Because I could not stop for Death - Emily Dickinson - Bangla Translation, Simple Meaning, Word Meaning |
Because I could not stop for Death - Emily Dickinson -
Bangla Translation, Simple Meaning, Word Meaning
বিকজ আই কুড নট স্টপ ফর ডেথ
Because I could not stop for Death –
He kindly stopped for me –
The Carriage held but just Ourselves –
And Immortality.
কারণ আমি মৃত্যুর জন্য থামতে পারি না
মৃত্যুই দয়াবশত থামল আমার জন্য
(শব)যানটি
বহন করল শুধু আমাদেরকে
এবং অমরত্বকে।
We slowly drove – He knew no haste
And I had put away
My labor and my leisure too,
For His Civility –
আমরা চললাম ধীরে, তারও ছিল না কোনো
ব্যস্ততা
আর আমি এলাম রেখে
আমার কর্ম এবং আমার আনন্দও
তারই সৌজন্যতার তরে।
We passed the School, where Children strove
At Recess – in the Ring –
We passed the Fields of Gazing Grain –
We passed the Setting Sun –
আমরা অতিক্রম করলাম স্কুল, যেখানে খেলছিল শিশুরা
অবসরে - বৃত্তাকৃতি স্থানে
ফসলের দিকে তাকিয়ে পেরিয়ে গেলাম মাঠ
পার হয়ে গেলাম অস্তগামী সূর্যটাকে-
Or rather – He passed Us –
The Dews drew quivering and Chill –
For only Gossamer, my Gown –
My Tippet – only Tulle –
বরং সে হয়ত - আমাদেরকে অতিক্রম
করেছিল--
ঝরছে শিশির এবং ঠান্ডার শিহরণ
শুধুমাত্র পাতলা কাপড় ছিল আমার পোশাক-
আমার কাধের চাদর - আর নেকাব--
We paused before a House that seemed
A Swelling of the Ground –
The Roof was scarcely visible –
The Cornice – in the Ground –
আমরা থামলাম একটি গৃহের সামনে যা মনে হলো
মাটির একটি উঁচু স্তূপ
ছাদখানা প্রায় দেখাই যায় না
কার্নিশ-যেন ছুঁয়েছে মাটি
Since then – 'tis Centuries – and yet
Feels shorter than the Day
I first surmised the Horses' Heads
Were toward Eternity –
তখন থেকে শতাব্দীর পর শতাব্দী-হয়েছে পার
কিন্তু মনে হয় দিনের চেয়েও ছোটো
প্রথম আমি অনুমান করেছিলাম
ঘোড়াগুলো যাচ্ছে অনন্তকালের পানে
সরলার্থ
প্রথম স্তবক: মৃত্যু চিরকালীন। চির সত্য।
মানুষ মৃত্যুকে ডাকুক আর না ডাকুক, মৃত্যু
নিজেই একদিন সবার দ্বারে পৌছে যায় স্বেচ্ছায়। কবির দ্বারেও পৌছে গেছে মৃত্যুর গাড়ি।
আমরা মৃত্যুকে ভুললেও আমাদের ভুলবে না মৃত্যু।
দ্বিতীয় স্তবক: কবির অতিথি (মৃত্যু) এল, অপেক্ষা করল, পরে ধীরে সুস্থে
যাত্রা শুরু করল কবিকে নিয়ে। কবি তার জীবনের সব কর্ম, সব ব্যস্ততা ফেলে
মৃত্যুর অনুগামী হলেন, মৃত্যুর
কোমলতা কবিকে মুগ্ধ করল, পরম
সৌজন্যে তিনি আরোহণ করলেন মৃত্যুর শকটে।
তৃতীয় স্তবক: মৃত্যুর শকটটি কবিকে নিয়ে
বিদ্যালয়ে পাঠের অবসরে ক্রীড়ারত শিশুদের পেরিয়ে গেল। ক্রীড়ারত শিশুরা, জীবনের রঙ্গমঞ্চে
মানুষের কর্মের প্রতীক, পৃথিবীটা
যেন মানুষের খেলাঘর, শিশুদের খেলাঘরের
মতোই। তারপর বাহনটি পেরিয়ে গেল পশুদের চারণভূমি। পশুরা মানুষের জীবন ধারণের অপরিহার্য
উপাদান, মানুষ, পশু সবই পৃথিবীর
মৌলিক অংশ। মৃত্যুর বাহন কবিকে নিয়ে এসব অতিক্রম করে চলে গেল অর্থাৎ পৃথিবীকে পিছে
ফেলে গেল। সবশেষে সূর্য অর্থাৎ সময়কে পেরিয়ে চলে গেল অর্থাৎ পৃথিবী ও পৃথিবীর সময়
নির্ধারক সূর্যকে ফেলে এমন এক অনন্ত জগতে চলে গেল যেখানে জীবন নেই, সময় নেই অথচ তার
স্থায়িত্ব অনন্ত ।
চতুর্থ স্তবক: সময়কে মৃত্যুর বাহন অতিক্রম
করল বা সময় (সূর্য) মৃত্যুবাহনকে অতিক্রম করল, এভাবেই কবি পৃথিবীর খেলাঘর ছেড়ে মৃত্যুর হিম-শীতলতায়
পৌছে গেলেন। যেখানে শুধুই ঠান্ডা বাতাস আর বিন্দু বিন্দু শিশির ফোটার পতন, কারণ কবির মরদেহ
পাতলা কাপড়ে পা পর্যন্ত ঢাকা। অনুভূতিহীন মরদেহেও কবি মৃত্যুর যন্ত্রণা কল্পনা করছেন।
কবির প্রিয় বন্ধু মৃত্যুকে, কবি
নিজেই একটু কষ্টকর ভাবছেন।
পঞ্চম স্তবক: মৃত্যু-শকট অবশেষে এসে একটা
ঘরের সামনে থামল, দূর থেকে ঘরটিকে
স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল না। সমতল ভূমিতে সামান্য উঁচু ঘরটি (কবর) ঠিক ঠাহর করা যাচ্ছিল
না, তার ছাদটিও (কবরের
উঁচু উপরিভাগ) ভালো দেখা যাচ্ছিল না।
ষষ্ঠ স্তবক: কবরে শায়িত হবার পর অনাদি
অনন্তকাল পেরিয়ে যাবে অথচ কবি বলছেন সে অনন্তকাল মনে হবে যেন ক্ষণকাল। কবি মৃত্যু-শকটটির
ঘোড়ার মাথা দুলিয়ে চলা দেখেই অনুমান করেছিলেন তারা সেই অমরত্মের দিকেই চলছিলেন সদর্পে।
thanks for it
ReplyDeleteVery helpfull.thank you so much
ReplyDelete