TINTERN ABBEY - Bangla Summary and Analysis |
Tinern Abbey Bangla Translation - Part 1 - Part 2
কবিতাটির সম্পূর্ণ নাম হল “Lines
Composed a Few Miles above Tintern Abbey, on Revisiting the Banks of the Wye
during a Tour. July 13, 1798.” । প্রকৃতি নিয়ে-William
Wordsworth-এর সম্পূর্ণ চিন্তাধারা প্রকাশ পেয়েছে এ-কবিতাটিতে। কবিতাটি শুরু হয় এই কথার মাধ্যমে যে, কবির এই স্থানে আগেরবার আসার পরে প্রায় ৫ বছর পেরিয়ে গেছে Tintem Abbey-নামক মঠের প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলি কবির ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বয়ে দিয়েছে মুক্তির উল্লাস। কিছু কিছু মুহূর্তে তা কবির কাছে বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ডের রহস্যরূপে দেখা দিয়েছে। যখন তিনি ছোটো ছিলেন, তাঁর প্রকৃতি প্রেম ছিল ভাবনাহীন, আবেগাপ্লুত এবং অনুভূতিপ্রবণ। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন মানুষের নানাবিধ দুঃখ-কষ্ট,
যা তাঁকে সমভাবে পীড়িত করেছে। যাতে তাঁর মন হয়ে উঠেছে অভিজ্ঞতায় পূর্ণ। এর ফলে তাঁর প্রকৃতি প্রেমেও এসেছে পরিবর্তন। এখন তা অনুভূতি প্রধান না হয়ে আধ্যাত্মিকতায় রূপান্তর ঘটেছে। এখন তিনি প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে ঐশ্বরিকতা খুঁজে পান। এছাড়া তিনি প্রকৃতিকে ভাবছেন মাতৃসুলভ, অভিভাবক,
সেবিকা এবং নৈতিক শিক্ষকরূপে। কবিতাটি তাঁর বোনকে উদ্দেশ্য করে বলা কিছু পঙক্তির মাধ্যমে সমাপ্ত হয়েছে যেখানে তিনি বোন Dorothy-কে উপদেশ দেন প্রকৃতিকে ভালোবাসার।
এই কবিতাটি ১৭৯৮ সালে প্রথমে প্রকাশিত হয়। স্বয়ং Wordsworth
কবিতাটি সম্পর্কে বলেন,
“No poem of mine was composed under circumstances more pleasant for me to
remember than this, 1 began it upon leaving Tinten, after crossing the wye, and
concluded it just as I was entering Bristol in the evening, after a ramble of
four or five days with my sister, Not a line of it was altered, and not any
part of it was written down till
Ireached Bristol. Tinte Abbey ভ্রমণটি ছিল তার পূর্ব ১৭৯৩ সালে, এখানে তাঁর স্মৃতিচারণ করেছেন। এখানে তিনি উপলব্ধি করতে সমর্থ হন যে পূর্বের মতো প্রকৃতি তার কাছে ধরা দিচ্ছে না। অনেক কিছুই পরিবর্তন এসেছে। তাঁর ব্যক্তিগত অনুভূতি ছাড়াও কবিতায় উঠে এসেছে এক ঐতিহাসিক গুরুত্ব এবং তা হলো এটি ছিল তখনকার রচনা যখন রোমান্টিক আন্দোলন তুঙ্গে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কবিতা। কবিতার প্রেক্ষাপট হলো কবির Wye দর্শন, যা তিনি পাঁচ বছর পূর্বে দেখেছিলেন প্রথম দ্বিতীয় গমনে প্রাকৃতিক পরিবেশ তার কাছে ব্যস্ত জীবন থেকে কিছুটা বিরতিরূপে ছিল, যা তাকে কিছুটা হলেও আনন্দিত করবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কবির কাছে তা আর থাকেনি। তা হয়ে উঠেছে এক মহিমান্বিত সত্তারূপে
...
that blessed mood,
n
which the burthen of the mystery,
In
which the heap and the weary weight
of
all this unintelligible world,
Is
lightened; ...
Tintern
Abbey-তে Wordsworth
তার সর্বোৎকৃষ্ট কাব্যিক প্রকাশ ঘটিয়েছেন। শুরু করেছেন প্রাকৃতিক বর্ণনার মধ্য দিয়ে। কিন্তু তিনি সেখানে না থেকে জীবনের গুঢ় উপলব্ধির দিকে গমন করেছেন। কবিতাটিকে একটি চমৎকার কাব্যিক প্রবন্ধও বলা যেতে পারে এবং বলা যেতে পারে দারুণ এক অনুভবের অভিজ্ঞতার প্রকাশ। এখানে কবির প্রকৃতি চিন্তার সবটাই উঠে এসেছে। এটা কবির ধর্মীয় ভাবনা তুলে ধরেছে, যা তিনি প্রকৃতির মধ্যে খুঁজে পেতেন। এছাড়া অতিইন্দ্রিয়ের সাথে কবির আত্মিক সংযোগ স্থাপনের বিষয়টিও উঠে এসেছে; উঠে এসেছে মানুষের উপর প্রকৃতির বিভিন্ন প্রভাবের বিষয়। তিনি আশা পোষণ করেন যে ঈশ্বর মানুষকে অবশ্যই উন্নত করে তুলবেন। কবি তাঁর দুই সময়কার wye
ভ্রমণের তুলনামূলক উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে প্রকৃতি সম্পর্কে তার সমস্ত চিন্তা-ভাবনা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন, যা অনেকাংশে আজও মুছে যায়নি। তিনি তার অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে প্রকাশ করে বাস্তব অসুস্থ অবস্থা থেকে আমাদের সুস্থ এক জীবনের দিকে নিয়ে যেতে চেয়েছেন এবং সেই সুস্থতার ক্ষেত্রে প্রকৃতির অবদানকে ফুটিয়ে তুলেছেন। Tintern
Abbey একটি অসাধারণ কবিতা যা ধারণ করে আছে অপার্থিব সৌন্দর্য। এটি wordsworth
কর্তৃক রচিত কবিতাগুলোর মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ যেখানে তিনি ব্যক্তিগত হৃদয় নিংড়ানো অনুভূতির প্রকাশ ঘটিয়েছেন। এখানে প্রকাশ পেয়েছে প্রকৃতি, মানুষ এবং কবির উন্নত চিন্তার সামষ্টিক বিন্যাস। অন্যভাবে বললে, কবিতাটি ধারণ করে কবির বিশ্বাস ও প্রকৃতির দর্শন যা অনবদ্যরূপে গৃহীত।
কবিতাটি মূলত তিনটি ধাপে বিভক্ত—১) দৃশ্যাবলির বর্ণনা, ২) প্রকৃতি সম্পর্কে কবির চিন্তা, ও ৩) কবির বোনকে উদ্দেশ্য করে প্রকাশ করা বক্তব্য। শুরুর দিকের পঙক্তিগুলোতে আমরা দৃশ্য বর্ণনায় কবির সহজাত প্রতিভায় মুগ্ধ হই। তিনি বিচিত্র বর্ণনার মধ্য দিয়ে আমাদের সামনে প্রকৃতির এক উজ্জ্বল চিত্র উপস্থাপন করেছেন, যা যেকোনো পাঠককে দোলা দিয়ে যায়। পর্বতচূড়া থেকে নেমে আসা জলের ধারা, বর্তমান নদী, উঁচু খাড়া পাহাড়, অপক্ক ফল শোভিত সবুজ গাছের সারি,
জমির আগে রোপিত গাছ,
বনের মধ্যে থেকে উঠে আসা কুণ্ডলী সবকিছু আমাদের এক অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে নিয়ে যায়। কবিতার দ্বিতীয় ধাপে Wordsworth
প্রকৃতির নিরাময় ক্ষমতাকে উপস্থাপন করার প্রয়াস পেয়েছেন, যা তার দার্শনিক বিশ্বাসও বটে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্মৃতিও কবির কাছে এক উদ্বেল আনন্দের উপলক্ষ্য বলে মনে হয়। যখন তিনি বিরুদ্ধ বাস্তবতার নিপীড়িত হন, সামাজিক অসুস্থতা যখন গ্রাস করে নেয় সমস্ত প্রাণশক্তি, তিনি প্রকৃতিকে স্মরণ করে কিছুটা স্বস্তি পান। এ থেকে দেখা যায় যে ওয়ার্ডসওয়ার্থ প্রকৃতিকে দেখেন অস্থির মনের নিরাময় কেন্দ্ররূপে। পরবর্তী অংশে দেখি তিনি শৈশব ও বার্ধক্যে দেখা প্রকৃতির মধ্যে পার্থক্য করছেন। একজন বালক রূপে তিনি প্রকৃতিকে ভালোবেসেছেন যা ছিল কেবল দৈহিক আনন্দ আর অনুভূতির উল্লাস। কিন্তু এখন বার্ধক্যে তিনি প্রকৃতিকে দেখছেন এক ঐশ্বরিক মহিমায়। তিনি বয়স বাড়ার সাথে সাথে দেখেছেন মানুষের নানাবিধ দুঃখ-কষ্ট,
তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়েছেন,
হয়েছেন সহমর্মী, যা তার মনকে দিয়েছে চিন্তার খোড়াক এবং সেই ভাবনা এক দার্শনিক মনের সৃষ্টি করেছে। ফলে তিনি প্রকৃতিকে আর আগের মতো করে দেখতে পারছেন না। তবে তাতে কবির কোনো আফসোস নেই। তিনি এখন প্রকৃতির মাঝে স্বর্গীয় সত্তার উপস্থিতি খুঁজে পান। প্রকৃতিকে দেখিয়েছে একজন হৃদয়ের সেবিকা মাতা মত,
এক নৈতিক শিক্ষকরূপে।
শেষধাপে এসে দেখি Wordsworth
তার প্রকৃতিপ্রেমকে শিখিয়ে দিলেন তার বোন ডরোথির প্রতি তার ভালোবাসার সাথে। তিনি তাকে উপদেশ দিচ্ছেন যেন ডরোথি পুরোপুরি নিজেকে প্রকৃতির মধ্যে বিলিয়ে দেয়,
কারণ প্রকৃতির মধ্যেই আছে শুদ্ধতার উপাদান। যে শুদ্ধতা দিতে পারে এক আনন্দঘন জীবন। তিনি বিশ্বাস করেন,
প্রাকৃতিক শুদ্ধতাই মানুষকে মানুষ করে তোলে এবং তা মানুষকে প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকার অধিকার দেয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ চিত্রকল্প তুলে ধরার চেষ্টা করছি,
'We see into the life of things,
Frerful
stir unprofitable, The fever of the world, the sounding
cataracts
haunted me like a passion, aching joys and dizzy raptures,
The
still and music of humanity, Nature never did betray the heart that
lowed
her ইত্যাদি।
wordsworth
কখনো তার মতবাদ ব্যাখ্যা করেননি। মাঝেমধ্যে বলেছেন, এটা একটা অভিজ্ঞতা যা মনে অভিভাবকের মত শান্তি আনে। wordsworth এখানেই থেমে থাকেননি। তিনি মানব জীবনের বিভিন্ন স্তরের মাধ্যমে দেখাতে সক্ষম হন যে প্রকৃতির বিবিধ রূপ। শৈশবে দেখা প্রকৃতিকে দেখেছেন এভাবে-
That
had no need of a remoter charim,
By
thought supplied, nor any interest
Unborowed
from the eye.
এর পরবর্তীতে বয়সী কবির দেখা প্রকৃতি
...
A sense sublime
of
something for more deeply interfissed,
Whose
dwelling is the light of setting suns,
And
the round ocean and the living air,
And
the blue sky, and in the mind of man;
A
motion and a spirit, that impels
All
thinking things, all objects of all thoughts,
And rolls through all things.
আলোচনা থেকে দেখতে পাই যে wordsworth ছিলেন একজন প্রকৃতি প্রেমিক অথবা প্রকৃতির পুরোহিত। তিনি সততার সাথে তাঁর প্রকৃতির দর্শনকে কাব্যিক ব্যঞ্জনায় আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছেন। কবিতাটি আমাদের এক ধ্যানমগ্নতা দান করে,
যা এক শক্তি আবহের মধ্য দিয়ে ব্যক্তিকে স্থিরতায় পৌছে দেয়। আমরা আরো গভীরভাবে, আরো কাছচ থেকে প্রকৃতিকে দেখতে ও উপলব্ধি করতে সমর্থ হই। এটা এমন এক কবিতা যা আমাদের অলস-অসার মনকে প্রকৃতির আবহে নিয়ে যায় এবং নিজেদের উপলব্ধিকে আরো দৃঢ় ও বিস্তৃত করে তোলে।
Thanks sir
ReplyDeleteThanks sir
ReplyDeletethanks
ReplyDeleteA lot of thanks
ReplyDeleteThis summary makes the poem vesry easy to me... thank you sir
ReplyDeletethanks sir
ReplyDeleteThank you so much dear Sir!
ReplyDeleteThank you for this
ReplyDeleteThanks a lot sir
ReplyDeleteThanks a lot for give us
ReplyDeletesincerely thanks
ReplyDeleteThanks a lot
ReplyDeletejazakallahu khayran
Thank you sir.your Poetry described style are fully different..
ReplyDelete