The Merchant of Venice - William Shakespeare - Summary in Bangla |
The Merchant of Venice - William Shakespeare - Summary in Bangla Part 2 of 2
“কাউকে অপছন্দ করলেই
তাকে খুন করে মানুষ?” জিজ্ঞেস করল ব্যাসানিও।
“ওকে এসব বলে কোন লাভ
নেই,” বলল অ্যান্টোনিও ।
‘তারচেয়ে বরং রায় হয়ে
যাক।’ কিন্তু হাল ছাড়বার
পাত্র নয় ব্যাসানিও। ‘তিন হাজারের বদলে তোমাকে ছয় হাজার ডুকাট দেব,
লোভ দেখাল সে । কিন্তু তার কথা কানেই তুলল না শাইলক, ‘আমি চুক্তির বাস্তবায়ন
চাই,’ তার এক কথা ।
ঠিক সে সময় কোর্টে আগমন ঘটল এক তরুণ ক্লার্কের
। বিখ্যাত উকিল বেলারিওর কাছ থেকে চিঠি নিয়ে এসেছে সে। অ্যান্টোনিওর পক্ষে মামলা লড়ার
কথা তার । বেলারিও লিখেছেনঃ ‘আমি অসুস্থ, আসতে পারছি না। আমার বদলে
রোমের এক তরুণ আইনবিদকে পাঠাচ্ছি। তার নাম বালথাজার । মামলার ব্যাপারে আলাপ করেছি আমরা,
আমার অভিমত জানেন তিনি। বয়স কম বলে তাকে অবহেলা করবেন না। এত জ্ঞানী আইনজ্ঞ আমার চোখে
আর পড়েনি।’
তরুন উকিল প্রবেশ করলেন কোর্টে। তাকে
এগিয়ে নিয়ে
এসেছে সেই তরুণ ক্লার্ক। কোর্টের কেউই চেনেন না এই অপরিচিত তরুণদ্বয়কে। তবে এদের চেনা
আসলে খুব একটা কষ্টকর কিছু নয় । পোর্শিয়ার বুদ্ধি খুব পরিষ্কার। এই বিপদের মুহূর্তে
মাথা খেলাতেই এসেছে সে! ব্যাসানিও ভেনিসের পথে রওনা দেয়ার পর থেকেই সে স্বামীর বন্ধু
এবং স্বামীকে সাহায্য করার জন্যে চিন্তা ভাবনা করেছে!
স্বামীর মুখে অ্যান্টোনিওর বন্ধু বৎসলতার কথা
শুনে তাকে সাহায্য করতে এক পায়ে খাড়া সে । বেলারিওকে চেনে ও । এ-ও জানে ডিউক তাকে ডেকে
পাঠিয়েছেন অ্যান্টোনিওর পক্ষে মামলা লড়ার জন্যে ।
বেলারিওকে চিঠি লিখেছে পোর্শিয়া, মামলার চরিত্র
সম্বন্ধে জানিয়েছে, উপদেশ চেয়েছে। এমনকি তার কাছে উকিলের পোশাক পর্যন্ত চেয়ে পাঠিয়েছে।
বেলারিও পোর্শিয়ার কাজিন । এই মহিলার প্রতি আস্থা রয়েছে তার। তাই তার অনুরোধ আর ফেলতে
পারেননি।
নেরিসাকে সহকারী সাজিয়ে ভেনিসে চলে এসেছে পোর্শিয়া।
বালথাজারের ছদ্মবেশধারী পোর্শিয়া তার বাচনভঙ্গি দিয়ে মন কেড়ে নিল সবার । শাইলকের সঙ্গে
পরিচিত হল সে, তাকে ক্ষমাশীল হতে অনুরোধ করল।
‘কেন ক্ষমা করব?’ খেঁকিয়ে উঠল শাইলক
। পোর্শিয়া তখন ক্ষমার গুণাগুণ বর্ণনা করল।
‘ও জিনিসটা স্বগীয় বৃষ্টির
মত ঝরে পড়ে,’ বলল সে ।
“ক্ষমার দু রকম গুণ।
যে ক্ষমা করে সে তো আশীর্বাদপুষ্ট হয়ই, যে ক্ষমা লাভ করে সে-ও বিশুদ্ধ হয় । এখন ভেবে
দেখুন, দাবি ছাড়বেন কিনা।’
“কোন প্রশ্নই ওঠে না,” একই কথা শাইলকের ।
পোর্শিয়া শাইলককে তার পাওনার তিনগুণ টাকা গ্রহণ করার আমন্ত্রণ জানালে প্রত্যাখ্যান
করল শাইলক ।
“আপনি আইনত এক পাউন্ড
মাংসের দাবিদার । বেশ আপনার ছুরি বার করুন,’ নিরুপায় পোর্শিয়া বলল
। শাইলকের খুশি ধরে না। চুক্তির শর্তের কথা ভাল করেই জানা আছে পোর্শিয়ার। তবু সে শাইলককে
অনুরোধ করল ওটা তাকে দেখানর জন্যে। সানন্দে দেখাল শাইলক ।
“আপনি এক পাউন্ড মাংস
পাবেন। কিন্তু আবারও অনুরোধ করছি আমার মক্কেলকে ক্ষমা করে দিন। টাকা নিন আপনি, আমাকে
চুক্তি পত্রটা ছিঁড়ে ফেলতে দিন।’
বারবার একই কথা শুনে বিরক্ত হয়ে গেছে শাইলক ।
“আমার ইচ্ছের নড়চড় হবে
না,” বলল সে । ‘আমি চাই এখুনি বিচার
কার্যকর হোক ।”
বাহ্যত হতাশ পোর্শিয়া এবার ফিরল অ্যান্টোনিওর
দিকে ।
“আপনি তৈরি হয়ে নিন।
আইন শাইলকের পক্ষে।’ একথা শুনে কাপড় খুলে বুক উন্মোচিত করল অ্যান্টোনিও।
শাইলকের হাসি গিয়ে ঠেকল দু’কানে ।
‘সঙ্গে স্কেল আছে তো?’ জিজ্ঞেস করল পোর্শিয়া।
‘আছে,’ বলল শাইলক । উঁচিয়ে
দেখাল ।
‘ডাক্তারের ব্যবস্থা
রেখেছেন? অ্যান্টোনিওর রক্তপাত বন্ধ করতে হবে না?’
“চুক্তিতে সেরকম কথা
ছিল না ।”
“কিন্তু দয়ার খাতিরে?”
গো ধরে রইল শাইলক। অমন কথা চুক্তিতে নেই, কাজেই
মানবে না সে ।
‘অ্যান্টোনিও শেষ বিদায়
জানাল প্রিয় বন্ধু ব্যাসানিওকে । জীবনের ওপর বিতৃষ্ণা জন্মে গেছে তার, প্রচণ্ড মানসিক
চাপ সয়ে। মৃত্যুর জন্যে প্রস্তুত সে। সবার সহানুভূতি রয়েছে অ্যান্টোনিওর জন্যে । কিন্তু
তার আর বেঁচে থাকার কোন উপায় নেই। তার উকিল বালথাজারও আইনের পক্ষে ।
‘এক পাউন্ড মাংস কেটে
নিন আপনি,’ বলল পোর্শিয়া ।
ক্রুর হেসে শিকারের দিকে এগিয়ে গেল শাইলক। বিপর্যন্ত
অ্যান্টোনিওর উদ্দেশে বলল, “তৈরি হও।” কোর্টে পিন পতন নিস্তব্ধতা।
উত্তেজনায় দম আটকে আসছে যেন উপস্থিত সকলের । ‘দাড়ান,’বলে উঠল কে যেন। সব
জোড়া চোখ ঘুরে গেল বক্তার দিকে! ‘এই চুক্তির ফলে,’ বলল পোর্শিয়া, ‘এক পাউন্ড মাংস পাবেন
আপনি । কিন্তু সাবধান, এরু ফোটা রক্তও যেন না বের হয়। মাংস কাটতে গিয়ে রক্ত ঝরালে আপনার
সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হয়ে যাবে, ভেনিসের আইন অনুসারে।’
এই ঘোষণায় কেবল যে শাইলকই বিস্মিত হল তা নয়,
অ্যান্টোনিওর বন্ধুরাও অবাক হয়ে গেল।
আইনের ফাক খুঁজে পেয়েছে পোর্শিয়া। সবাই জানে
রক্তপাত না করে মাংস কেটে নিতে পারবে না শাইলক।
ব্যাপারটা ধূর্ত সুদখোরেরও বুঝতে অসুবিধা হল
না। “এটাই আইন নাকি?” কর্কশ কণ্ঠে জিজ্ঞেস
করল সে ।
আইনের নির্দেশ স্পষ্ট দেখিয়ে দিল পোর্শিয়া। মুখ
কালো হয়ে গেল শাইলকের ।
“আমাকে তিনগুণ টাকা দেয়ার
কথা বলেছিলেন, তাই দিন,” কোনমতে বলল শাইলক।
‘না,’ কঠিন গলায় বলল পোর্শিয়া
।
‘তবে যে টাকাটা ধার দিয়েছিলাম
সেটাই দিন,’ অনুনয় করল শাইলক। -
‘না। আপনি বিচার চেয়েছিলেন,
টাকা চাননি।’
ব্যাসানিও সেই মুহূর্তেই শাইলকের ঋণ শোধ করে
দিতে চাইল। কিন্তু সমস্ত কিছুর ওপর এখন পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে পোর্শিয়ার। সে যা বলবে
তাই হবে।
‘কি হল? দাড়িয়ে রইলেন
কেন? বিনা রক্তপাতে এক পাউন্ড মাংস কেটে নিন না।’
শাইলকের আর কি করার আছে? নিজের কপাল নিজেই পুড়িয়েছে
সে । পরাজয় মেনে নিয়ে কোর্ট ছাড়ার উদ্যোগ নিল সে। তাকে থামাল পোর্শিয়া। ভেনিসের আইন
মোতাবেক যদি কোন বিদেশী, ভেনিসের নাগরিকের প্রাণ নিতে চায় তবে তার সম্পত্তির অর্ধেকের
মালিক হয়ে যায় সেই ভেনিসবাসী, আর বাকি অর্ধেক পায় রাষ্ট্র। আরও কথা আছে, সেই বিদেশীর
জীবন-মরণ তখন নির্ভর করে ডিউকের করুণার ওপর । ডিউক চাইলে তাকে ক্ষমা করে দিতে পারেন।
কাজেই আপনার উচিত ডিউকের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে ক্ষমা প্রার্থনা করা।
ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! যে লোক খানিক আগে
অন্যকে ক্ষমা করার জন্যে অনুরুদ্ধ হয়েছে এখন তাকেই নিজের জীবনের জন্যে অনুরোধ করতে
হচ্ছে।
শাইলককে প্রাণে মারলেন না ডিউক । তবে বললেন,
‘আপনার সমস্ত সম্পত্তি
অ্যান্টোনিও আর রাষ্ট্রের মধ্যে ভাগাভাগি হবে।’
অ্যান্টোনিও এসময় বলল, ‘আমি শাইলকের সম্পত্তি
চাই না। তবে তাকে কথা দিতে হবে, তার মৃত্যুর পর সম্পত্তির অর্ধেক পাবে জেসিকা, তার
মেয়ে । আমার বন্ধু লরেঞ্জোকে বিয়ে করেছে সে।’
পোর্শিয়া এবার ফিরল শাইলকের দিকে।
‘আপনি রাজি আছেন? রাজি
থাকলে একটি চুক্তি হবে, আপনি তাতে সই করবেন।’
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে শাইলকের । রাজি না হয়ে
উপায় নেই তার।
‘আমি অসুস্থ বোধ করছি।
চুক্তি তৈরি করে পাঠিয়ে দেবেন সই করে দেব।’ ধীরে ধীরে কোর্ট থেকে
বেরিয়ে গেল শাইলক।
সবার হাসির খোরাকে পরিণত হল সে। বালথাজারের জন্যে
বিরাট বিজয় এই বিচার। ডিউক উচ্চকণ্ঠে প্রশংসা করলেন তার। ব্যাসানিও ডিনারে আমন্ত্রণ
জানাল তাকে। কিন্তু অজুহাত দেখিয়ে এড়িয়ে গেল বালথাজাররুপি পোর্শিয়া।
অ্যান্টোনিও এগিয়ে গেল পোর্শিয়ার দিকে। কৃতজ্ঞচিত্তে
তাকে তিন হাজার ডুকাট দিতে চাইল। কিন্তু নিতে রাজি হল না সে। ব্যাসানিও তখন কৃতজ্ঞতার
নিদর্শনস্বরূপ কিছু একটা উপহার দিতে চাইল তাকে।
‘এতই যখন চাপাচাপি করছেন,’ ব্যাসানিওকে বলল পোর্শিয়া,
তবে আপনার আঙটিটি দিন।’
আসল ব্যাপার হচ্ছে বিয়ের সময় পোর্শিয়া এবং নেরিসা
তাদের স্বামীদের আলাদা ভাবে একটি করে আঙটি উপহার দিয়েছিল। বলেছিল তারা যেন কখনোই সে
আঙউটি দুটো হাতছাড়া না করে। এ ব্যাপারে কথাও আদায় করে নিয়েছিল তারা।
‘ওটা দিতে পারছি না,’ নরম গলায় বলল ব্যাসানিও।
‘আঙটিটি আমার স্ত্রীর
দেয়া। তাকে কথা দিয়েছি সবসময় ওটা নিজের কাছে রাখব।’
কথাটা হেসে উড়িয়ে দিল পোর্শিয়া, ‘দিতে না চাইলে লোকে
অনেক কথাই বানায়। আমাকে আঙটিটি দিলে আপনার স্ত্রী খুশি হবেন, আপনি নিশ্চিত থাকুন।’
ব্যাসানিও তবু দ্বিধা করতে লাগল। তার রকম সকম
দেখে ঘুরে হাটা দিল পোর্শিয়া, নেরিসাকে নিয়ে। কোর্ট থেকে বেরিয়ে যাবে তারা।
‘ব্যাসানিও,’ বলল অ্যান্টোনিও, ‘আঙটিটি ওঁকে দিয়ে দাও।
উনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন।’
এবার আর রাজি না হয়ে পারল না ব্যাসানিও। গ্রাশিয়ানোকে
পাঠাল পোর্শিয়ার পেছনে, আঙটি দেয়ার জন্যে। ওটা নিল পোর্শিয়া। ওদিকে ছদ্মবেশী নেরিসাও
পটিয়ে ফেলেছে গ্র্যাশিয়ানোকে, হাতিয়ে নিয়েছে আঙটি ।
পোর্শিয়া আর নেরিসা ফিরে গেল বেলমন্টে। পোশাক
পাল্টে বসে রইল স্বামীদের অপেক্ষায়। তারা পৌছেও গেল খানিক বাদে, সঙ্গে অ্যান্টোনিও।
পোর্শিয়া যখন সাদরে ডেকে নিচ্ছে অ্যান্টোনিওকে
তখন ঘরের এক কোণে ঝগড়ার শব্দ শোনা গেল। গ্র্যাশিয়ানো আর নেরিসার মধ্যে তর্ক চলছে। হেসে
ফেলল পোর্শিয়া। চিৎকার করে বলল, ‘কি হল? এর মধ্যেই ঝগড়া শুরু করে দিলে?
ব্যাপারটা কি?’
‘ও আমাকে একটা আঙটি দিয়েছিল,’ বলল গ্র্যাশিয়ানো।
‘ওতে লেখা ছিল, “ভুলো না আমায়” ও...’
ক্রুদ্ধ নেরিসা মাঝপথে থামিয়ে দিল তাকে। ‘কোথাকার কোন উকিলের
ক্লার্ককে নাকি দিয়েছেচ আঙটিটা । অথচ আমাকে বলেছিল জীবনেও হাতছাড়া করবে না। নিশ্চয়ই
ওর পছন্দের কোন মেয়েমানুষকে দিয়েছে ওটা।’
‘তুমি ভুল বলছ,’ প্রতিবাদ করল গ্র্যাশিয়ানো
। কিন্তু নেরিসা তার কথা শোনার পাত্রীই নয়।
এবার স্বামীকে বোকা বানানোর পালা পোর্শিয়ার।
‘নেরিসা,’ বলল সে, ‘তোমার রাগ করার কারণ
আছে। গ্র্যাশিয়ানো কথা রাখেনি । এমন স্বামীকে বিশ্বাস করবে কি করে! আমার স্বামী নিশ্চয়ই
অমন কাজ করেনি!’
‘ব্যাসানিও-ও তার আঙটি
দিয়ে দিয়েছে,’ বলে উঠল গ্র্যাশিয়ানো। ‘বালথাজারকে দিয়েছে ও।
আর আমি দিয়েছি তার ক্লার্ককে।’
পোর্শিয়া রেগে যাবার ভান করল। ‘কোন আঙটিটা দিয়েছ? আমারটা
নয় নিশ্চয়ই?’
ব্যাসানিও স্বীকার করল সেটাই দিতে হয়েছে । ‘বাধ্য হয়ে দিয়েছি,’ বলল সে। ‘অ্যান্টোনিওর জীবন বাঁচিয়েছেন
যিনি তাকে মুখের ওপর না বলি কি করে?’
‘তোমার কথা বিশ্বাস করি
না,’ চেচিয়ে উঠল পোর্শিয়া,
‘ওটা তোমার কোন প্রেমিকাকে
দিয়েছ বলো।’
নানাভাবে বোঝাতে চাইল ব্যাসানিও। কিন্তু পোর্শিয়া
তার কথা শুনলে তো!
‘সব দোষ আমার,’ করুণ শোনাল অ্যান্টোনিওর
গলা। ‘আমার জন্যেই বালথাজারকে
আঙটিটা দিয়েছে ও! ওকে এবারের মত মাফ করে দিন। দেখবেন, আর কখনও প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করবে
না।’
‘বেশ, এবারের মত ছেড়ে
দিচ্ছি,’ বলল পোর্শিয়া। ‘আর আমার ক্ষমার নিদর্শন
হিসেবে ওকে এই আঙটিটা দিচ্ছি।’ এই বলে ব্যাগ থেকে আঙটি বার করে ব্যাসানিওর
হাতে দিল সে ।
‘এটাও হারিয়ে বোসো না
যেন,’ বলল পোর্শিয়া । আঙটিটি
নিয়ে হা করে চেয়ে রইল ব্যাসানিও! নিজের চোখকেই বিশ্বাস হচ্ছে না তার। এই তো সেই আঙটি!
এটাই বালথাজারবে দিয়েছিল সে!
‘পোর্শিয়া আর বালথাজার
একই মানুষ,’ হাসতে হাসতে বলল পোর্শিয়া। চাইল ব্যাসানিও। ‘আমি তো চিনতেই পারিনি।’
তখন সব কথা খুলে বলল পোর্শিয়া। খুশি হয়ে উঠল
সবাই ।
তবে আরও আনন্দবার্তা অপেক্ষা করছিল
তাদের জন্যে জানা গেল অ্যান্টোনিওর সবগুলো জাহাজ নিরাপদে বন্দরে ফিরে এসেছে । সওদাগর হিসেবে
আবার আগেকার অবস্থায় ফিরে গেছে সে। এদিকে লরেঞ্জো আর জেসিকাও বেশ খুশি হল যখন জানতে
পারল শাইলক জেসিকাকে বাকি অর্ধেক সম্পত্তি লিখে দিয়েছে।
হাস্য রসে ভরা!
ReplyDelete😍😍😍😍😍
So excellent
ReplyDeleteVery Nice
ReplyDelete❤️❤️❤️
ReplyDeleteTo long
ReplyDeleteHumorous
ReplyDelete