She Stoops to Conquer - Oliver Goldsmith - Summary in Bangla |
She Stoops to Conquer - Oliver Goldsmith - Summary in Bangla
নাটকের
শুরুতে
Prologue
বা
প্রস্তাবনায়
একজন
অভিনেতা
চিরায়ত
কৌতুকনাট্যের
মৃত্যুতে
শোক
প্রকাশ
করে
বিলাপ
করে।
পরে
আবার
দর্শকদের
আশার
বানী
শোনায়
যে,
যেহেতু
ড.
গোলডস্মিথ
যেহেতু
বেচে
আছেন
সেহেতু
তাদের
চিন্তার
কারন
নেই।
কারন
তার
কাছে
অবশ্যই
এর
প্রতিকার
থাকবে।
মূল
নাটকটি
সর্বমোট
৫টি
অঙ্কে
বিভক্ত।
প্রথম
অঙ্কে
আমরা
দেখতে
পাই
জনাব
হার্ডক্যাসেল
একটি
পুরনো
বাড়িতে
থাকেন
যেটি
দেখতে
অনেকটা
একটি
সরাইখানার
মত।
মি.
হার্ডক্যাসেলের
(Mr.
Hardcastle) বাড়িতে
থাকেন
তার
স্ত্রী
মিসেস
হার্ডক্যাসেল(Mrs.
Hardcastle), তার
কন্যা
কেট
আর
তার
স্ত্রীর
আগের
ঘরের
সন্তান
টনি
লাম্পকিন(Tony
Lumpkin) এবং তাদের
ভাতিজী
কনস্ট্যান্স
নেভিল
(Constance Neville)। তারা
মি.
হার্ডক্যাসেলের
পুরনো
বন্ধু
স্যার
চার্লস
মার্লোর
যুবক
ছেলে
মার্লোর(Marlow)
অপেক্ষায়
ছিলেন।
কারন
মি.
হার্ডক্যাসেল
কেট
এর
সাথে
মার্লোর
বিয়ে
দিতে
চান।
আর
অন্যদিকে
মিসেস
হার্ডক্যাসেল
চান
টনি
তার
ভাগ্নি
কনস্ট্যানস
নেভিলকে
বিয়ে
করুক
যাতে
উত্তরাধিকার
সূত্রে
পাওয়া
নেভিলের
সম্পত্তি
নিজেদের
মধ্যেই
রয়ে
যায়।
তবে
মিস
নেভিল
লন্ডনের
এক
যুবক
হেস্টিংসকে(Hastings)
ভালোবাসে
আর
টনিরও
তার
বিষয়ে
কোনো
আগ্রহ
নেই
।
টনি
ভালোবাসে
শহরতলির
এক
মেয়েকে
।
সে
অপেক্ষা
করছে
কবে
প্রাপ্তবয়স্ক
হবে
আর
স্বাধীনভাবে
জীবনযাপন
করতে
পারবে।
তরুণ
মার্লো
নীচু
শ্রেণির
মেয়েদের
সাথে
সহজভাবে
মিশলেও
অভিজাতনারীদের
ব্যাপারে
একেবারেই
অন্যরকম।
লজ্জা
এবং
জড়তার
জন্যে
তারে
সাথে
ঠিকভাবে
কথা
বলতে
পারে
না।
তাই
বন্ধু
হেস্টিংসকে
নিয়ে
পাত্রী
দেখতে
আসে
।
পথ
হারিয়ে
মার্লো
আর
হেস্টিংস
এক
পানশালায়
এসে
পৌছায়
যেখানে
টনির
সাথে
তাদের
সাক্ষাৎ
ঘটে
।
টনির
পরিচয়
সম্পর্কে
অজ্ঞাত
তরুণেরা
রাতের
বেলা
আশ্রয়
পাবার
জন্যে
কাছেপিঠে
কোনো
সরাইখানার
সন্ধান
জানতে
চায়
।
টনি
সরাইখানার
নাম
করে
তাদের
মি.
হার্ডক্যাসেলের
বাড়িতে
পাঠায়
।
মার্লো
আর
হেস্টিংস
সরাইখানা
ভেবে
মি.
হার্ডক্যাসেলের
বাড়িতে
এসে
ওঠে
এবং
তাকেই
সরাইমালিক
ভেবে
ভুল
করে।
এদিকে
মি.
হার্ডক্যাসেল
মার্লোর
উদ্ধত
ব্যবহার
দেখে
অবাক
হয়।
যদিও
প্রথমত
একে
তারুণ্যের
সহজাত
ঔদ্ধত্য
আর
লন্ডন
শহরের
আচার
ব্যবহারের
ধরন
বলে
মনে
করে।
মিস
নেভিল
এদিকে
হঠাৎ
করেই
তার
প্রেমিক
হেস্টিংসকে
বাড়িতে
দেখে
।
নেভিলের
সাথে
কথা
বলে
হেস্টিংস
জানতে
পারে
যে
এটা
কোনো
সরাইখানা
নয়
বরং
মি.
হার্ডক্যাসেলের
বাড়ি।
অনেকটা
কৌতুকবশত
তারা
মার্লোকে
এসব
জানায়
না
তবে
কেটের
সাথে
দেখা
করার
সুযোগ
করে
দেয়।
কেটের
সাথে
দেখা
করার
সময়
মার্লো
ভীত
সন্ত্রস্ত
হয়ে
পড়ে।
কিন্তু
তার
বিনয়
ও
ভদ্রতা
কেটকে
প্রভাবিত
করে
এবং
সে
মার্লোর
প্রেমে
পড়ে
যায়।
কেট
জানতে
পারে
যে
মার্লো
তাদের
বাড়িকে
সরাইখানা
ভেবে
ভুল
করেছে।
সেই
ভুলের
সুযোগ
নিয়ে
মার্লোকে
জয়
করার
জন্যই
কেট
তার
অবস্থান
থেকে
নীচে
নামে
এবং
সরাইখানার
সরবরাহকারী
মেয়ে
ভেবে
মার্লো
সহজভাবে
তার
সাথে
কথা
বলে
।
হেস্টিংস
এবং
মিস
নেভিল
পালিয়ে
যাবার
পরিকল্পনা
করে
এবং
টনি
এ
বিষয়ে
তাদের
সাহায্য
করে।
পালানোর
পরিকল্পনাসহ
টনির
কাছে
লেখা
হেস্টিংসের
একটা
চিঠি
ভুলবশত
মিসেস
হার্ডক্যাসেলের
হাতে
পড়ে।
মিসেস
হার্ডক্যাসেল
সব
জেনে
নেভিলকে
বাড়ি
থেকে
অন্যত্র
সরিয়ে
নেওয়ার
জন্য
সেই
রাতেই
বেরিয়ে
পড়ে
।
টনি
তাদের
গন্তব্যে
পৌছে
দেবার
নাম
করে
বাড়ির
আশেপাশেই
চক্কর
কাটে
এবং
শেষ
পর্যন্ত
বাড়িতেই
ফিরে
আসে
যেখানে
হেস্টিংস
নেভিলকে
সাথে
নিয়ে
পালানোর
জন্য
অপেক্ষা
করছে।
অন্ধকারে
মিসেস
হার্ডক্যাসেল
বুঝতেই
পারে
না
যে
নিজের
বাড়িতেই
ফিরে
এসেছে।
মি.
হার্ডক্যাসেলের
কাছে
সব
রহস্য
উদঘাটিত
হয়।
তাছাড়া
মার্লোর
বাবা
স্যার
চার্লস
(Sir Charles Marlow) এসে
পৌছে,
তার
সাথে
কথা
বলেও
সব
ভুল
বোঝাবুঝি
স্পষ্ট
প্রতীয়মান
হয়।
মার্লো
বুঝতে
পারে
সে
হার্ডক্যাসেলের
বাড়িকেই
সরাইখানা
ভেবে
ভূল
করেছে,
বারমেইড
মেয়েটা
যে
আসলে
মিস
হার্ডক্যাসেল
তাও
বুঝতে
পারে।
শেষ
পর্যন্ত
টনিও
জানতে
পারে
যে
সে
অনেক
আগেই
প্রাপ্তবয়স্ক
হয়েছে
কিন্তু
এ
সত্য
তার
কাছ
থেকে
গোপন
করা
হয়েছিল
।
টনি
মিস
নেভিলকে
মুক্ত
করে
দেয়
যাতে
সে
হেস্টিংসকে
বিয়ে
করতে
পারে।
কারণ
এর
ফলে
সে
নিজেও
তার
পছন্দের
মেয়ের
কাছে
যেতে
পারবে।
এভাবেই
শেষ
হয়
এক
রাতের
ভুল
বোঝাবুঝি
আর
ঘটতে
থাকা
মজাদার
সব
ঘটনা...
।
গোল্ডস্মিথের
রচনাশৈলী
বুদ্ধিদীপ্ত,
ইঙ্গিতবহ
ও
সহজ
মাধুর্যে
সাবলীল
।
“শি
স্টুপস
টু
কংকার”
নাটকটি
অত্যন্ত
উপভোগ্য,
সহজবোধ্য
এবং
বাহুল্যবর্জিত
।
নাটকটির
শুরুতেই
পরবর্তীতে
কী
ঘটতে
যাচ্ছে
তার.
ইঙ্গিত
পাওয়া
যায়।
যেমন
শুরুতেই
মিসেস
হার্ডক্যাসেল
বলে
যে
তাদের
বাড়িটাকে
দেখে
সরাইখানা
বলে
মনে
হয়।
পরবর্তীতে
সরাইখানা
ভাবার
কারণেই
ওই
বাড়িতে
এত
সব
কাণ্ড
ঘটে
।
অপর
একটি
জায়গায়
মিস
হার্ডক্যাসেল
বলে
যে
মার্লোর
সাথে
প্রথম
পরিচয়ের
সময়
সে
তার
মুখের
দিকে
ভালো
করে
তাকায়নি।
আর
এর
ফলেই
পরবর্তীতে
মার্লো
কেটকে
বারমেইড
ভেবে
ভুল
করে।
এছাড়া
প্রথম
দৃশ্যেই
বোঝা
যায়
যে
টনি
তার
মা
মিসেস
হার্ডক্যাসেলের
কারণেই
বখাটে
হয়ে
গেছে,
প্রথমেই
মিসেস
হার্ডক্যাসেলের
মুখরা
ও
কুচক্রী
রূপের
সাথে
পরিচয়
ঘটে
যায়।
জানা
যায়
যে
মিস
নেভিল
এনগেজড
।
টনির
পানশালায়
যাওয়া
আর
লন্ডন
থেকে
মার্লো
আর
হেস্টিংস
এর
আসাও
নিতান্ত
স্বাভাবিকভাবেই
ঘটে
যার
সম্পর্কে
পূর্ব
ধারণার
সুযোগ
থাকে
।
দ্বিতীয়
দৃশ্যে
টনি
স্বাধীন
জীবন
আর
বেট
বাউন্সার
নামে
শহরতলির
একটি
মেয়ের
প্রতি
তার
ভালোবাসার
কথা
প্রকাশ
করে।
তারপর
তরুণ
দুজন
পানশালায়
আসে
এবং
টনির
দ্বারা
বিপথগামী
হয়।
এভাবেই
প্রথম
অঙ্ক
শেষ
হয়
যা
পরবর্তীতে
কী
হতে
যাচ্ছে
তার
অল্প
ধারণা
রেখে
যায়।
দ্বিতীয়
অঙ্কে
মার্লো
ও
হেস্টিংস
হার্ডক্যাসেলের
বাসাকেই
সরাইখানা
ভেবে
সেখানে
উপস্থিত
হয়।
কেট
প্রথম
পরিচয়ে
মার্লোর
উপর
খানিকটা
হতাশ
হয়ে
পড়ে
অপরদিকে
মিস
নেভিল
টনি
লাম্পকিন
এর
সাথে
বিয়ে
হওয়া
থেকে
বাঁচার
প্রয়াস
চালায়।
একটি
দৃশ্যে
দেখা
যায়
টনি
পালিয়ে
যেতে
সাহায্য
করবে
বলে
হেস্টিংসকে
প্রতিশ্রুতি
দেয়
কারণ
এর
ফলে
সে
নিজেও
মুক্তি
পাবে
আর
বেট
বাউন্সারকে
বিয়ে
করতে
পারবে
।
এসব
কিছুই
পরবর্তীতে
কাহিনির
জট
খোলার
ব্যাপারে
ইঙ্গিত
দেয়
যার
শুরু
হয়
তৃতীয়
অঙ্ক
থেকে।
মি.
হার্ডক্যাসেল
আর
তার
মেয়ে
কেট,
মার্লোকে
নিয়ে
আলোচনা
করে।
এরইমধ্যে
কেট
মার্লোর
প্রেমে
পড়ে
যায়
এবং
তাকে
সম্পূর্ণভাবে
জানার
জন্যে
নিজের
অবস্থান
থেকে
নীচে
নামে।
নিজেকে
বারমেইড
বলে
পরিচয়
দেয়
।
চতুর্থ
অঙ্কে
মার্লোর
বাবা
আসছে
বলে
জানা
যায়।
মার্লোও
নিজের
ভুল
বুঝতে
শুরু
করে।
হেস্টিংস
আর
নেভিলের
পালিয়ে
যাওয়ার
পরিকল্পনা
বাতিল
হয়ে
যায়
তবে
টনি
এ
ব্যাপারে
নতুন
পরিকল্পনা
আটে
যা
শেষ
অঙ্কে
গিয়ে
প্রকাশিত
হয়।
স্যার
চার্লস
মার্লো
এবং
হার্ডক্যাসেল
পুরো
বিষয়টাই
একে
অন্যের
কাছে
ব্যাখ্যা
করে।
কেট
প্রকাশ
করে
যে
সে
বারমেইড
নয়।
মার্লোর
চরিত্র
সম্পর্কে
সকলের
ভুল
ধারণা
দূর
হয়ে
যায়।
হেস্টিংস
আর
মিস
নেভিলকে
ক্ষমা
করে
দেওয়া
হয়
এবং
টনি
যে
প্রাপ্তবয়স্ক
হয়ে
গেছে
তা
প্রকাশ
করা
হয়।
নাটকটি
শেষ
হয়
টনিকে
দিয়েই
যে
নিজের
ইচ্ছেমতো
বেট
বাউন্সারকে(Bet
Bouncer) বিয়ে করার
এবং
নিজের
জীবন
স্বাধীনভাবে
কাটানোর
সুযোগ
পেয়ে
যায়।
নাটকের
শেষে
দুটো
Epilogue
বা
উপসংহার
যুক্ত
হয়।
একটিতে
কেট
এর
হয়ে
ড.
গোল্ডস্মিথ
কথা
বলেন
আরা
একটিতে
টনি
লাম্পকিনের
হয়ে
গোল্ডস্মিথের
বন্ধু
জোসেফ
ক্যাডক
কথা
বলেন।
কেটরুপি
ড.
গোল্ডস্মিথ
নাটকের
৫টি
পর্বে
তার
নিজের
অভিনয়
সংক্রান্ত
কথা
বলেন।
আর
টনিরুপি
জোসেফ
লন্ডনে
বেট
বাউন্সারের
সাথে
তার
ভবিষ্যতের
লন্ডনের
সুখের
জীবন
নিয়ে
কথা
বলেন।
অন্যান্য লিঙ্কঃ
It also help me to lern the story thank you
ReplyDeleteSupperb
ReplyDelete