Poetics - Aristotle - Chapter - 21 - Poetic Diction - Bangla Translation & Explanation |
Poetics - Aristotle - Chapter - 21
Poetic Diction
Bangla Translation & Explanation
একবিংশ
পরিচ্ছেদ - কাব্যিক
ভাষারীতি
নামকে
দুই
ভাগে
ভাগ
করা
যেতে
পারে।
যথা
সরল
ও
যৌগিক।
সরল
নাম
বলতে
আমি
সেই
নামপদ
বুঝি
যার
অংশগুলোর
নিজস্ব
কোন
অর্থ
নেই;
যেমন
GE
(পৃথিবী)
শব্দটি।
যৌগিক
নাম
বলতে
বুঝি
এমন
নাম
পদ
যা
গঠিত
হতে
পারে
একটি
নিরর্থক
অংশের
সঙ্গে
একটি
অর্থবোধক
অংশের
সমবায়ে,
যদিও
গোটা
শব্দের
মধ্যে
কোন
অংশেরই
স্বতন্ত্র
অর্থ
থাকে
না।
আবার
দুটি
অর্থবোধক
অংশের
সমবায়েও
যৌগিক
নাম
গঠিত
হতে
পারে।
(উল্লিখিত
দুই
ধরনের
যৌগিক
নামের
প্রথমটির
উদাহরণ-স্বরূপ
উল্লেখ
করা
যায়
ইংরেজী
Cur
- Tain শব্দটি। এই
শব্দটির
Tain
অংশটি
নিরর্থক;
Cur-এর নিজস্ব
অর্থ
আছে।
কিন্তু
গোটা
শব্দের
মধ্যে
এদের
কারোই
স্বতন্ত্র
অর্থ
নেই।
দ্বিতীয়টির
উদাহরণ,
ইংরেজী
'Tooth-brush' শব্দটি ।
এর
Tooth
এবং
brush দুটি অংশেরই
নিজস্ব
অর্থ
আছে।
গোটা
শব্দের
মধ্যে
সেই
স্বতন্ত্র
অর্থ
প্রকাশ
রয়ে
গিয়েছে।
যদিও
শেষোক্ত
অংশেরই
অর্থপ্রাধান্য
ঘটেছে।)
একটি
নাম
পদ
গঠনভঙ্গীর
দিক
থেকে
তিন,
চার
বা
বহু
অংশের
মিলনে
হতে
পারে,
যেমন
হয়েছে
আমাদের
অধিকাংশ
গালভরা
নামগুলোর
বেলায়।
হার্মোকাইকোজ্যান্থাস
এবং
ঐ
ধরনের
শব্দ
এর
উদাহরণ।(এশিয়া
মাইনরের
তিনটি
নদী
হার্মুস,
কাইকুস
এবং
জ্যানথাস।
এই
তিনটি
নামেরই
সম্মিলনে
যৌগিক
নাম
শব্দ
রূপে
গড়ে
উঠেছে
হার্মাকাইকোজ্যান্থাস
- Hermo-caico-xanthus
শব্দটি।)
প্রত্যেকটি
নাম,
তা
তার
গঠন
যেমনই
হোক,
হয়
একটি
প্রচলিত
শব্দ
অথবা
অপরিচিত
তদ্ভব
শব্দ(Loanword
-এক
ভাষা
থেকে
অন্য
ভাষায়
গৃহিত
শব্দ),
রূপক
অথবা
আলংকারিক
শব্দ১ (Metaphorical – উপমা, Ornamental
- আলংকারিক),
কবি-উদ্ভাবিত
নতুন
শব্দ
অথবা
এমন
শব্দ
যা
সম্প্রসারিত,
সংক্ষেপিত
অথবা
অন্যভাবে
পরিবর্তিত
হয়েছে।
প্রচলিত
শব্দ
বলতে
আমি
সেই
শব্দই
বুঝি
যা
দেশের
প্রত্যেকেই
ব্যবহার
করে,
আর তদ্ভব শব্দ
বলতে
বুঝি,
যা
ভিনদেশীয় লোকেরা
ব্যবহার
করে।
বলা
বাহুল্য,
কোন কোন
শব্দ
একই সাথে প্রচলিত
এবং
অপরিচিত
বিদেশী শব্দ
হতে
পারে।
তবে
অবশ্যই
তা একই
দেশের
লোকের
কাছে
হতে
পারে
না।
উদাহরণ
স্বরূপ
উল্লেখ
করা
যায়
যে সাইপ্রাসবাসীদের
মধ্যে
বর্শা
অর্থে
প্রচলিত
শব্দ
হচ্ছে
Sigunon
– Spear, Lance, বর্শা কিন্তু
আমাদের কাছে
তা একটি তদ্ভব
শব্দ
।
রূপক
হচ্ছে
[সাধারণ
ধর্মের
দিকে
লক্ষ্য
রেখে]
এক
বস্তুর নাম
অন্য
বস্তুতে
আরোপ
করা।
এই
স্থানান্তরীকরণের
ব্যাপারটা
সামান্য
থেকে
বিশেষে, অথবা
বিশেষ
থেকে
বিশেষে
হতে
পারে,
অথবা
এটা
নিছক
সাদৃশ্য বা মিলঘটিত ব্যাপারও
হতে পারে।
সামান্য
থেকে
বিশেষে
স্থানান্তরীকরণের
উদাহরণস্বরূপ
‘এখানে
আমার
জাহাজটি দাঁড়িয়ে
আছে’ এই
বাক্যটি
উদ্ধৃত
করা
যেতে
পারে।
কারণ
‘নোঙর
করে
থাকা’ কথাটা আসলে
দাড়িয়ে
থাকা
এই
সামান্য
ক্রিয়ারই
বিশেষ
রূপ।
বিশেষ
থেকে
সামান্যে স্থানাস্তরীকরণের
দৃষ্টান্ত
রয়েছে
‘বাস্তবিকই
অডিসিয়াস দশ
হাজার মহৎ
কার্য
সাধন করেছেন’ এই
বাক্যটিতে।
কারণ
দশ
হাজার এই
বিশেষ
সংখ্যাটি
এখানে
বহু
বা
অনেক অর্থে
ব্যবহৃত
হয়েছে।
বিশেষ
থেকে
বিশেষে
স্থানাস্তরীকরণের
উদাহরণ
পাওয়া
যাচ্ছে ‘ব্রোঞ্জের
ছুরি দিয়ে প্রাণ
বের
করে
নেয়া’ এবং
‘অনমনীয়
ব্রোঞ্জের
জলযান দ্বারা পানিকে দ্বিখণ্ডিত করে
ফেলা’ বাক্য
দুটিতে।
এখানে ‘দ্বিখণ্ডিত
করে
ফেলা’ অর্থে
‘বের
করে
নেয়া’ এবং ‘বের
করে
নেয়া’ অর্থে
‘দ্বিখণ্তিত
করে
ফেলা’ ক্রিয়াপদ
ব্যবহৃত
হয়েছে।
দুটিই
আসলে হত্যা
করা
বা
মেলে
ফেলা'
এই
সামান্য
ক্রিয়ার
বিশেষ
রূপ
মাত্র।
(রূপক-সম্পর্কিত Aristotle এর এই বিবরণ
শুষ্ক-পাণ্তিত্যের
পরিচায়ক
হতে
পারে;
কিন্তু
বিশ্লেষণ
করলে দেখা
যাবে
তা
নির্ভুল।
রূপকার্থ-প্রকাশক বিবৃতি
আক্ষরিক
অর্থে
সত্য
নয়।
কিন্তু আক্ষরিক অর্থে
সত্য
এমন
শব্দের
পরিবর্তে
রূপকার্থে অন্য
শব্দ
প্রয়োগ
করলে
বক্তব্য-বিষয়কে অনেক
সময়
শুধু
জোরালো
করে
তোলাই
ময়,
পরোক্ষভাবে
আরও
বেশী
তাৎপর্যমণ্ডিত করে,
তোলা
সম্ভব
হয়।
অ্যারিস্টটল
আলোচ্য
পরিচ্ছেদে
বিভিন্ন
ধরনের
রূপকের
শ্রেণী নির্দেশ
করেছেন।
তবে
এই
শ্রেণীকরণ
সাহিত্যরস-আস্বাদনের
ব্যাপারে
বিশেষ
সাহায্য করে
না।
অ্যারিস্টটল
সাহিত্য-সমালোচনার
ক্ষেত্রে
বৈজ্ঞানিক
বস্তুতান্ত্রিক মন
নিয়েই
অগ্রসর হয়েছেন।
তাই
তিনি
একথা
সম্ভবত ভুলে গিয়েছিলেন যে
রূপক-ব্যবহারে
তথা সামগ্রিকভাবে কাব্যিক
ভাষা নির্মাণে
কবির
মনের আবেগই হচ্ছে
পরিপূর্ণ
নিয়ামক
শক্তি)
রূপক
ব্যাপারটিকে
আমি
সাদৃশ্যের
সাহায্যে
এভাবে
ব্যাখ্যা
করতে
চাইঃ
যখন
চারটি বস্তুর
মধ্যে
তুলনায়
প্রথমটির
সঙ্গে
দ্বিতীয়ের
সম্পর্ক,
তৃতীয়ের
সঙ্গে
চতুর্থের
সম্পর্কের অনুরূপ
দাঁড়ায়,
তখন
যে
কেউ
অনায়াসে
দ্বিতীয়ের
স্থানে
চতুর্থ
এবং
চতুর্থের
স্থানে দ্বিতীয়কে
দাঁড়
করিয়ে
তুলনা
টানতে
পারে।
কখনও
কখনও
লোকে
যে
বিশেষ
শব্দটির সঙ্গে
নাম
পদটির
সাপেক্ষতা
আছে,
সেই
শব্দটি
প্রয়োগ
করে
রূপকের
ব্যাখ্যা
করে থাকেন।
(একটা উদাহরণ
দিলেই
ব্যাপারটা
স্পষ্ট
হয়ে
উঠবে;
‘ফুলের
বাগান’ আর
‘তারাভরা আকাশ’-এর
সাদৃশ্যের
ভিত্তিতে
দেখতে
পাই
আকাশ
শব্দটির
সঙ্গে
বাগান এই
বিশেষ শব্দটির
সাপেক্ষতা
রয়েছে;
তাই
আমরা
অনায়াসে
বাগানের
পরিবর্তে
আকাশ
শব্দটি ব্যবহার
করতে
পারি।
তাতে
করে
আমরা
রূপকার্থে
‘ফুলের
বাগানকে’, ‘ফুলের
আকাশ’ বলতে
পারি।
বিপরীত
ক্রমে
‘তারাভরা
আকাশ’ কে
‘তারার
বাগান’ বলতে
পারি!)
যেমন,
আরীসের২(Ares) কাছে
একটি
ঢাল
যা,
ডায়োনিসাসের৩ (Dionysus) কাছে একটি
পেয়ালাও
তাই;
এই
তুলনা
যদি
যথার্থ
হয়,
তা
হলে
যে
কেউ
অনায়াসেই
পেয়ালাটিকে
ডায়োনিসাসের
ঢাল
এবং
ঢালটিকে
আরীসের
পেয়ালা
বলতে
পারে।
অথবা
অন্যভাবে
বলা
যায়,
দিনের
পক্ষে
যেমন
সন্ধ্যা,
জীবনের
পক্ষে
তেমনি
বার্ধক্য,
এই
তুলনা
যদি
সত্য
হয়,
তবে
অনায়াসে
কেউ
সন্ধ্যাকে
দিনের
বার্ধক্য
বলতে
পারেন
অথবা
এস্পিডোক্লিসের
মত তার
নামকরণ
করতে
পারেন৪ এবং
কেউ
বা
বার্ধক্যকে
জীবনের
সন্ধ্যা
অথবা
জীবনের অস্তায়মান
সূর্য
বলেও
চিহ্নিত
করতে
পারেন। এমন
ও
হতে
পারে
যে
কোন
কোন
ক্ষেত্রে সাদৃশ্যবাচক
শব্দ
পর্যন্ত
উহ্য
রয়েছে;
কিন্তু সেখানেও
একইভাবে
রূপকের
ব্যবহার
চলতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ
উল্লেখ
করা
যায়
যে
শস্যদানা
ছড়িয়ে
দেওয়ার
ব্যাপারটিকে
‘বপন’ কার্য
বলা
হয়,
কিন্তু
সূর্যের
প্রজ্বলন্ত
শিখা
ছড়িয়ে
দেওয়া
বুঝায়
এমন
কোন
প্রতিশব্দই খুঁজে
পাওয়া
যায়
না।
যাই
হোক,
শস্যদানার
সঙ্গে
বপন
ক্রিয়ার
যে
সম্পর্ক,
সূর্যশিখার সঙ্গে
এ
নামহীন
ক্রিয়ারও
সেই
সম্পর্ক।
তাই
তো
কবিদের
রচনায়
‘ঈশ্বর-সৃষ্ট
আলোক শিখার
বপন’ -এর
মত
উক্তি
খুঁজে
পাওয়া
যায়।
অন্য
আর
এক
ভাবেও
এই
ধরনের রূপকের
প্রয়োগ
হতে
পারে
: কোন
এক
বস্তুকে
ভিন্ন
কোন
নামে
চিহ্নিত
করে
এবং
এ নতুন
নামের
কোন
একটি
অর্থশক্তি
অস্বীকার
করে
তা
করা
যেতে
পারে।
যেমন
পূর্ব দৃষ্টান্তের
ঢালকে
অ্যারীসের
পেয়ালা
না
বলে
‘পানীয় ছাড়া
পেয়ালা’ (তুলনীয়
: 'ভেনাসের
রক্তপাতহীন
যুদ্ধ'
অথবা
'মদ্যস্পর্শবিহীন
মাতলামি')
বলা
যেতে
পারে। কবি-উদ্ভাবিত
শব্দ
বলতে
আমরা
সেই
শব্দই
বুঝি
যা
জনসাধারণের
মধ্যে
প্রচলিত
নয়; কবি
স্বয়ং
সেই
শব্দ
উদ্ভাবন
করেছেন।
এই
ধরনের
শব্দের
উদাহরণ
সম্ভবতঃ
Kerata(শৃঙ্গ)
এর স্থলে Ernuges(অঙ্কুর – Sprouters) অথবা Iereus(পুরোহিত) স্থলে Areter(প্রার্থনাকারী)। [শৃঙ্গকে বা শিং কে অঙ্কুর বলে কল্পনা করা কবির পক্ষেই সম্ভব]
শব্দ
তখনই
সম্প্রসারিত
হয়
যখন
তা
স্বাভাবিকের
চেয়েও
দীর্ঘতর
স্বর
ব্যবহার
করে অথবা
অতিরিক্ত
কোন
অক্ষর
যোগ করে
নেয়।
শব্দের
সংক্ষেপন
ঘটে
যখন
তার
কোন অংশ
বাদ
দিয়ে
দেওয়া
হয়।[ সংক্ষেপনের
দৃষ্টান্ত
: যেমন
ইংরেজী
Morning এবং
Evening শব্দ দ্বয়ের
সংক্ষিপ্ত
রূপ morn এবং eve । দুই
ক্ষেত্রেই
শব্দের
অংশ
বিশেষ
বাদ
দিয়ে
দেওয়া
হয়েছে।] সম্প্রসারণের
দৃষ্টান্ত
হচ্ছে
Pooleos
স্থলে
Poleeos এবং Peleiidou এর স্থলে
Peleiiadeeo আর
সংক্ষেপনের
দৃষ্টান্ত
হল
Kri, Do [Kri<Krithe
(Barley - বার্লি) অর্থাৎ Kri হচ্ছে Krithe-র
সংক্ষিপ্ত
রূপ।
আর
do--<doma (house ঘর,
বাড়ী)
অর্থাৎ
Do হচ্ছে
Doma শব্দের সংক্ষিপ্ত
রূপ।]
এবং
‘mia ginetai amphoteron ops’
[The faces of the pair become as one অর্থাৎ
দম্পতির
দুই
মুখ
যেন
এক
হয়ে
যাচ্ছে।
] এই
বাক্যে
ব্যবহৃত
ops[Ops<Opsis ( eye,
Face -চক্ষু, মুখ)
ops যে opsis শব্দেরই
সংক্ষিপ্ত
রূপ,
তাই
এখানে
নির্দেশ
করা
হয়েছে।]
শব্দ।
পরিবর্তিত
শব্দ
তাই
যার
অংশবিশেষ
অপরিবর্তিত
থাকে
এবং
অংশ বিশেষ
নতুন
করে নির্মিত
বা
কল্পিত
হয়।
যেমন
dexiteron kata mexon[On
the right breast – দক্ষিণ বক্ষের উপর] এই বাক্যাংশে
dexion শব্দের
স্থলে
ব্যবহৃত
dexiteron শব্দ।
নাম বা বিশেষ্য পদের
মধ্যে
কতকগুলো
হয়
পুংলিঙ্গ,
কতকগুলো
স্ত্রীলিঙ্গ
আবার
কতকগুলো
বা ক্লীবলিঙ্গ
শব্দ।
যে-সব
নাম
পদের
শেষে
nu (n), rho (r), sigma (s)
থাকে.
অথবা
sigma (s)-যুক্ত যৌগিক
বর্ণ
psi এবং ksi(xi) থাকে
সেই
সব
শব্দ
পুংলিঙ্গবাচক। যেসব
শব্দের
শেষে
ete (--e) এবং
Omega (o) এই দীর্ঘস্বর থাকে এবং
যে-সব
শব্দের
শেষে
alpha (a)-র
মত
দীর্ঘী-ভবন-সম্ভব
এরূপ
স্বর
আছে
সেই
সব
শব্দ
স্ত্রীলিঙ্গ
হয়।
সুতরাং
দেখা
যাচ্ছে
পুংলিঙ্গ
ও
স্ত্রীলিঙ্গ
শব্দের
অন্ত্য-বর্ণের
সংখ্য সমান
সমান;
কারণ
psi; এবং ksi (xi) বর্ণপ্রকৃত
পক্ষে
sigma (s)-রই নামান্তর। কোন
নামই
সাধারণতঃ
অনুচ্চার্য
ব্যঞ্জনান্ত
বা হস্ব-স্বরাস্ত
হয়
না
।
মাত্র
তিনটির
অস্তে iota
(i) থাকে;
যেমন
meli, kommi এবং peperi । এই পাঁচটি শব্দ upsilon
(u)- অন্তক [গুডিম্যান
সম্পাদিত
পাঠে
সামঞ্জস্য
রক্ষার
আত্যন্তিক
আগ্রহের
ব্যাপারটা
এখানে
স্পষ্ট
হয়ে উঠেছে।
মূলে
শুধু
উল্লেখ
আছে
: পাঁচটি
শব্দ
upsilon
(u)-অন্তক
৷
গুডিম্যান
তাঁর সম্পাদিত
পাঠে
বন্ধনীর
মধ্যে
upsilon
(u)-অন্তক পাঁচটি
নাম
পদ
উল্লেখ
করেছেন। তিনি
এই
নতুন
তথ্য
সমাবেশ
করা
ছাড়াও
হেরোডিয়ান
কর্তৃক তালিকাবদ্ধ
অতিরিক্ত
নয়টি upsilon (u)-অন্তক ক্লীবলিঙ্গ
নাম
পদ
সম্পর্কিত
ভুল
তথ্য
খণ্ডন
করেছেন
।]
পোয়েটিকস এর ২০শ পরিচ্ছেদ এর অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও টিকাসমূহ
পোয়েটিকস এর ২২শ পরিচ্ছেদ এর অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও টিকাসমূহ
পোয়েটিকস এর ২২শ পরিচ্ছেদ এর অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও টিকাসমূহ
ব্যাখ্যা ও টিকাঃ
১। এসব
শব্দের
প্রকৃত
অর্থ
সম্পর্কে
সন্দেহ
আছে।
অলংকরণের
উদ্দেশ্যে
ব্যবহৃত
এই
সব
শব্দ
সাধারণতঃ
অঙ্গভুষণের
মত
কোন
নাম
পদের
বিশেষণের
কাজ
করে।
যেমন
ইংরেজী
Gracious
শব্দটি
স্বতঃই
রাজকীয়
পরিবারের
লোকদের
সম্পর্কে
প্রযুক্ত
হয়,
অথবা
যেমন
বৃটিশ
পার্লামেন্টের
সদস্যদের
মধ্যে
যারা
সামরিক
রাহিনীর
সদস্য
তাঁদের
সম্পর্কে
Gallant শব্দটি প্রযুক্ত
হয়।
২।
আরীস
(Ares) রোমান
দেবতা
“মার্স'-এর
গ্রীক
নাম
।
মার্স হচ্ছেন
যুদ্ধের
দেবতা। জুপিটার
ও
জুনোর
সন্তান
ছিলেন।
৩।
Dionysus – ডিওনিসাসঃ ইতালীর
পুরাণে
'ব্যাক্কাস'
বলে
পরিচিত
ডায়োনিসাস
ছিলেন জুপিটার
এবং
সেমিলির
সন্তান
।
তিনি
সুরার
দেবতা
রূপে
পরিচিত
।
৪।
Empedocles – এস্পিডোক্লিসঃ তিনি খৃষ্টপূর্ব ৪৯৪ থেকে ৪৩৪ পর্যন্ত বর্তমান ছিলেন। সত্যি
সত্যি
কি
বলেছিলেন,
তা
জানা
যায়নি।
তবে
তিনি
সন্ধ্যাকে
“দিনের বার্ধক্য” বলে
ঠিক
ঠিক
বর্ণনা
না
করলেও,
ঐ ধরনেরই
কোন
উপমা
টেনেছিলেন
বলে
মনে করা
যেতে
পারে।
এস্পিডোক্লিস-সম্পর্কিত টীকার
জন্য
প্রথম
পরিচ্ছেদের
টীকা দ্রষ্টব্য।
৫। গ্রীক
ভাষায়
শব্দ
তখনই
সম্প্রসারিত
হয়
যখন
তাতে
স্বাভাবিকের
চেয়েও
দীর্ঘতর
স্বর ব্যবহার
করা
হয়
অথবা
তাতে
অতিরিক্ত
কোন
অক্ষর
যোজনা
করে
নেওয়া
হয়;
গ্রীক
ভাষায় হ্রস্ব
e, দীর্ঘ-e-এর
জন্য
ভিন্ন
ভিন্ন
অক্ষর
আছে,
তেমনি
আছে
হ্রস্ব-০
এবং
দীর্ঘ-'০'র জন্য।
গ্রীক
ভাষায়
বানান
লিখতে
হলে
একই
স্বরের
হ্রস্বতা
বা
দীর্ঘতানুযায়ী
বিভিন্ন
বর্ণ ব্যবহার
করতে
হয়।
তারপর
উচ্চারণে
পূর্বগামী হুস্ব-স্বর,
পরগামী
স্বরের
সঙ্গে
জুড়ে
যেতে পারে।
উদ্ধৃত
উদাহরণ
দুটি
যথাক্রমে
গ্রীক
‘Polis’ (city) এবং (Peleides, son of Peleus)
শব্দদ্বয়ের
ষষ্ঠী
বিভক্তি যুক্ত
একবচনের
রূপ
এবং
সম্প্রসারিত
রূপও
বটে।
No comments:
Post a Comment