Nelson Mandela - Life and Works - in Bangla |
Nelson Mandela - Life and Works - in Bangla
জীবন
ও
কর্ম
Nelson Mandela ছিলেন দক্ষিন আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ রাষ্ট্রপ্রধান। যিনি ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৯
সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। তিনি প্রথম সম্পূর্নরুপে গণতান্ত্রিকভাবে
নির্বাচিত হওয়া প্রেসিডেন্ট। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ ফোর্ট হেয়ার এবং ইউনিভার্সিটি অফ
উইটসওয়াটারসর্যান্ড এ আইন বিষয়ে পড়ালেখা করেন। Nelson Mandela ছিলেন বান্টু নৃগোষ্ঠীর শাখা নৃগোষ্ঠী জোসার অন্তর্গত। নেলসন
মেন্ডেলা ব্রিটিশ শাসনাধীন দক্ষিণ
আফ্রিকার
ভেজো
(Mvezo)
গ্রামে ১৯১৮
সালের
১৮ই
জুলাই
জন্মগ্রহণ
করেন।
নেলসনের
পিতা
ছিলেন
অন্যতম
উপজাতীয়
নেতা।
এক
ঔপনিবেশিক
ম্যাজিস্ট্রেটের
সহিত
কলহের
ফলে
তিনি
তার
উপাধি
এবং
সহায়
সম্পত্তি
হারান।
মেন্ডেলার
মাতা
মেন্ডেলাকে
নিয়ে
ক্ষুদ্র
পল্লি
কুনুতে
চলে
যান।
মেন্ডেলা
সেখানে
প্রচলিত
ভুট্টা,
সরগম,
লাউ-কুমড়া,
শিম
খাদ্যাদি
খেয়ে
গ্রাম্য
ছেলেদের
সাথে
খেলাধুলা
করে
প্রাকৃতিক
পরিবেশে
বড়ো
হন।
এক
পিতৃবন্ধুর
পরামর্শ
অনুযায়ী
তিনি
খ্রিষ্টধর্মে
দীক্ষিত
হন।
পরিবারে
তিনিই
প্রথম
স্কুল
গমন
করেন
এবং
তার
প্রথম
নাম
দেওয়া
হয়
নেলসন।
নয়
বছর
বয়সে
মেন্ডেলা
পিতাকে
হারান।
পিতৃবন্ধু
রাজপ্রতিভু
জোঙ্গিনটাবা
ডেলিনডিয়েবো
তাকে
দত্তক
গ্রহণ
করেন।
কুনুর
ভাবনাহীন
প্রাকৃতিক
পরিবেশ
ছেড়ে
মোটরগাড়ি
করে
তিনি
থেম্বুল্যান্ডের
রাজধানী
মেকেখেজওয়েনি
গমন
করেন।
এখানকার
পরিবেশের
সাথে
তিনি
নিজেকে
খাপ
খাইয়ে
নিলেন,
কিন্তু
তাঁর
প্রিয়
গ্রাম
কুনুকে
ভুললেন
না।
রিজেন্টের
(রাজপ্রতিভুর)
দুই
সন্তানের
সাথে
একই
মর্যাদায়
এবং
দায়িত্বে
তিনি
প্রতিপালিত
হন।
এখানে
স্কুলে
অধ্যয়ন
কালে
তিনি
আফ্রিকার
ইতিহাসে
আকৃষ্ট
হন।
তিনি
জানতে
পারেন
কীভাবে
কৃষ্ণাঙ্গরা
শ্বেতাঙ্গদের
সাথে
তাদের
ভূমি,
বায়ু,
পানি
ভাগ
করে
নিত,
কিন্তু
শ্বেতাঙ্গরা
তা
করত
না,
সব
কিছু
নিজেরাই
ভোগ
করত।
ষোলো
বছর
বয়সে
আফ্রিকান
প্রথা
অনুযায়ী
অন্যান্য
২৫
জন
বালকের
সাথে
মেন্ডেলারও
খৎনা
হয়।
এতদুপলক্ষে
বক্ততা
প্রসঙ্গে
এক
বক্তা
বলেন
যে
এটা
দুঃখের
বিষয়
যে
নিজ
দেশেই
তারা
ক্রীতদাস।
শ্বেতাঙ্গদের
ইচ্ছা
অনুযায়ী
তাদের
চলতে
হয়
কথাগুলো
তখন
না
বুঝলেও
পরবর্তীকালে
কথাগুলো
তাকে
দক্ষিণ
আফ্রিকার
স্বাধীনতার
চিন্তায়
উদ্দীপিত
করে।
থেমবু
রাজপরিবারের
সদস্যরূপে
মেন্ডেলা
ওয়েসলিয়ান
মিশন
স্কুল,
ক্লাকবেরি
বোর্ডিং
ইনস্টিটিউট
এবং
ওয়েসলিয়ান
কলেজে
শিক্ষালাভ
করেন।
১৯৩৯
সালে।
মেন্ডেলা
ইউনিভার্সিটি
কলেজ
অভ
ফোর্ট
হেয়ারে
ভর্তি
হন।
এখানে
সিভিল
সার্ভিসে
যোগদানের
উদ্দেশ্যে
রোমান
ডাচ
আইন
অধ্যয়নে
তিনি
বিশেষ
মনোযোগ
দেন।
দ্বিতীয়
বর্ষে
অধ্যয়নকালে
মেন্ডেলা
স্টুডেন্ট
রিপ্রেজেন্টটিভ
কাউন্সিল-এর
সদস্য
নির্বাচিত
হন।
নির্বাচনকালে
অধিকাংশ
ছাত্র
তাদের
দাবি
দাওয়া
পূরণ
করা
না
হলে
বয়কটের
সিদ্ধান্ত
নেয়।
তাদের
সাথে
একমত
হয়ে
মেন্ডেলা
পদত্যাগ
করেন।
এতে
ক্ষুব্ধ
হয়ে
ড.
কের
তাঁকে
ইউনিভার্সিটি
হতে
বহিস্কৃত
করেন।
মেন্ডেলা
বাড়ি
ফিরে
যান।
রিজেন্ট
অত্যন্ত
ক্রুদ্ধ
হয়ে
তাঁকে
স্কুলে
ফিরে
যেতে
বলেন।
কয়েক
সপ্তাহ
পরে
মেন্ডেলা
বাড়ি
ফিরে
এলে
রিজেন্ট
তাকে
জানান
যে
তিনি
তার
বিয়ের
ব্যবস্থা
করেছেন।
অনিচছুক
মেন্ডেলা
বাড়ি
থেকে
পালালেন।
জোহানেসবার্গে
অবস্থানকালে
তিনি
গার্ড
এবং
কেরানির
কাজসহ
বিভিন্ন
কাজ
করেন।
সাংবাদিকতাসহ
তিনি
স্নাতক
কোর্স
সমাপ্ত
করেন।
তারপর
তিনি
আইন
অধ্যয়নের
জন্য
উইটওয়াটার
স্রেন্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ে
ভর্তি
হন।
এরপর
তিনি
১৯৪২
সালে
আফ্রিকান
ন্যাশনাল
কংগ্রেসে
যোগদান
করেন
এবং
সক্রিয়ভাবে
বর্ণবাদ-বিরোধী
আন্দোলনে
অংশগ্রহণ
করেন
এই
সংগঠনটি
তৃণমূল
পর্যায়ের
গ্রাম্য
কৃষক
এবং
শ্রমিকগণ
হতে
শক্তি
সঞ্চয়
করে।
সংগঠনটি
বুঝতে
পারে
শান্তিপূর্ণভাবে
সমস্যার
সমাধান
সম্ভব
নয়।
তারা
বয়কট,
ধর্মঘট,
আইন
অমান্য
এবং
অসহযোগিতার
নীতি
গ্রহণ
করে।
তারা
পূর্ণ
স্বাধীনতা,
জমির
পুনর্বণ্টন,
ট্রেড
ইউনিয়ন
অধিকার
এবং
সকল
শিশুর
অবৈতনিক
বাধ্যতামূলক
শিক্ষা
দাবি
করে।
বিশ
বছর
ধরে
তিনি
দক্ষিণ
আফ্রিকান
সরকারের
বিরুদ্ধে
শান্তিপূর্ণ
আন্দোলন
করেন
বিনামূল্যে
অথবা
স্বল্প
মূল্যে
কৃষ্ণাঙ্গদের
আইনি
পরামর্শ
দানের
জন্য
অলিভার
টেম্বোর
সহযোগিতায়
মেন্ডেলা
এন্ড
টেম্বো
আইনি
প্রতিষ্ঠানটি
স্থাপন
করেন।
১৯৫৬
সালে
মেন্ডেলা
এবং
আরো
১৫০
জনের
বিরুদ্ধে
রাষ্ট্রদ্রোহিতার
অভিযোগ
আনা
হয়
এবং
তাদের
গ্রেপ্তার
করা
হয়।
ইতোমধ্যে
আফ্রিকানবাদীদের
একটি
দল
গঠিত
হয়
যারা
মনে
করে
শান্তিপূর্ণ
উপায়ে
সমস্যার
সমাধান
হবে
না।
১৯৬১
সালে
মেন্ডেলা
বিশ্বাস
করা
শুরু
করেন
যে
সশস্ত্র
সংগ্রাম
ছাড়া
কোনো
পরিবর্তন
সম্ভব
নয়।
তিনি
‘এম,
কে’
নামে
একটি
শাখা
সংগঠন
স্থাপন
করেন
যারা
অন্তর্ঘাত
এবং
গেরিলা
যুদ্ধের
সাহায্যে
বর্ণবাদ
দূর
করবে।
১৯৬১
সালে
মেন্ডেলা
তিন
দিন
স্থায়ী
এক
জাতীয়
শ্রমিক
ধর্মঘটের
আয়োজন
করেন।
ধর্মঘটে
নেতৃত্বদানের
জন্য,
মেন্ডেলাকে
গ্রেপ্তার
করা
হয়
এবং
পাঁচ
বৎসরের
কারাদণ্ড
দেওয়া
হয়।
১৯৬৩
সালে
পুনরায়
তার
বিচার
করা
হয়
এবং
আরো
দশজন
নেতাসহ
যাবজ্জীবন
কারাদণ্ডে
দণ্ডিত
করা
হয়।
তাঁর
২৭
বৎসরের
কারাজীবনের
১৮
বৎসরই
তিনি
রোবেন
দ্বীপে
কারারুদ্ধ
থাকেন।
এই
সময়
তিনি
যক্ষ্মারোগে
আক্রান্ত
হন
এবং
যৎসামান্য
চিকিৎসা
পান।
তবে
কারারুদ্ধ
থাকা
অবস্থায়
তিনি
লন্ডন
ইউনিভার্সিটির
পত্রযোগে
শিক্ষাদান
কোর্সের
মাধ্যমে
ব্যাচেলর
অভ
ল
ডিগ্রিলাভে
সক্ষম
হন।
১৯৮১
সালে
দক্ষিণ
আফ্রিকান
সরকারের
মেন্ডেলাকে
পলায়নের
সুযোগ
দিয়ে
হত্যা
করার
এক
ষড়যন্ত্র
উদঘাটিত
হয়।
মেন্ডেলা
কৃষ্ণাঙ্গ
প্রতিরোধের
এক
প্রতীকে
পরিণত
হন।
তাঁর
মুক্তির
জন্য
একটি
সংঘবদ্ধ
আন্তর্জাতিক
অভিযান
পরিচালনা
করা
হয়।
তার
ক্ষমতা
এবং
সম্মানের
এটি
একটি
প্রতিকে
পরিণত
হয়।
১৯৮২
সালে
মেন্ডেলা
এবং
অন্যান্য
জাতীয়
নেতাদের
পলসমূর
কারাগারে
প্রেরণ
করা
হয়।
১৯৮৫
সালে
সশস্ত্র
সংগ্রাম
না
করার
অঙ্গীকার
করলে
মেন্ডেলাকে
মুক্তিদানের
প্রস্তাব
দেয়া
হয়;
প্রস্তাব
প্রত্যাখ্যান
হয়।
ক্রমবর্ধমান
স্থানীয়
এবং
আন্তর্জাতিক
চাপের
মুখে
শেষ
পর্যন্ত
১৯৯০
সালে
মেন্ডেলা
মুক্তি
পান।
মুক্ত
হওয়ার
পর
মেন্ডেলা
বিদেশি
শক্তিকে
দক্ষিণ
আফ্রিকান
সরকারের
উপর
সাংবিধানিক
সংস্কারের
জন্য
চাপ
চালিয়ে
যেতে
অনুরোধ
করেন।
শান্তির
জন্য
কাজ
করলেও
কৃষ্ণাঙ্গরা
ভোটাধিকার
না
পাওয়া
পর্যন্ত
তিনি
সশস্ত্র
সংগ্রাম
চালিয়ে
যাওয়ার
ঘোষণা
দেন।
১৯৯১
সালে
মেন্ডেলা
আফ্রিকান
ন্যাশনাল
কংগ্রেসের
সভাপতি
নির্বাচিত
হন।
আজীবন
বন্ধু
ও
সহকর্মী
অলিভার
টেম্বো
জাতীয়
চেয়ারপার্সন
থাকেন।
মেন্ডেলা
দেশের
প্রথম
সর্বজাতীয়
নির্বাচন
সম্বন্ধে
কথা
বলতে
থাকেন।
শ্বেতাঙ্গ
দক্ষিণ
আফ্রিকানরা
ক্ষমতার
ভাগাভাগিতে
সম্মত
ছিলেন,
কিন্তু
অনেক
কৃষ্ণাঙ্গ
দক্ষিণ
আফ্রিকান
সমস্ত
ক্ষমতা
হস্তান্তর
দাবি
করেন।
কথাবার্তা,
তর্কবিতর্ক
চলতে
থাকে।
মেন্ডেলাকে
বিক্ষোভ
প্রদর্শন
এবং
সশস্ত্র
প্রতিরোধের
মুখে
রাজনৈতিক
চাপ
এবং
তীব্র
আলোচনার
মধ্যে
সূক্ষ্ম
ভারসাম্য
বজায়
রাখতে
হয়।
১৯৯৩
সালে
মেন্ডেলা
এবং
প্রেসিডেন্ট
ডি
ক্লার্ক
বর্ণ
বৈষম্য
দূরীকরণে
কাজ
করার
জন্য
একত্রে
নোবেল
পুরস্কার
লাভ
করেন।
এই
সময়ে
কৃষ্ণাঙ্গ
এবং
শ্বেতাঙ্গ
আফ্রিকানদের
মধ্যে
কথাবার্তাও
চলতে
থাকে।
১৯৯৪
সালে
আফ্রিকায়
প্রথম
গণতান্ত্রিক
নির্বাচন
অনুষ্ঠিত
হয়।
৭৭
বছর
বয়সে
নেলসন
মেন্ডেলা
দেশের
প্রথম
কৃষ্ণাঙ্গ
প্রেসিডেন্ট
নির্বাচিত
হন,
ডি
ক্লার্ক
হন
তার
ডেপুটি
বা
প্রতিনিধি।
ঐ
বৎসরই
(১৯৯৪)
মেন্ডেলা
তার
আত্মজীবনী
লং
ওয়ক
টু
ফ্রীডম’
প্রকাশ
করেন।
কারাগারে
থাকাকালে
তিনি
গোপনে
এটি
লিখেন।
পরের
বৎসর
তিনি
অর্ডার
অভ
মেরিট
পদবীতে
ভূষিত
হন।
১৯৯৪
থেকে
১৯৯৯
পর্যন্ত
মেন্ডেলা
সংখ্যালঘু
এবং
বর্ণবাদীদের
হাত
হতে
বর্ণবাদ
বিরোধী
এবং
কৃষ্ণাঙ্গ
সংখ্যাগরিষ্ঠদের
হাতে
শাসনব্যবস্থা
তুলে
দেওয়ার
জন্য
কাজ
করেন।
সাদা-কালোর
মিলন
স্থাপনে
তিনি
খেলাধুলার
প্রতি
জাতীয়
উৎসাহকে
কাজে
লাগান।
কৃষ্ণাঙ্গ
দক্ষিণ
আফ্রিকানদের
জাতীয়
রাগবি
টিমকে
সমর্থন
দানে
উৎসাহিত
করেন।
রাগবি
ওয়ার্ল্ড
কাপের
আয়োজন
করে
দক্ষিণ
আফ্রিকা
বিশ্ব
দরবারে
পরিচিত
হয়।
প্রেসিডেন্ট
থাকা
কালে
মেন্ডেলা
দক্ষিণ
আফ্রিকাকে
অর্থনৈতিক
পতনের
হাত
হতে
রক্ষা
করার
লক্ষ্যে
অনেক
কাজ
করেন।
পুনর্গঠন
এবং
উন্নয়ন
পরিকল্পনার
মধ্য
দিয়ে
দক্ষিণ
আফ্রিকান
সরকার
কর্মসংস্থান,
গৃহায়ন
এবং
মৌলিক
স্বাস্থ্য
পরিচর্যার
কাজে
অর্থ
দান
করেন।
১৯৯৬
সালে
মেন্ডেলা
সংবিধানে
একটি
নতুন
আইন
সংযোজিত
করেন।
সংখ্যাগরিষ্ঠতার
ভিত্তিতে
একটি
শক্তিশালী
কেন্দ্রীয়
সরকার
গঠনের
ব্যবস্থা
করেন।
এতে
সংখ্যা
লঘিষ্ঠদের
অধিকার
এবং
বাকস্বাধীনতা
সংরক্ষিত
হয়।
১৯৯৯
সনের
সাধারণ
নির্বাচনের
পূর্বেই
নেলসন
মেন্ডেলা
সক্রিয়
রাজনীতি
হতে
অবসর
গ্রহণ
করেন।
কিন্তু
দক্ষিণ
আফ্রিকার
গ্রামাঞ্চলে
স্কুল
এবং
ক্লিনিক
ইত্যাদি
নির্মাণে
তিনি
অর্থ
সংগ্রহ
করতে
থাকেন।
বুরুন্ডির
গৃহযুদ্ধে
তিনি
মধ্যস্থতা
করেন।
তিনি
নিজ
জীবন
এবং
সংগ্রাম
সম্বন্ধে
কয়েকটি
বই
প্রকাশ
করেন।
২০০১
সনে
মেন্ডেলার
প্রোস্টেইট
ক্যান্সার
ধরা
পড়ে।
২০০৪
সনে
৮৫
বছর
বয়সে
তিনি
জন
জীবন
(Public
life) হতে আনুষ্ঠানিক
অবসর
গ্রহণের
ঘোষণা
দেন
এবং
তার
নিজ
গ্রাম
কুনুতে
ফিরে
যান।
২০০৭
সালে
মেন্ডেলা
বিশ্ব
নেতৃবৃন্দের
একটি
দলকে
বিশ্বের
কয়েকটি
কঠিন
সমস্যা
নিয়ে
আলোচনার
জন্য
আহ্বান
করেন।
বিশ্বের
নানাবিধ
সমস্যা
সমাধানে
তারা
একযোগে
এবং
ব্যক্তিগতভাবে
কাজ
করতে
ইচ্ছা
প্রকাশ
করেন।
তারা
শান্তি
স্থাপন,
নারী
সাম্য,
মানবীয়
সমস্যা
সমাধান
এবং
গণতন্ত্রের
উন্নয়নে
কাজ
করতে
থাকেন।
জাতীয়
এবং
আন্তর্জাতিক
পর্যায়ে
শান্তি
ও
সাম্যের
প্রবক্তা
হওয়া
ছাড়া
মেন্ডেলা
জীবনের
শেষ
বছরগুলোতে
এইডস
(AIDS)
রোগের
বিরুদ্ধে
সংগ্রাম
করে
যান।
এই
রোগে
তার
পুত্রের
মৃত্যু
হয়।
২০১০
সনে
দক্ষিণ
আফ্রিকায়
ওয়ার্ল্ড
কাপ
প্রতিযোগিতায়
তাকে
শেষবারের
মতো
দেখা
যায়।
শেষ
বয়সে
শৈশবের
কুনু
গ্রামেই
তিনি
অধিকাংশ
সময়
অতিবাহিত
করেন।
তিনি
অবশ্য
বারাক
ওবামার
স্ত্রী,
ফার্স্ট
লেডি
মিশেল
ওবামার
সাথে
সাক্ষাৎ
করেন।
২০১১
সনে
ফুসফুস
সংক্রমণের
পর
২০১২
সনে
পাকস্থলিতে
অস্ত্রোপচারের
জন্য
তিনি
কিছুদিন
হাসপাতালে
থাকেন।
পরে
নিজ
গ্রাম
কুনুতে
ফিরে
যান।
পরের
কয়েকটি
বছর
তাকে
কয়েকবার
হাসপাতালে
থাকতে
হয়।
২০১৩
সালে
তিনি
শেষবার
হাসপাতালে
ভর্তি
হন।
মেন্ডেলার
স্ত্রী
গ্রেকা
মেশেল
তার
লন্ডনের
অনুসূচি
বাতিল
করে
হাসপাতালে
তার
শয্যাপার্শ্বে
থাকেন।
তাঁর
কন্যা
জিনানি
ডিলামিনিও
(Dlamini)
বিমানযোগে
আর্জেন্টিনা
হতে
এসে
পিতার
শয্যাপার্শ্বে
থাকেন।
২০১৩
সালের
৫ই
ডিসেম্বর
৯৫
বৎসর
বয়সে
মেন্ডেলা
মৃত্যুবরণ
করেন।
অন্যান্য লিঙ্কঃ
১। লং ওয়াক টু ফ্রিডম বাংলা অনুবাদ
২। লং ওয়াক টু ফ্রিডম বাংলা সরল অনুবাদ
৩। লং ওয়াক টু ফ্রিডম বাংলা সারাংশ ও আলোচনা
৪। নেলসন ম্যান্ডেলা জীবন ও কর্ম বাংলা
অন্যান্য লিঙ্কঃ
১। লং ওয়াক টু ফ্রিডম বাংলা অনুবাদ
২। লং ওয়াক টু ফ্রিডম বাংলা সরল অনুবাদ
৩। লং ওয়াক টু ফ্রিডম বাংলা সারাংশ ও আলোচনা
৪। নেলসন ম্যান্ডেলা জীবন ও কর্ম বাংলা
No comments:
Post a Comment