মাস্টার্স ফাইনালের সিলেবাসের অন্যান্য লেখা ও অনুবাদ
দ্যা টেমপেস্ট বাংলা সারাংশ
কিং লিয়ার – উইলিয়াম শেক্সপিয়ার King Lear – William Shakespeare - Bangla
১। রাজা লিয়ার
২। কর্ডেলিয়া – রাজা লিয়ার এর ছোট কন্যা
৩। গনেরিল – লিয়ারের বড় মেয়ে
আর ডিউক অফ আলবানির স্ত্রী
৪। রিগান – রাজা
লিয়ারের মেঝো মেয়ে আর ডিউক অফ কর্নওয়ালের
স্ত্রী
৫। গ্লচেসটার- একজন আর্ল – এডমান্ড ও এডগার এর পিতা।
৬। এডগার – গ্লচেস্টারের বৈধ সন্তান।
৭। এডমান্ড - গ্লচেসটারের ছোট এবং অবৈধ সন্তান।
৮। কেন্ট – গ্লচেষ্টারের মতই একজন আর্ল এবং লিয়ারের অনুগত।
৯। আলবানী – গনেরিল এর স্বামী কিন্তু তার মতো নিষ্ঠুর ছিল না।
১০। কর্নওয়াল – রিগানের স্বামী ও তার মতের অনুসারী। ১১। ফুল – ভাড়, রাজা লিয়ারের অনুগত।
১২। অসওয়াল্ড – গনেরিলের বাসার পরিচারক ও তার
বিশ্বস্থ।
ব্রিটেনের
বয়োবৃদ্ধ রাজা লিয়ার চিন্তা করলেন যেহেতু তিনি বৃদ্ধ হয়ে যাচ্ছেন,তাই তার সমস্ত রাজ্য সমানভাবে ভাগ করে দেবেন তার তিন
কন্যার মাঝে। তাই তিনি ভাবলেন তিনজনকেই পরীক্ষা নিবেন। তিনি সবাইকেই জিজ্ঞাসা
করলেন, কে তাকে কতটুকু ভালবাসে। তার বড় দুই মেয়ে গনেরিল ও
রিগান তোষামোদি উত্তর দিলেন। তার ছোট মেয়ে করডেলিয়া তাকে কোন উত্তর দিল না, বলল, সে তাকে কতটুকু ভালবাসে এই
প্রশ্নের তার কাছে কোন উত্তর দেয়ার মত কোন শব্দ তার জানা নাই। লিয়ার মারাত্বক রেগে গেলেন। তাকে তার সম্পত্তি থেকে ত্যাজ্য
করলেন। ফ্রান্সের রাজার সাথে কর্ডেলিয়ার বিবাহের কথা পাকা ছিল। সে বলল, যদি রাজা
লিয়ার তাকে কোন সম্পত্তি নাও দেন তবুও সে কর্ডেলিয়াকে বিয়ে করবে। সে তার বাবার
দোয়া ছাড়াই ফ্রান্সে তাকে সংগ দেবে।
লিয়ার খুব দ্রুতই বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি একটি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
রিগান এবং গনেরিল খুব দ্রুতই লিয়ার এর সর্বশেষ যতটুকু ক্ষমতা অবশিষ্ঠ ছিল সেটুকু
ধ্বংশের চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছিল। তার এতো ভালোবাসার কন্যারা তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা
করবে তা তিনি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না, তার মানসিক ভারসাম্য ঠিক রাখতে পারছিলেন
না। কোন এক ঝড়ের রাত এ তিনি তার মেয়ের বাড়ি থেকে ছদ্যবেশে পালালেন। তার সাথে ছিল
ফুল আর কেন্ট।
এদিকে গ্লচেস্টার নামে এক ধনীলোক একই ধরনের পারিবারিক সমস্যায় পড়লেন। তার
অবৈধ সন্তান এডমন্ড তাকে এ কথা বিশ্বাস করাতে চাইলো যে, তার বৈধ সন্তান এডগার তাকে
হত্যা করে সম্পদের মালিক হতে চাচ্ছে। এডগার এ বিষয়ে জেনে গেলেন। আর এদিকে তখন গ্লচেস্টার
তাকে ধরার জন্যে একজন মনুশ্য শিকারী কে ঠিক করে। তার কাছ থেকে এডগার ভিক্ষুকের
ছদ্যবেশ নিয়ে পালিয়ে আসে আর নিজেকে পরিচয় দেয় গরিব টম নামে। রাজা লিয়ার এর মত সেও উশর প্রান্তরের দিকে যাত্রা করে।
গ্লচেস্টার জানতে পারে যে রাজা লিয়ার তার কন্যাদের দ্বারা বিপদের সম্মুখিন
হয়েছেন, তখন তিনি নিজের বিপদের সম্ভাবনা সত্ত্বেও তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে যান। রিগান
এবং তার স্বামী আবিষ্কার করে যে গ্লচেরস্টার, লিয়ার কে সাহায্য করছে, তখন তাকে
তারা আটক করে, তার বিরুদ্ধে রাস্ট্রদ্রোহ ও বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগ আনে এবং চোখ
অন্ধ করে দেয়। সে দেশের গ্রাম এলাকায় অন্ধ অবস্থায় ঘুরতে থাকে। ডোভার শহরে তখন তার সন্তানের সাথে দেখা হয়, একই
সময়ে রাজা লিয়ার সেখানে উপস্থিত হয়।
ডোভারে কর্ডেলিয়ার নেতৃত্বে তার পিতাকে রক্ষার জন্যে একটি ফরাসি সেনাদল
আসে। এদিকে এডমন্ড, রিগান আর গনেরিল
এর সাথে মিলে আরো নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করতে থাকে ।আর একটি বিষয় হল এডমন্ডের সাথে দুইজনের কিছুটা প্রণয় লীলা শুরু হয়। গনেরিল
এর স্বামী লিয়ার এর প্রতি কিছুটা দয়াদ্র ছিল, তাই গনেরিল আর এডমন্ড আলবানীকে হত্যা
করার জন্য ষড়যন্ত্র করে।
এদিকে নিরাশাবাদী হয়ে গ্লচেস্টার আত্মহত্যা করতে চায়। তার ছেলে এডগার
অদ্ভুত চাতুরতার সাথে তাকে রক্ষা করে। তাকে একটি কাল্পনিক খাড়ীর কাছে নিয়ে যায়। এ সময় ডোভারে এডমান্ড এর নেতৃত্বে
ইংরেজ সেনাবাহিনী কর্ডেলিয়ার ফরাসী বাহিনীকে পরাজিত করে। তারা কর্ডেলিয়া এবং তার
পিতা লিয়ার কে গ্রেফতার করে। আর এই সময় এডগার তার ভাই এডমন্ড এর কাছে যায় এবং তাকে
দ্বন্দযুদ্ধে হারিয়ে দেয় ও হত্যা করে। আমরা এ সময় গ্লচেস্টারের মৃত্যু সংবাদ শুনতে
পাই। এদিকে গনেরিল হিংশায় বিষ প্রয়োগে তার
বোন রিগান কে হত্যা করে। তারপর নিজেই আত্মহত্যা করে কারন তার স্বামীর তার বিশ্বাসঘাতকতার বিষয়ে জেনে যায়। এদিকে কারাগারে কর্ডেলিয়াকে অযথাই
হত্যা করা হয়। কন্যার মৃত্যুশোকে তার পিতাও শিঘ্রই মারা যায়। অবশেষে আলবানি, এডগার
এবং বৃদ্ধ কেন্ট তাদের দেশকে পরিচালনা করে ।
Julius Caesar Bangla Translation
Julius Caesar Bangla Translation
nice post
ReplyDeleteYessssss
DeleteFokinni aise vab loy
ReplyDeleteRight
Deletenice work...
ReplyDeleteThanks a bunch
DeleteHelpful
ReplyDeleteYesssssss
Deleteসেস এর লাইন গুলো অনেক দুঃখজনক ছিল 😭😭
ReplyDeleteকরডেলিয়া 😭😭😭
জীবনটা বেদনার🥲
Delete🥹🥹
ReplyDelete🤣🤣
Deleteপরে ফ্রান্সের রাজার কি অবস্থা হয় এবং রাজপুত্রে
ReplyDeleteতোমার বাড়িতে দাওয়াত খেতে আসে।
Deleteমানে শেষমেশ বিষ খেয়ে মরতে হবেই 😮💨
ReplyDeleteYeah Babe
DeleteLove
ReplyDeleteTake love.
ReplyDeleteসুন্দর লিখা।
ReplyDeleteইংরেজি বিভাগে ভর্তির পর যখন পড়ালেখা কিছুই বুঝতাম না তখন গুগল ঘাঁটতে গিয়ে আপনার ব্লগ আসে। সেই ফার্স্ট ইয়ার থেক্স আপনার ব্লগ পড়ি। এখন ফোর্থ ইয়ার শেষের দিকে। অনার্স যাত্রায় অনেক উপকার করলেন। কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা নিবেন।
ReplyDeleteথেকে**
Deleteওয়াহ্! ওয়াহ্!!
Delete