অনেক
দিন জামাই শ্বশুর বাড়ীতে আসে না। সেই
জন্যে শ্বশুরের বড় নিন্দা, লোকেরা বলে তোমাদের বাড়ী জামাই আসে না
কেনো।নিশ্চই ইহার মাঝে কোন গোপন কারন আছে।
কারন যা আছে, শ্বশুর তা ভালোই জানেন। কারন হোল মেয়ে এক বাবার এক সন্তান।তাই শ্বশুর বাড়ীতে শালা, শালী নাই।তাই আনন্দ ফুর্তি করার কেউই নাই।সে জন্যেই জামাই শ্বশুর বাড়ীতে আসে না।
অনেক ভেবে চিনতে ঠিক করলেন, জামাই বাবা কে এবার শ্বশুর বাড়ীতে আনতেই হবে। না হয় সে নিজেই জামাই এর সাথে একটু ঠাট্টা মসকরা করলেন।বাড়ীতে তো অন্যে কেউই নাই, আর প্রতিবেশীরা ও দেখতে আসবে না।
পরদিনই হাটের মাঝে জামাইর সাথে শ্বশুর মশাই এর দেখা। তিনি জামাই কে বললেন, তা বাবাজী আমাদের ঐমূখো যে আর হনই না।আজ চলুন আমাদের ওখানে।জামাই বাবা বলল, আব্বা জান, আপনাদের ঐখানে গিয়ে কি করবো, বাড়ীতে শালা-সম্মন্ধি কেউই না। কার সাথে কথা বার্তা বলল।?
শ্বশুর মিথ্যা করে বললেন, ঢাকা থেকে আমার দুই ভাইপো এসেছে, কলেজে পড়ে, সম্পর্কে তোমার শালা। ওরাও তোমাকে দেখেনি, তোমাকে পেলে খুব খুশি হবে। শালা দুলাভাই রা একটু হাসি তামাশা আর আনন্দ ফুর্তি করলে।
জামাই বাবাজি রাজী হইল। কিন্তু বাড়ি এসে দেখে কেউই আসে নি। বুজতে পাড়ল শ্বশুর আব্বা তাকে ফাকি দিয়েছেন।মনে মনে বলছিল, আজকের দিনটিই মাটি হয়ে গেল।
শ্বশুর যা ভেবে ছিলেন তা তো তার মনেই আছে।আহারের সময় হল। গ্রাম বাংলার রীতি হল শ্বশুর বাড়ি এসে জামাইরা শালাদের সাথে একসাথে ভাত খায়। শ্বশুর তার স্ত্রী কে বলল, বউ, আজ বড় থাকায় ভাত দাও, আমি আর আমার জামাইবাবা একই থালায় ভাত খাব।
শ্বশুর আর জামাই একই থালায় ভাত খেতে বসলেন। নানা রকম তরকারী দিয়ে দুই জনে খাওয়া চালিয়ে যেতে লাগল। শ্বশুর ভাবলেন আজকে একটু, মজা করবেন। চালাকি করে, যেভাবেই হোক জামাইকে আজ ক্ষির খেত দেবেন না।
কারন যা আছে, শ্বশুর তা ভালোই জানেন। কারন হোল মেয়ে এক বাবার এক সন্তান।তাই শ্বশুর বাড়ীতে শালা, শালী নাই।তাই আনন্দ ফুর্তি করার কেউই নাই।সে জন্যেই জামাই শ্বশুর বাড়ীতে আসে না।
অনেক ভেবে চিনতে ঠিক করলেন, জামাই বাবা কে এবার শ্বশুর বাড়ীতে আনতেই হবে। না হয় সে নিজেই জামাই এর সাথে একটু ঠাট্টা মসকরা করলেন।বাড়ীতে তো অন্যে কেউই নাই, আর প্রতিবেশীরা ও দেখতে আসবে না।
পরদিনই হাটের মাঝে জামাইর সাথে শ্বশুর মশাই এর দেখা। তিনি জামাই কে বললেন, তা বাবাজী আমাদের ঐমূখো যে আর হনই না।আজ চলুন আমাদের ওখানে।জামাই বাবা বলল, আব্বা জান, আপনাদের ঐখানে গিয়ে কি করবো, বাড়ীতে শালা-সম্মন্ধি কেউই না। কার সাথে কথা বার্তা বলল।?
শ্বশুর মিথ্যা করে বললেন, ঢাকা থেকে আমার দুই ভাইপো এসেছে, কলেজে পড়ে, সম্পর্কে তোমার শালা। ওরাও তোমাকে দেখেনি, তোমাকে পেলে খুব খুশি হবে। শালা দুলাভাই রা একটু হাসি তামাশা আর আনন্দ ফুর্তি করলে।
জামাই বাবাজি রাজী হইল। কিন্তু বাড়ি এসে দেখে কেউই আসে নি। বুজতে পাড়ল শ্বশুর আব্বা তাকে ফাকি দিয়েছেন।মনে মনে বলছিল, আজকের দিনটিই মাটি হয়ে গেল।
শ্বশুর যা ভেবে ছিলেন তা তো তার মনেই আছে।আহারের সময় হল। গ্রাম বাংলার রীতি হল শ্বশুর বাড়ি এসে জামাইরা শালাদের সাথে একসাথে ভাত খায়। শ্বশুর তার স্ত্রী কে বলল, বউ, আজ বড় থাকায় ভাত দাও, আমি আর আমার জামাইবাবা একই থালায় ভাত খাব।
শ্বশুর আর জামাই একই থালায় ভাত খেতে বসলেন। নানা রকম তরকারী দিয়ে দুই জনে খাওয়া চালিয়ে যেতে লাগল। শ্বশুর ভাবলেন আজকে একটু, মজা করবেন। চালাকি করে, যেভাবেই হোক জামাইকে আজ ক্ষির খেত দেবেন না।
No comments:
Post a Comment