The Canonization - John donne - Summary and Analysis in Bangla |
The Canonization - John donne - Summary and Analysis in Bangla
“The Canonization” সর্বপ্রথম
প্রকাশিত
হয়
১৬৩৩
সালে।
কবিতাটি
সর্বমোট
৫টি
স্তবক।
প্রতি
স্তবকে
৯টি
করে
মোট
৪৫
লাইন।
ছন্দ
বিন্যাস
প্রতি
স্তবকে
একইঃ
“ক
খ
খ
ক
গ
গ
গ
ক
ক”।
Canonization – শব্দের
অর্থ
হচ্ছে
একজন
সাধারণ
ধর্মীয়
ব্যক্তিকে
ক্যাথলিক
খ্রিস্টান
ধর্মের
সাধুতে
পরিণত
করার
কাজ
বা
প্রক্রিয়া।
কবিতার
এই
নামটি
আমাদের
মনে
করিয়ে
দেয়
কবি
ও
তার
প্রেয়সী
ভবিষ্যতে
মনে হয় “সেইন্ট
অভ
লাভ”
এ
পরিণত
হবেন।
কবিতাটিতে
জন
ডান
উদাহরণ
দিয়ে
বুদ্ধি
ও
বিড়ম্বনার
প্রকাশ
ঘটিয়েছেন।
কবিতাটিতে
দুটি
চরিত্র
– একটি
কবি
নিজে
আর
কবির
একজন
অদৃশ্য
বন্ধু,
যাকে
উদ্দেশ্য
করে
কবি
কথা
বলছেন।
কবিতার
শুরুটা
বেশ
আকর্ষণীয়।
কবি
তার
বন্ধুকে
বলেন
ঈশরের
দোহাই
লাগে,
তুমি
চুপ
করে
থেকে
আমাকে
ভালোবাসতে
দাও। আমাকে
আমার
শারিরীক
দূর্বলতার
জন্যে
তিরস্কার
করতে
পারো
কিন্তু
আমাকে
নিরবে
ভালোবাসতে
দাও।
কবি
তার
কবিতায়
ভালোবাসার
তরে
একটি
নিরিবিলি
ক্ষণ
কামনা
করেছেন।
তিনি
জগতের
কারো
বিরক্তি
উৎপাদন
করে,
কারো
সমস্যা
সৃষ্টি
করে
ভালোবাসার
প্রকাশ
ঘটাতে
চান
না।
তিনি
একান্তে
নিরিবিলি
তার
প্রিয়াকে
ভালোবাসতে
চান।
তিনি
অন্যদেরকে
বলেন
তোমরা
তোমাদের
অর্থবিত্ত
নিয়ে
সন্তুষ্ট
থাকো
শুধু
আমাকে
নিরিবিলি
ভালোবাসতে
দাও।
তিনি
এটাও
কামনা
করেন
তাঁর
ভালোবাসার
কারণে
যেন
কারো
ক্ষতি
না
হয়,
জগতে
কোনো
সমস্যা
না
ঘটে।
মামলাবাজেরা
মামলা
করুক,
সৈনিকেরা
যুদ্ধ
করুক,
তাতে
কবির
কিছু
যায়
আসে
না
তিনি
নীরবে
তাঁর
প্রেমিকাকে
ভালোবেসে
যাবেন।
কবি
বলেন,
তোমরা
আমাকে
যা
খুশি
তাই
বলো,
আমার
কিছু
যায়
আসে
না,
আমি
আর
আমার
প্রেমিকা
অচ্ছেদ্য
বন্ধনে
বাধা,
আমরা
ভালোবেসেই
যাবো।
যদি
মরতে
হয়
এক
সাথেই
মরবেন
কবি
তার
প্রেমিকার
সাথে।
কবি
বলেন,
তিনি
আর
তাঁর
প্রেমিকা
একই
সঙ্গীতের
সুরে
বাঁধা,
একই
কবিতার
মাঝে
জেগে
রবে
তাদের
ভালোবাসার
গাথা।
মোট
কথা
কবি
এখানে
তাঁর
প্রেমিকাকে
নিয়ে
নিভৃতে
জীবন
কাটাতে
চান,
তিনি
জগতের
কোনো
কোলাহল
চান
না,
সমস্ত
কোলাহল
হতে
সরে
গিয়ে
একান্তে
ভালোবাসার
পরশ
পেতে
চান।
কবি
জন
ডান
তাঁর
কবিতায়
প্রেমিকাকে
নিয়ে
একটু
নিরিবিলি
স্থানের
অন্বেষণ
করেছেন।
কবি
চান,
জগতের
সকল
কাজকর্ম
নিজেদের
নিয়মে
চলুক।
সম্পদলোভী
যারা
তারা
সম্পদের
সন্ধান
করুক,
সৈনিকেরা
যুদ্ধে
যাক,
আইনজীবীরা
আইন
নিয়ে
থাকুন,
মামলাবাজেরা
করুক
মামলা
তাতে
কবির
কোনো
কিছু
যায়
আসে
না,
তিনি
শুধু
নিরিবিলি
তাঁর
প্রেমিকাকে
ভালোবাসতে
চান।
কবি
বলেন,
তাঁর
এই
ভালোবাসা
তো
কোনো
কিছুর
বাঁধা
হয়ে
দাঁড়ায়নি
এমনকি
বসন্তকেও
বিলম্বিত
করেনি;
তার
প্রেমের
যে
উত্তাপ
সেটা
তো
প্লেগ
রোগের
প্রাদুর্ভাবও
ঘটায়নি
কিংবা
তার
ভালোবাসার
অশ্রুতে
কোনো
কৃষকের
ফসলের
মাঠও
তো
ডুবে
যায়নি।
অতএব,
তাকে
কেন
বিরক্ত
করা।
তার
চাই
নিরিবিলি
স্থান
যেখানে
তিনি
একান্তে
ভঁর
প্রেমিকার
সাথে
মিলিত
হতে
পারেন।
কবি
বলেন
যে
যাই
বলুক
না
কেন
তাতে
কিছু
যায়
আসে
না,
তার
প্রেমের
কাছে
মানুষের
কানাকানি
কোনো
বাঁধা
হয়ে
দাঁড়াবে
না।
লোকেরা
যদি
বলে
প্রেমিকাকে
নিয়ে
কোথাও
পালিয়ে
যেতে
তাহলে
তিনি
পালিয়েই
যাবেন
প্রেমিকাকে
একান্তে
ভালোবাসার
কারণে।
তবুও
তিনি
নিরিবিলি
স্থান
চান।
কবি
বলেন,
তিনি
ও
তাঁর
প্রেমিকা
একই
অচ্ছেদ্য
বন্ধনে
বাধা,
মৃত্যুর
পর
আবারো
দুজন
একই
বন্ধন
বজায়
রেখে
জেগে
উঠবেন।
কবি
মনে
করেন
তাদের
এই
ভালোবাসা
নিয়ে
কবিরা
কবিতা
রচনা
করবে,
গেয়ে
যাবে
অমর
প্রেম
গাথা।
কবি
আশা
করেন,
আপামর
জনসাধারণ
তাদের
এই
ভালোবাসার
তরে
প্রার্থনা
জানাবে।
সকল
স্তরের
মানুষ
এই
প্রেমের
বন্ধনকে
স্মরণ
করে
বলবে,
এটা
ছিল
নিখাদ,
খাঁটি
প্রেমের
বন্ধন।
কবি
বলেন
যদি
তাদের
দুজনের
ভালোবাসা
ইতিহাসে
স্থান
না
পায়
তাহলে
কবিরা
তাদের
ছোটো
ছোটো
সনেটগুলোতে
ধরে
রাখবে
প্রেমের
অমর
গাথা।
আর
এই
প্রেমের
অমর
কবিতার
মাঝেই
বেঁচে
থাকবে
কবির
ভালোবাসা।
সর্বশেষে
বলা
যায়
কবি
তাঁর
প্রেমিকার
জন্য
এবং
নিজের
জন্য
একটুখানি
অবকাশ,
একটুখানি
নিরিবিলি
স্থান
প্রার্থনা
করেছেন।
কবির
কামনা,
এ
পৃথিবীর
কোনো
নিরালা
এক
নিভৃত
স্থানে
তাঁর
প্রেমিকাকে
একান্তে
ভালোবেসে
যেতে
চান
আজীবন।
এ
কবিতায়
কবির
প্রেমিকার
প্রতি
কবির
গভীর
নিষ্ঠাপূর্ণ
ভালোবাসার
প্রকাশ
ঘটেছে।
thanku.
ReplyDeleteIt was amazing
ReplyDeleteThanks
ReplyDeleteIt's very helpful, thanks 😊
ReplyDeleteIt is really helpful for anyone
ReplyDeleteএটা খুবই উপকারী ,ধন্যবাদ
ReplyDelete