নিচের
লেখাটি
স্পার্কনোটসের
থেকে
অনুবাদ
করা।
মূল
ইংরেজির
লিঙ্কঃ
THE ILIAD MAIN IDEAS
এক
নজরে
ইলিয়াড
পূর্ণাঙ্গ
শিরোনাম
: দি
ইলিয়াড
রচয়িতা
: হোমার
রচনার
ধরন
: কাব্য
কাব্যের
ধরন
: মহাকাব্য
ভাষা
: প্রাচীন
গ্রিক
রচনার
সময়
ও
স্থান
: অজানা।
গ্রীসের
মূল
ভূখণ্ডে
- সম্ভবত
৭৫০
খ্রি.পূ.
অব্দে
রচিত
হয়।
প্রথম
প্রকাশের
তারিখ
: অজ্ঞাত
প্রকাশক
: অজ্ঞাত
বর্ণনাকারী
: কবি
নিজে;
অবশ্য
মহাকাব্যের
মাঝে
কবির
মধ্যস্থতায়
সাহিত্য
ও
শিল্পকলার
(কল্পিত)
অধিষ্ঠাত্রী
দেবী
জিউসের
মুখ
থেকে
বাণী
সংযোজন
করেছেন।
মূল
দর্শন
: বর্ণনাকারী
ঘটনাবলি
বর্ণনা
করেছেন
তৃতীয়
পুরুষে।
বর্ণনাকারী
হিসেবে
তিনি
যেন
একজন
সর্বজ্ঞ
ব্যাক্তি
যিনি
সকল
চরিত্রের
অন্তরে
ও
ঘটনার
সবগুলো
স্থানে
বিচরণশীল।
মরণশীল
মানব
আর
দেবতাকুল
প্রত্যেকের
কর্মকাণ্ডেই
তিনি
সমান
আলোকপাত
করেছেন।
এখানে
তাদের
কল্পিত
দেবদেবীগুলো
আর
সাধারণ
মানব
এক
হয়ে
মিশে
গেছে।
মূল
সুর
: ভয়
জাগানিয়া,
বিদ্রুপাত্মক,
বিলাপ
ও
অনুতাপমুখর,
সমবেদনাপূর্ণ।
কাল
: অতীত
ঘটনাকাল
: ব্রোঞ্জ
যুগ
(দ্বাদশ
ও
ত্রয়োদশ
খ্রি.পূ.)
ট্রয়যুদ্ধের
নয়
বছর
পর
ইলিয়াড
রচনা
শুরু।
ঘটনার
স্থান
: ট্রয়
(বর্তমান
তুরস্কের
উত্তর-পশ্চিম
কোণে
অবস্থিত
নগরী)।
মূল
নায়ক
: একিলিস
মূল
দ্বন্দ্ব
: আগামেমনন
একিলিসের
ভাগের
বন্দিনী
ব্রিসেইসকে
জোর
করে
ছিনিয়ে
নিলে
একিলিসের
আত্মসম্মানে
আঘাত
লাগে
এবং
তিনি
ক্রোধ
ভরে
যুদ্ধ
হতে
বিরত
থাকেন।
আর
এতে
ট্রয়বাহিনীর
হাতে
গ্রিকরা
রীতিমতো
পর্যুদস্ত
হতে
থাকে।
উদ্ভূত
প্রতিক্রিয়া
: হেকটর
প্রচণ্ড
বিক্রমে
গ্রিক
জাহাজ
আক্রমণ
করে
প্রতিরোধ
করতে
এগিয়ে
আসে।
প্যাট্রোক্লাস
যুদ্ধে
নামে
এবং
নিহত
হয়।
চূড়ান্ত পরিণতি
: একিলিস
ট্রয়যুদ্ধে
অবতীর্ণ
হয়ে
প্রচণ্ড
শক্তিতে
আক্রমণ
করে
ট্রয়নগরীর
বিনাশ
সাধন
করে।
কবি
পরোক্ষভাবে
এটার
ইঙ্গিত
প্রদান
করেছেন।
শেষ
পরিণতি
: পিছু
হটে
ট্রয়বাহিনী,
একিলিস
হেকটরকে
হত্যা
করে
প্রতিহিংসা
পূরণ
করে।
গ্রিক
সেনারা
লাঞ্ছিত
করে
হেকটরের
শবদেহ।।
মূল
বিষয়ঃ
যুদ্ধের
মহিমা,
পরিবার-পরিজনের
উর্ধে
যুদ্ধের
দায়ভার,
অস্থায়ী
মানবজীবন
এবং
তার
সৃষ্টি।
উপাদানসমূহ
: অস্ত্রধারী,
সমাহিতকরণ,
অগ্নি।
প্রতীকসমূহ
: গ্রিক
জাহাজসমূহ,
একিলিসের
বর্ম।
পূর্বাভাস
: ইলিয়াড
মহাকাব্যে
হোমার
অনেক
ঘটনার
পূর্বাভাস
দেন
ঘটনার
পূর্বেই।
প্যাট্রোক্লাসের
যুদ্ধে
যোগদানের
বিষয়টি
একিলিসের
যুদ্ধে
যোগদানের
পূর্বাভাস
প্রদান
করে।
হেকটর
প্যাট্রোক্লাসের
মৃতদেহটা
সামনে
রেখে
বিদ্রুপ
করেছে।
এটা
পূর্বাভাস
দেয়
যে,
তার
শবদেহটা
নিয়ে
এমনি
বিদ্রুপ
করা
হবে;
লাঞ্ছিত
হবে
একিলিসের
দ্বারা।
একিলিস
এবং
হেকটর
দুজনেই
তাদের
পরিণতির
পূর্বাভাস
প্রদান
করে।
হেকটর
তার
পরিণতির
কথা
নিজেই
বলেছে।
একিলিসের
মৃত্যু
ঘটে
মহাকাব্যটি
শেষ
হওয়ার
পর।
No comments:
Post a Comment