Ode to the West Wind - PERCY BYSSHE SHELLEY - Bangla Simple Meaning |
Ode to the West Wind - Bangla Translation
Ode to the West Wind - PERCY BYSSHE SHELLEY - Bangla Simple Meaning - ওড টু দি ওয়েস্ট উইন্ড - বাংলা সরল অনুবাদ
Ode to the West Wind - PERCY BYSSHE SHELLEY - Bangla Simple Meaning - ওড টু দি ওয়েস্ট উইন্ড - বাংলা সরল অনুবাদ
১ম
পর্ব
O wild West Wind, thou
breath of Autumn's being,
Thou, from whose unseen
presence the leaves dead
Are driven, like ghosts
from an enchanter fleeing,
প্রথম
স্তবক:
বিদ্রোহ,
পরিবর্তনের
স্বপ্ন
ও
রোমান্টিক
কবিতার
বৈশিষ্ট্য।
শুধু
প্রকৃতি
প্রেম
বা
অতীন্দ্রিয়বাদিতাই
রোমান্টিকতা
বুঝায়
না।
বিদ্রোহী
শেলী
সব
পুরাতনের
উপর
নতুনের
সৃষ্টির
জন্য
শরতের
অগ্রদূত
পশ্চিমা
বাতাসকে
আহবান
করছেন
সব
জীর্ণ পুরাতনকে
ভাসিয়ে
নিয়ে
যেতে
বলছেন।
Yellow, and black, and
pale, and hectic red,
Pestilence-stricken multitudes:
O thou,
Who chariotest to their
dark wintry bed
দ্বিতীয়
স্তবক:
জীর্ণ,
পুরাতনের
প্রতীক
বিবর্ণ
ঝরা
পাতাদের
উড়িয়ে
নিয়ে
যেতে
কবি দামাল
পশ্চিমা
বাতাসকে
আহ্বান
করছেন।
The winged seeds, where
they lie cold and low,
Each like a corpse
within its grave, until
Thine azure sister of
the Spring shall blow
তৃতীয়
স্তবক:
ঝরা
পাতাদের
সঙ্গে
অনাগত
সৃষ্টির
বীজগুলোকেও
দুরন্ত
পশ্চিমা
বাতাস বয়ে
নিয়ে
গিয়ে
নতুন
সৃষ্টির
বীজতলায়
রেখে
যাবে,
কবির
বিশ্বাস। পশ্চিমা
বাতাস তাই
একই
সঙ্গে
ধ্বংসকারী ও
জীবন বহনকারী।
ধ্বংস
ও
সৃষ্টির
সহাবস্থান,
পশ্চিমা বাতাসে।
Her clarion o'er the
dreaming earth, and fill
(Driving sweet buds like
flocks to feed in air)
With living hues and
odours plain and hill:
চতুর্থ
স্তবক:
পশ্চিমা
বাতাস
জীবনের
সম্ভাবনাময়
বীজদের
মাটির
তলায়
রেখে
দেবে, বসন্ত
এসে
তাদের
জীবনের
ডাক
দেবে।
মাটির
তলা
থেকে
বীজেরা
রংয়ে,
রূপে ঘ্রাণে,
নতুন
জীবনের
জয়গান
গেয়ে
উঠবে।
Wild Spirit, which art
moving everywhere;
Destroyer and preserver;
hear, oh hear!
পঞ্চম
স্তবক:
কবি
সর্ব-প্রবাহী,
জীবনহারী,
জীবনসঞ্চারী দামাল
পশ্চিমা
বাতাসকে আবারো
আহ্বান
জানাচ্ছেন।
২য়
পর্ব
Thou on whose stream,
mid the steep sky's commotion,
Loose clouds like
earth's decaying leaves are shed,
Shook from the tangled
boughs of Heaven and Ocean,
ষষ্ঠ
স্তবক:
যে
বাতাস
আকাশ
চুড়ায়
ঘূর্ণিপাকে
মেঘদের
উড়ায়
ঝরা
পাতার
মতো,
স্বর্গে মর্ত্যে
কাপন
তোলে
কবি
সে
বাতাসকে
আহ্বান
জানাচ্ছেন।
Angels of rain and
lightning: there are spread
On the blue surface of
thine aëry surge,
Like the bright hair
uplifted from the head
সপ্তম
স্তবক:
পশ্চিমা
বাতাসকে
বৃষ্টি
ও
বজ্রপাতের
ঈশ্বরপ্রদত্ত দূত
সম্বোধন
করে
বলছেন, পশ্চিমা
বাতাসের
এলোকেশ
উগ্র নারী মিনাদের এলোকেশের
মতো
নীলাকাশের
চুড়ায়
ঘুরপাক
খাচ্ছে।
Of some fierce Maenad,
even from the dim verge
Of the horizon to the
zenith's height,
The locks of the
approaching storm. Thou dirge
অষ্টম
স্তবক:
যেন
সে
ঘূর্ণিপাক
খাওয়া
চুল
আসন্ন ঝড়ের
পূর্বাভাস দিচ্ছে। আসন্ন ধ্বংসের
কথা
বলছে।
Of the dying year, to
which this closing night
Will be the dome of a
vast sepulchre,
Vaulted with all thy
congregated might
নবম
স্তবক:
কবি
বলছেন,
সে
ঝড়
যেন
বিগত
বছরের,
যত
সব
জীর্ণ,
পুরাতনের সমাধি
রচনা
করবে।
আর
সে
সমাধি
থেকেই
সৃষ্টি
হবে
নতুনের। নতুন
জীবনের। নতুন
সম্ভাবনার।
Of vapours, from whose
solid atmosphere
Black rain, and fire,
and hail will burst: oh hear!
দশম
স্তবক:
সে
ঝড়
পুঞ্জিভূত
সব
বাষ্প
ঘন
মেঘের
সৃষ্টি
করবে।
সে
ঘনীভূত
মেঘ আকাশ
থেকে
প্রলয়
বৃষ্টি
ঝরাবে:
কখনো
কৃষ্ণ
বর্ণের,
কখনো
অগ্নি
বর্ণের কখনো বা
শিলা
আকারের
বৃষ্টি
ঝরাবে।
সে
বৃষ্টি
পৃথিবীর
সব
গ্লানি,
সব
অনিয়ম ধুয়ে
মুছে
নিয়ে
যাবে।
৩য় পর্ব
Thou who didst waken
from his summer dreams
The blue Mediterranean,
where he lay,
Lull'd by the coil of
his crystalline streams,
Beside a pumice isle in
Baiae's bay,
And saw in sleep old
palaces and towers
Quivering within the
wave's intenser day,
একাদশ স্তবক ও দ্বাদশ স্তবক:
তুমিই
সেই
প্রলয়ঙ্করী
পশ্চিমা
বাতাস
ভূমধ্যসাগর
জাগাও
তার
মগ্ন গ্রীষ্মকালীন
স্বপ্ন
থেকে
(অর্থাৎ
পশ্চিমা
বাতাস
যখন
বইতে
শুরু
করে
তখনি ভূমধ্যসাগর
অশান্ত
হয়ে
উঠে,
দক্ষিণের
মৌসুমী
বায়ুর
প্রভাবে
যেমন
হয়ে
উঠে বঙ্গোপসাগর
।)
পশ্চিমা
বাতাস
প্রবাহিত
হবার
আগে
ভূমধ্যসাগর
যেন
ঘুমিয়ে
ছিল বে-উপসাগরের
তীরে
শিলাদ্বীপের
(Pumice Isle) পাশে
। পশ্চিমা বাতাস
যেন
ভাবছে,
সব
পুরাতন
প্রাসাদ
(যেমন,
রোমান
রাজপ্রাসাদ)
অট্টালিকা
কেঁপে
কেঁপে
উঠছে
তার
প্রলয়ডঙ্কায়,
সাগরের
অতলে
হারিয়ে
যাবার
শঙ্কায়,
সাগরের
নীল
শৈবালে,
ফুলে
ঢাকা
পড়ার
আতঙ্কে।
এমন
ভেবে,
সব
পুরাতনের
বিলীন
হয়ে
যাবার
ভাবনার
আনন্দে
পশ্চিমা
বাতাস
বিভোর
(personification)
Cleave themselves into
chasms, while far below
The sea-blooms and the
oozy woods which wear
The sapless foliage of
the ocean, know
ত্রয়োদশ
স্তবক:
পশ্চিমা
বাতাস
তুমি
এত
প্রবল
(কবি
ভাবছেন)
আটলান্টিক মহাসাগরের
ঢেউ
তাতে
প্রবল
বেগ
পেয়ে
রুদ্র
রোষে
তার
চলার
পথের
সব
টুকরো টুকরো
করে
ভেঙে
ফেলে,
সব
ভাসিয়ে
নিয়ে
যায়।
All overgrown with azure
moss and flowers
So sweet, the sense
faints picturing them! Thou
For whose path the
Atlantic's level powers
চতুর্দশ
স্তবক:
আটলান্টিকের
প্রবল
ঢেউ,
সব
সামুদ্রিক
ফুল,
সব
শ্যাওলা,
সব
জলজ পত্র
পল্লব
সবারই
জানা
পশ্চিমা
বাতাসের
আগ্রাসী
বেগ।
তারাও
যেন
শঙ্কিত। ভয়ে
কুঞ্চিত।
Thy voice, and suddenly
grow grey with fear,
And tremble and despoil
themselves: oh hear!
পঞ্চদশ স্তবকঃ কবি
প্রকৃতির
বিভিন্ন
উপাদানের
উপর
দুরন্ত
পশ্চিমা
বাতাসের
প্রভাব এবং
তার
রুদ্র
রোষের
বর্ণনা
দিয়ে
এবার
নিজেকেই
একটি
উপাদান
ভাবছেন।
চতুর্থ
পর্ব
If I were a dead leaf
thou mightest bear;
If I were a swift cloud
to fly with thee;
A wave to pant beneath
thy power, and share
ষোড়শ
স্তবক:
কবি
বলছেন,
তিনি
যদি
ঝরা
পাতা
হতেন
বা
ভাসমান
মেঘ
হতেন,
বহমান
ঢেউ হতেন
তাহলে
ক্লান্ত
হয়েও
তিনি
পশ্চিমা
বাতাসের
সঙ্গে
ছুটতেন,
তার
বেগে বেগবান
হতেন।
কিন্তু
ভাবুক
কবি
বাস্তবকে
অস্বীকার
না
করে
বলেন,
কিন্তু
তিনি তো
পশ্চিমা
বাতাসের
মতো
অস্থির,
অনিয়ন্ত্রিত
নন।
তার উপর
আছে
মাটির
টান, পৃথিবীর
নিয়ন্ত্রণ।
The impulse of thy
strength, only less free
Than thou, O
uncontrollable! If even
I were as in my boyhood,
and could be
The comrade of thy
wanderings over Heaven,
As then, when to
outstrip thy skiey speed
Scarce seem'd a vision;
I would ne'er have striven
সপ্তদশ ও অষ্টাদশ স্তবক:
পূর্ববর্তী
স্তবকে
কবি
যা
বলেন,
তারই
ধারাবাহিকতায়
কবি
বলেন,
তিনি যদি
শিশু
হতেন
(কবি
এখানে
অনেক
স্থির,
বাস্তববাদী)
তাহলে
পশ্চিমা
বাতাসের সঙ্গী
হতেন,
হয়তো
বাতাসের
বেগকেও
ছাড়িয়ে
যেতেন,
কিন্তু
সে
তো
অসম্ভব তাই
বোধ
হয়
দুর্লভ
এক
স্বপ্ন
।
As thus with thee in
prayer in my sore need.
Oh, lift me as a wave, a
leaf, a cloud!
I fall upon the thorns
of life! I bleed!
উনবিংশ
স্তবক:
তবুও
কবির
কামনা;
তিনি
জীবনে
ক্লান্ত,
ভগ্ন মনোরথ
যেহেতু,
সেহেতু কবির
প্রার্থনা
পশ্চিমা
বাতাস
যেন
জীবনের
কাঁটার
আঘাতে
রক্তাক্ত
কবিকে ঝরাপাতাদের
মতো,
মেঘের
মতো
উড়িয়ে
নিয়ে
যায়।
A heavy weight of hours
has chain'd and bow'd
One too like thee:
tameless, and swift, and proud.
বিংশ
স্তবক:
জীবনের
বাস্তবতার
আঘাত
কবিকে
স্বপ্নহীন,
মোহহীন,
কল্পনাহীন
করে ফেলেছে
অথচ
কবি
বলছেন,
একদা
তিনি
ছিলেন
পশ্চিমা
বাতাসের
মতোই
দুর্দম, বেপরোয়া, গতিময়
আর
অহঙ্কারী
।
কঠিন
জীবন
তার
সব
স্বপ্ন
কেড়ে
নিয়েছে, এটাই
কবির
দুঃখ।
পঞ্চম
পর্ব
Make me thy lyre, even
as the forest is:
What if my leaves are
falling like its own!
The tumult of thy mighty
harmonies
একবিংশ
স্তবক:
কবি
তার
হারানো
কল্পনা
শক্তিতে,
বিদ্রোহের
বোধে
উদ্দীপ্ত
হতে
চেয়ে পশ্চিমা
বাতাসকে
বলছেন,
পশ্চিমা
বাতাস
যেন
তাকে
সে
মন্ত্রে
দীক্ষিত
করে,
যেন কবিকে
তার
রুদ্র
বীণা
করে,
যেমন
করে
বনরাজিকে।
Will take from both a
deep, autumnal tone,
Sweet though in sadness.
Be thou, Spirit fierce,
My spirit! Be thou me,
impetuous one!
দ্বাবিংশ
স্তবক:
যেমন
করে
পশ্চিমা
বাতাসের
ক্ষুব্ধ
অথচ
সকরুণ
শরতের ঐকতান বিষাদ মাধুর্যে
বনের
সব
ঝরা
পাতাকে
উড়িয়ে
নিয়ে
যায়,
বিদায়
জানায়
তেমনি
করে পশ্চিমা
বাতাস
যেন
কবির
সব
বিষাদ
বোধকে
উড়িয়ে
নিয়ে
যায়।
কবির
বিশ্বাস, পশ্চিমা
বাতাস
কবির
বিষাদের
মাঝেও
আনন্দ
আনবে
।
Drive my dead thoughts
over the universe
Like wither'd leaves to
quicken a new birth!
And, by the incantation
of this verse,
ত্রয়োবিংশ
স্তবক:
কবি
তার
বিদ্রোহবোধকে
পুনরায়
জাগিয়ে
তোলার
জন্য
পশ্চিমা বাতাসকে
আহ্বান
জানাচ্ছেন,
তার
চেতনাকে
জাগিয়ে
তুলতে
বলছেন,
তাঁর বিদ্রোহবোধকে
পৃথিবীময়
ছড়িয়ে
দিতে
বলছেন,
নতুন
সৃষ্টির
অনুপ্রেরণায় পৃথিবীকে
জাগিয়ে
তুলতে
বলছেন।
Scatter, as from an
unextinguish'd hearth
Ashes and sparks, my
words among mankind!
Be through my lips to
unawaken'd earth
চতুর্বিংশ
স্তবক:
কবির
নিশ্প্রভ
প্রায়
চেতনাকে,
ছাই
থেকে
স্কুলিঙ্গের
মতো
পৃথিবীর
সব
মানুষের
মাঝে
ছড়িয়ে
দেবার
জন্য
পশ্চিমা
বাতাসকে
আহ্বান
জানাচ্ছেন
।
The trumpet of a
prophecy! O Wind,
If Winter comes, can
Spring be far behind?
পঞ্চবিংশ
স্তবক:
কবির
আকুল
আবেদন,
পশ্চিমা
বাতাস
যেন
কবির
কণ্ঠ
হয়ে
নিদ্রাচ্ছন্ন পৃথিবীকে
বিদ্রোহের
মন্ত্রে,
নতুন
সৃষ্টির
দীক্ষায়
দীক্ষিত
করে।
কবির
দৃঢ়
বিশ্বাস পৃথিবীতে
পরিবর্তন
আসন্ন। নিদ্রার
পরেই
আসে
জাগরণ,
শীতের
পরেই
আসে বসন্ত।
কবির
বিদ্রোহী
বোধ
দিয়ে
পৃথিবীকে
নতুন
বসন্তে
জাগিয়ে
তুলতে,
কবি পশ্চিমা
বাতাসকে
আহ্বান
জানাচ্ছেন।
Hmm
ReplyDelete