Ode: Intimations of Immortality from Recollections of Early Childhood - William Wordsworth - Summary and Analysis in Bangla |
Ode: Intimations of Immortality from Recollections of Early Childhood - William Wordsworth - Summary and Analysis in Bangla
উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ
Ode: Intimations of
Immortality সর্বপ্রথম
১৮০২
সালে
ওয়ার্ডসওয়ার্থ
৪টি
স্তবক
লিখেন।
পরে
১৮০৪
সালে
সম্পূর্ন
কবিতাটি
শেষ
করেন।
১৮০৭
সালে
এটি
Poems,
in two volumes নামে বইয়ে
প্রকাশিত
হয়।
কবিতাটি
অনিয়মিত
পিন্ডারিক
ছন্দে
লিখা
হয়েছে।
কবিতাটিতে
সর্বমোট
১১টি
স্তবক
রয়েছে।
কবিতাটিকে
তিনটি
ভাগে
ভাগ
করা
যায়।
প্রথম
ভাগটিতে
মৃত্যুর
আলোচনা
এবং
যৌবন
ও
নিষ্কলুষতা
হারিয়ে
ফেলা
নিয়ে
আলোচনা
করেছে।
পরের
৪
স্তবকে
আলোচনা
করা
হয়েছে
কিভাবে
মানুষের
বয়স
তাদের
স্বর্গীয়
দৃষ্টিভঙ্গি
হারানোর
কারন
হয়ে
দাঁড়ায়।
শেষ
তিন
স্তবকে
আশা,
যাকে
স্বর্গীয়
স্মৃতি
হিসেবে
আখ্যায়িত
করা
হয়েছে,
যা
আমাদেরকে
আমাদের
কাছের
মানুষদের
প্রতি
সহানুভূতিশীল
হতে
সাহায্য
করে।
এই
কবিতাটিতে
পূর্ব
থেকে
বিদ্যমান
থাকার
চিন্তাকল্পটি
অর্থাৎ
আমাদের
আত্মা
যে
আমাদের
দেহ
সৃষ্টির
আগেই
বিদ্যমান
ছিল
সে
ব্যপারে
আলোচনা
করা
হয়েছে।
শিশুদেরকে
আখ্যায়িত
করা
হয়েছে
স্বর্গ
থেকে
আগত,
যাদের
প্রকৃতি
পর্যবেক্ষনের
সক্ষমতা
রয়েছে।
কিন্তু
শিশু
গুলো
যতই
পরিপূর্ন
হয়
ততই
দুনিয়াবী
হয়ে
যায়।
এর
ফলে
আস্তে
আস্তে
তাদের
স্বর্গিয়
দৃষ্টিভঙ্গি
হারাতে
থাকে।
শিশুর
মনস্তাত্ত্বিক
বিকাশের
কথাও
আলোচনা
করেছেন।
তিনি
শিশুদেরকে
সর্বশ্রেষ্ঠ
দার্শনিক
হিসেবে
শিশুদের
প্রশংসা
করেছেন
এবং
এর
জন্যে
তার
বন্ধু
কলেরিজ
ও
অন্যান্য
কাব্য
সমালোচকের
সমালোচনার
শিকার
হয়েছেন।
অসাধারণ
এ-কবিতায়
কবি
সহজাত
মানবিক
আত্মার
বিশ্বাস
প্রকাশ
করেন। অতীত
স্মৃতিচারণের
উপর
ভিত্তি
করে
কবিতাটি
রচিত। শিশু
স্বর্গে
তার
পূর্ব
জীবন
স্মরণ
করছে। ফলে
শিশুটি
ঐশ্বরিক
আবহের
মধ্যে
থাকে। স্বর্গীয়
স্মৃতি
তাকে
ঐশ্বরিক
আলো
দান
করে। অন্যভাবে
বললে,
শিশু
যখন
প্রকৃতির
কোনো
উপাদান
দেখে,
সে
তার
মধ্যে
এক
ধরনের
স্বপ্নবিষ্ট
স্বর্গীয়
আভা
প্রত্যক্ষ
করে।কিন্তু
শিশুটির
বয়স
বাড়তে
থাকলে
সে
পৃথিবীর
বাস্তবতায়
আবদ্ধ
হতে
থাকে
এবং
তার
স্বর্গীয়
স্মৃতি
ক্রমেই
মুছে
যেতে
যেতে
এক
সময়
মন
থেকে
সম্পূর্ণ
হারিয়ে
যায়। শিশু
স্বর্গে
তার
পূর্ব
জীবনের
কথা
স্মরণ
করতে
পারে,
যেখানে
বয়স্করা
তেমন
কোনো
জীবনের
কথা
স্মরণ
করতে
ব্যর্থ
হয়। এ
থেকে
বলা
যায়
যে
শিশুরা
বয়স্কদের
থেকে
উত্তম। শিশুকে
কবি
মহান
ভবিষ্যত
দ্রষ্টা,
ভবিষ্যৎ
বক্তা
ও
মহান
দার্শনিক
বলে
সম্বোধন
করেছেন। কিন্তু
বয়স্কদেরও
সুযোগ
ঘটে
যখন
তার
শিশুবেলার
স্মৃতি
তাকে
অমরতার
কথা
স্মরণ
করিয়ে
দেয়।
অন্যকথায়, যখন
শিশুর
অমরত্বের
অনুভূতি
নির্ভর
করে
স্বর্গীয়
স্মৃতির
উপর,
সেখানে
বয়স্কদের
নির্ভর
করে
তার
শৈশব
স্মৃতিচারণের
উপর। পরিপক্ক
বয়সে
মানুষ
দৃষ্টিতে
আর
স্বর্গীয়
আভা
দেখতে
ব্যর্থ
হয়,
যা
সে
এক
সময়
তার
শৈশবে
প্রাকৃতিক
উপাদানের
মধ্যে
দেখতে
পেত। তবে
পরিপকুতার
ভেতরেও
আছে
ভিন্ন
এক
জীবনের
স্বাদ। বয়স
বাড়ার
সাথে
সাথে
মানুষ
তার
মৃত্যু
পরবর্তী
জীবন
সম্পর্কে
সচেতন
হয়ে
ওঠে। এছাড়া, পরিপকৃত
ব্যক্তি
মনে
এক
দার্শনিক
চিন্তার
প্রসার
ঘটায়
যেখানে
মানবিক
জীবনের
দুঃখ
কষ্ট
উপলব্ধি
করা
যায়। এই
অবস্থায়,
অতি
ক্ষুদ্র
ফুলও
চিন্তার
উদ্রেক
করে
যা
খুবই
গভীর
এবং
যা
এমনকী
কান্নার
জলেও
প্রকাশ
করা
সম্ভব
নয়।
আঙ্গিক
বিচারে
এটি
একটি
Ode; সাধারণভাবে
বলা
যায়
যে
Wordsworth-এর অন্যতম
শ্রেষ্ঠ
কবিতা। কবি
তাঁর
কাব্য
সংকলনে
এই
কবিতাটি
সব
শেষে
রেখেছেন,
যা
থেকে
বোঝা
যায়
তিনি
কবিতাটিকে
তার
কাব্য
ভাবনার
মুকুটস্বরূপ
জ্ঞান
করতেন। কবি
তার
কবিতার
স্বর্ণ
যুগের
(১৭৯৭-১৮০৮)
মাঝামাঝি
সময়ে
এটি
রচনা
করেন,
যখন
তিনি
ফরাসী
বিপ্লবের
হতাশা
কেটে
উঠেছেন
এবং
মধ্যযুগীয়
ক্ষমতা
চর্চা
স্তিমিত
হয়ে
আসছে। কবিতাটি
১৮০২
সালের
বসন্তে
শুরু
করেন
এবং
প্রথম
চার
স্তবক
রচনা
করেন। পরবর্তী
২-৪
বছরে
এটি
শেষ
হয়। এই
দীর্ঘ
সময়ের
ব্যবধান
কবিতার
ঐকতানে
কোনো
সমস্যা
সৃষ্টি
করেনি। সহজ
কথামালায়
রচিত
হলেও
এটি
খুবই
দৃঢ়
পরিকল্পনার
মধ্য
দিয়ে
রচিত
কবিতা। প্রথম
চার
ছত্রে
কবি
তার
আত্মিক
অস্থিরতা
প্রকাশ
করেছেন,
পৃথিবী
তার
মাধুর্য
হারাচ্ছে
এবং
কেন
এসব
ঘটছে
সেই
প্রশ্নের
মধ্য
দিয়ে
শেষ
হয়। পরবর্তী
কয়েক
স্তবকে
প্রাকৃতিক
উৎকর্ষের
ধরনধারণ
স্মৃতিচারণের
মধ্য
দিয়ে
প্রকাশ
করেন। এবং
শেষ
তিন
স্তবকে
তিনি
দেখান
যে
বয়স
বাড়ার
সাথে
সাথে
স্বর্গীয়
স্মৃতি
মুছে
গেলেও
জীবনের
অর্থ
বিলীন
হয়নি। কবিতার
তিন
অংশ
এভাবে
বিন্যস্ত
সমস্যার
বর্ণনা,
ব্যাখ্যা
এবং
সান্তনা। প্রত্যেক
অংশেই
কবি
দেখিয়েছেন
কবিতায়
কী
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
এবং
কী
আসল
বিষয়। কবি
পিথাগোরাস,
প্লেটো
ও
ভন
দ্বারা
প্রভাবিত
হয়েছেন
বলে
মনে
হয়। জন্মের
পূর্বের
জীবনে
বিশ্বাস
সম্পর্কে
পশ্চিমে
প্রথম
বলেছেন
পিথাগোরাস। বস্তু
জগতের
অস্তিত্ব
সম্পর্কে। কবির
যে
সংশয়
তা
মূলত
প্লেটোর
দার্শনিক
মতবাদ। তিনি
মনে
করতেন,
বস্তু
জগৎ
আসলে
আদর্শ
জগতের
অনুকরণ
মাত্র। শৈশব
স্মৃতির
উচ্ছ্বাস
হয়তো
ভনের
কবিতা
থেকে
নেয়া
হয়েছে। তিনি
তাঁর
কবিতায়
বলেছেন
শিশু
প্রকৃতিতে
ঐশ্বরিক
আভা
দেখতে
পায়। কবিতাটি
আসলে
অধিবিদ্যামূলক
মতবাদের
উপর
রচিত। আমাদের
অভিজ্ঞতার
মাধ্যমে
এই
মতবাদের
সত্যতা
ধরতে
পারি
না। সেক্ষেত্রে
কবিতাটি
তাঁর
বিশ্বজনীন
দ্যোতনা
হারায়
যা
সাধারণ
পাঠককে
আকৃষ্ট
করছে। যদিও
এ
কথা
সত্য
যে,
ওয়ার্ডসওয়ার্থ
কখনও
এই
মতবাদকে
স্বীকার
করেননি। তিনি
কেবল
মানব
অবস্থাকে
প্রকাশ
করার
চেষ্টা
করেছেন।
যদিও
পাপমুক্ত
ও
পবিত্র
হিসেবে
শৈশবকে
দেখা
হয়ে
থাকে,
কিন্তু
এর
আধ্যাত্মিকতা
কিংবা
অন্তদৃষ্টির
আলোকে
দেখা
হয়
না। শিশুকে
ভবিষ্যদ্রষ্টা,
আধ্যাত্মিক
বা
দার্শনিকরূপে
দেখা
একটু
বাড়াবাড়িই
বটে। কোলরিজ
এ-দৃষ্টিকোণ
থেকেই
কবিতাটির
সমালোচনা
করেছেন। শৈশব
বন্দনায়
কবির
আবেগের
প্রকাশে
আদতে
বাস্তবতার
লেশমাত্র
নেই।
কবিতাটি
মূলত
কবির
আত্মজৈবনিক
এবং
স্মৃতিচারণমূলক
প্রকাশ। তিনি
প্রকৃতির
যে
মহত্ত্ব
প্রকাশ
করেছেন
যা
শৈশব
ধারণ
করে
তা
মূলত
তার
বালক
জীবনের
অভিজ্ঞতার
বয়ান। বালক
বয়সে
তিনি
বাস্তব
জগৎকে
অবাস্তব
মনে
করতেন
যা
তিনি
এই
কবিতার
নয়
নম্বর
স্তবকে
প্রকাশ
করেছেন।
চিত্রকল্পের
ব্যবহার
-
এই
কবিতায়
ওয়ার্ডসওয়ার্থের
চিত্রকল্প
ধারণের
ক্ষমতা
অনবদ্য। তিনি
রঙধনু,
গোলাপ, মেঘমুক্ত আকাশে
চাঁদের
জ্যোতি,
জলের
মধ্যে
তারকার
আলো,
শিশুদের
ফুল
কুড়ানো,
মায়ের
কোলে
শিশুর
চঞ্চলতা
প্রভৃতি
উজ্জ্বল
ও
তীক্ষ্ণ
সব
চিত্রকল্প
আমাদের
সামনে
হাজির
করেছেন, যা এক
কথায়
এক
অনবদ্য
নান্দনিক
সৃষ্টিকর্ম।
প্রকৃতি
প্রেম
ওয়ার্ডসওয়ার্থ
ছিলেন
একজন
সত্যিকারের
প্রকৃতি
পূজারি। তিনিই
ইংরেজি
সাহিত্যের
সর্বোৎকৃষ্ট
প্রতিবাদী
কবি। কবিতাটিতে
তিনি
দেখিয়েছেন
তার
শৈশব
প্রকৃতি
প্রেম
ও
বয়সী
প্রকৃতি
প্রেমের
মধ্যে
পার্থক্য। শৈশবে
প্রকৃতির
প্রতি
তার
গভীর
আবেগ
ছিল
এবং
প্রকৃতির
সান্নিধ্যে
সাবলিল
আনন্দ
উপভোগ
করতেন। কিন্তু
বাড়ন্ত
বয়সে
তিনি
কেবল
আত্মিকভাবেই
প্রকতির
সংস্পর্শে
আসতে
পারেন। এখনকার
প্রেম
ধ্যানের
উপর
নির্ভরশীল,
সংযমী
ও
আত্মনিয়ন্ত্রিত
এমনকী
প্রকৃতির
ক্ষুদ্র
উপাদানও
গভীর
চিন্তার
উদ্রেক
করে। মানবিক
দুঃখ-কষ্টে
তিনি
প্রকৃতির
সান্নিধ্যে
ভারমুক্ত
হন।
রচনাশৈলী
এ
কবিতায়
কবি
ব্যতিক্রমধর্মী
শব্দ
ব্যবহার
করেছেন। এখানে
ব্যতিক্রম
বলতে
সপ্তদশ
শতাব্দীর
নিও
ক্লাসিক্যাল
কবিদের
থেকে
ভিন্নতা
বুঝানো
হয়েছে। নিও
ক্লাসিক্যাল
কবিতায়
সাধারণ
মানুষের
মুখের
ভাষাকে
কবিতায়
স্থান
দেয়া
হত
না। কেবল
রাজপ্রাসাদের
ভাষায়
কবিতা
লেখা
হতো,
যা
সাধারণের
বোধগম্য
ছিল
না। ওয়ার্ডসওয়ার্থ
কবিতায়
এ
ধরনের
শব্দের
ব্যবহারের
বিরোধিতা
করেন
এবং
এ
সম্পর্কে
তার
ও
কোলরিজ-এর
যৌথ
লিরিকাল
ব্যালাড
বইয়ে
আলোকপাত
করেন। এটি
একটি
ওড
এবং
পুরো
কবিতা
সহজ
শব্দের
ব্যঞ্জনায়
সহজ
মিটারের
ব্যবহার
করেছেন। যেমন:
The cataracts blow
their trumpets from the steep;
No more shall grief of
mine the season wrong;
I hear the Echoes
through the mountains throng,
The Winds come to me
from the field of sleep,
পুরো
কবিতা
জুড়ে
এই
ধারা
অব্যাহত
রয়েছে। ওয়ার্ডসওয়ার্থ-এর
কাছে
কবিতার
বিষয়বস্তুই
গুরুত্বপূর্ণ
এবং
এটি
তাঁর
নিজস্ব
বিচিত্র
রীতিতে
রচনা
করেছেন। কবি
এ
কবিতায়
যে
সব
শব্দবন্ধ
ব্যবহার
করেছেন
তা
এখন
ইংরেজি
ভাষায়
সাধারণের
কথায়
ব্যবহৃত
হয়। সত্যি, সহজাত
প্রতিভা
না
থাকলে
এ-সব
বাক্য
রচনা
করা
যায়;
যেমন
:
'The glory and
freshness of dream', 'Our birth is but a sleep and
forgotting', 'Shades of
the prison house', 'The light of common day'.
Custom-heavy as frost
and deep as life', 'thoughts too deep for tears.
চিন্তা
ও
বিষয়
উপস্থাপনে
শব্দগুলোর
যুতসই
ব্যবহার
চিন্তা
ও
প্রকাশের
সামঞ্জস্যতা
রক্ষা
হয়েছে
চমৎকারভাবে। সর্বোপরি
তিনি
আঠারো
শতকের
মেকি
ভাষার
বিপক্ষে
সাধারণের
ভাষাকে
স্থান
দিয়ে
অমর
কীর্তি
স্থাপন
করেছেন। এই
ওডটি
মেটাফিজিকাল
আদলে
রচিত
হলেও
এর
মধ্যে
আছে
এক
ব্যক্তিগত
আবেগের
প্রকাশ
যা
তাকে
সুরেলা
ব্যঞ্জনা
দিয়েছে। প্রথম
চার
স্তবক
যা
কবির
হারানো
দিনের
স্মৃতি
প্রকাশ
পেয়েছে
এবং
শেষ
দুই
স্তবক
যেখানে
কবির
উপলব্ধি
ধারণ
করেছে
যা
তাকে
আনন্দ
ফিরিয়ে
দেয়, অনেকটা গানের
বৈশিষ্ট্য
প্রকাশ
পেয়েছে। ফলে, এই
ওড-এ
চিন্তা
ও
আবেগ,
মতবাদ
ও
কবিতা, ধ্যান ও
সুর
বেশ
আনন্দের
সাথে
মিশ্রিত
হয়েছে। এ
বিষয়ে
নীচের
লাইন
উদাহরণ
হতে
পারে-
"It is not now as
it hath been of yore:
Turn wheresoe'er I may,
By night or day,
The things which I have
seen I now can see no more."
এটা বহুকাল আগে যেমনটি ছিল, এখন আর তেমনটি নেই।
যার দিকেই আমি ফিরি না কেনো,
দিনে কিংবা রাতে।
যেসকল জিনিস আমি দেখেছি, এখন আর সেগুলো দেখি না।
Next part gula diyen viya
ReplyDelete