌত্রী
আবার
তার
মা
হেনরিয়েটা
মারিয়া
(১৬০৯-৬৯)
ছিলেন
চতুর্থ
হেনরী
(১৫৫৩-১৬১০)-এর
কন্যা]।
চতুর্থ
হেনরি
মনে
করতেন,
তার
রাজ্যে
প্রতিটি
প্রজার
ঘরে
পাত্রের
মধ্যে
মোরগ-মুরগি
দেখে
যাবেন। গৃহস্থালি
উপকারিতার
মানসিকতাসম্পন্ন। মহৎ
কথাগুলো
অনেক
রাজার
সম্পর্কে
উল্লেখ
আছে। যা
পাওয়া
যাবে
তার
চাইতে
বেশি
তিনি
আশা
করেছেন
এবং
মানুষটির
সুন্দর
ইচ্ছাগুলো
রাজার
ক্ষমতাকে
ছাড়িয়ে
গেছে। এই
ভদ্রলোক
একজন
সাধারণ
নাগরিক।
সত্যিকারভাবে
বলতে
পারেন,
ভারতের
প্রতিটি
নাগরিকের
পাত্রেই
যেন
চাল
(Rice)
থাকে। প্রাচীনকালের
একজন
কবি
একজন
অতীব
সম্মানজনক
একজন
রাজার
অভিষেক
অনুষ্ঠানে
ভেবেছিলেন,
দীর্ঘ
বংশপরিক্রমায়
তিনি
ছিলেন
একজন
পুণ্যবান
নাগরিকের
পূর্বপুরুষ। তিনি
শান্তির
শক্তি
দিয়ে
অত্যাচারী
সরকারকে সংশোধন করেছিলেন
এবং
লুটপাটের
যুদ্ধ[wars of rapine] বন্ধ
করেছিলেন।
Indole proh quanta
juvenis, quantumque daturus
Ausoniæ populis ventura in sæcula civem!
Ille super Gangem, super exauditus et Indos,
Implebit terras voce, et furialia bella
Fulmine compescet linguæ.—
Ausoniæ populis ventura in sæcula civem!
Ille super Gangem, super exauditus et Indos,
Implebit terras voce, et furialia bella
Fulmine compescet linguæ.—
[তার
তারুণ্যের
প্রতিশ্রুতি
কত
মহৎ
ছিল
এবং
ইটালিকে
তিনি
মহৎ
উত্তরাধিকার
দিয়েছিলেন। তার
কণ্ঠ
পৃথিবী
ছড়িয়ে
যাবে,
গাঙ্গেয়
উপদ্বীপ
ছাড়িয়ে
ভারতবাসীর
কাছে
পৌছাবে। তার
বজ্রনির্ঘোষ
বাণীতে
যুদ্ধ
থেমে
যাবে
দেখুন
: সিলিয়াস
ইটালিকাস
পিউনিক
ওয়ারস
VII ৪০৬-১০]
এ
কথা
এমন
একজন
লোকের
সম্বন্ধে
বলা
হয়েছে
যে
বাগ্মিতা
বললে
ভুল
হবে
না;
এই
বিলের
উত্থাপকের
সাথে
তুলনা
করা
যায়। কিন্তু
গঙ্গা
এবং
সিন্ধু,
আমার
সম্মানিত
বন্ধুর
সম্মানের
উৎসভূমি,
সিসেরোর
নয়। আমি
আনন্দের
সাথে
মানুষের
উপকার
করার
ফলে,
শক্তিতে,
কৃর্তৃত্বে,
পুরস্কার
প্রত্যাশা
করি। আমি
আমার
মনকে
নিয়ে
যাই
সেইসব
মানুষদের
কাছে,
সেইসব
নামের
কাছে
যারা
আছে
বিচিত্র
অবস্থায়,
যারা
এই
বিল
দ্বারা
উদ্ধার
পাবে। সংসদের
এই
পরিশ্রমকে
আশীর্বাদ
জানাবে। বিশ্বাস
ন্যস্ত
করবে
তার
প্রতি,
এই
সংসদ
যাকে
তা
দিয়েছে,
যে
তার
জন্য
যোগ্য। যেখানে
স্বাধীনতা
এবং
সুখ
অনুভূত
হচ্ছে
সেখানে
দলীয়
তুচ্ছ
অভিযোগ
শোনার
কোনো
কারণ
নেই। এমন
কোনো
ভাষা
নেই,
জাতি
নেই,
ধর্ম
নেই
যারা
এই
হাউজের
উদ্বেগ
এবং
মানবিক
উপকারকে
এবং
এই
বিরাট
কর্মের
উপস্থাপককে
আশীর্বাদ
করবে
না। যে
ভাষায়ই
হোক,
যে
ধর্মীয়
আচারেই
হোক,
যার
কাছে
পাপের
জন্য
ক্ষমা
প্রার্থনা
করা
হয়,
যার
কাছ
থেকে
তার
সৃষ্টির
জন্য
সকল
দান
গ্রহণ
করা
হয়,
সেই
স্বর্গীয়
মঙ্গলময়ের
সিংহাসন
[the throne of the Divine Goodness]
থেকে
আপনাদের
নাম
দূরে
থাকবে
না। যেদিন
সকল
ভাষা,
প্রভাব,
দল
মুরব্বিয়ানা
বিস্মৃতির
অতলে
তলিয়ে
যাবে,
সেদিন
যে
সম্মানের
আপনারা
যোগ্য,
আপনাদের
অবশ্যই
তা
দেয়া
হবে। এই
প্রস্তাবের
উপস্থাপক
সম্পর্কে
যা
আমি
ভেবেছি,
অনুভব
করেছি
তা
বলেছি। আমার
সম্মানিত
বন্ধুর
সুনাম
বলতে
গিয়ে
স্তুতিবাদের
অভিযোগে
অভিযুক্ত
হয়েছি
ডথমাস
আরসকাইন
(১৭৫০-১৮১৩)
উপর
আর্চিবোল্ড
ম্যাকডোনাল্ডের
মন্তব্য
দেখুন। ১ম
ব্যারন
আরসকাইন
এম.পি.
(পার্ল
হিস্ট
XII ১২৯৭)]।
আমি
জানি
না
সেটা
কী
ছিল। আমার
মতে
পরীক্ষিত
স্তুতিবাদ,
দীর্ঘ
পরীক্ষার
ফল;
প্রায়
কুড়ি
বছর
পর্যবেক্ষণের
ফল। আমার
দিক
থেকে
আমি
সুখী
এই
জন্য
যে,
এই
দিনটি
দেখার
জন্য
বেঁচে
আছি। আঠার
বছরের
পরিশ্রমের
অধিক
মাত্রায়
ফল
পেয়েছি। মানব
জাতির
একটি
বিরাট
অংশকে
ধ্বংস
করার
জন্য
যে
স্বৈরশাসন
জাতির
কলঙ্কস্বরূপ
রয়েছে,
তাকেই
ধ্বংস
করার
জন্য
এই
পড়ন্ত
বেলায়
আমার
একটি
ভোট
নিয়ে
আপনাদের
সাথে
অংশগ্রহণ
করেছি।
- - - - - - - - - - - - - - - - - -শেষ- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
No comments:
Post a Comment